IND vs BAN T20 Live Score Updates in Bengali: তিন ম্যাচের টি-টুয়েন্টি সিরিজে সমতা ফেরাল ভারত।দিল্লির হারের বদলা রাজকোটে। বাংলাদেশকে দুমড়ে-মুচড়ে হারাল টিম ইন্ডিয়া। সৌজন্য, তুলনা-রোহিত শর্মা! বাংলাদেশ টার্গেট রেখেছিল ১৫৪ রানের। খলিল আমেদের ৪ ওভারে ৪৪ রান খরচ বাদ দিলে বোলিং মন্দ হয়নি ভারতের। টার্গেট হিসেবে ১৫৪ যে নেহাত সাদামাটা এমনও নয়। কিন্তু রোহিত যেদিন ফর্মে থাকেন, ২০০-র টার্গেটও ছোট মনে হয়।
ভারত-অধিনায়ক আজ একাই হারিয়ে দিলেন বাংলাদেশকে। ক্লাবস্তরে নামিয়ে আনলেন ওপার বাংলার বোলিংকে। ৪৩ বলে দুধর্ষ ৮৫ করে যখন ফিরলেন, ম্যাচের কঙ্কালটাই শুধু পড়ে ছিল। খেলা গড়ালই না কুড়ি ওভার। রোহিত-শিখর ফিরে যাওয়ার পর বাকি কাজটা অনায়াসে সারলেন শ্রেয়স আর রাহুল। খেল খতম ১৫.৪ ওভাবে। হাতে আট উইকেট নিয়ে হেসেখেলে জিতল ভারত। সিরিজ ১-১।
টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নিয়েছিল ভারত। আগের ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক মুশফিকুর ব্যাটে রান না পেলেও রান পেয়েছেন লিটন (২৯), সৌম্য (৩০), মহম্মদ নঈম (৩৬) এবং মাহমুদ্দুল্লা (৩০)। শুরু থেকেই ব্যাটে ঝড় তুলেছিলেন লিটন ও নঈম। তবে শেষ পর্যন্ত স্কোরবোর্ডে খুব বেশি রান জমা করতে পারেন না তাঁরা। কারণ মাঝের ওভারে দীপক চাহার, ওয়াশিংটন সুন্দরদের নিয়ন্ত্রিত বোলিং। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে অবশ্য সফলতম চাহাল। ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। খলিল আহমেদ প্রথম ম্যাচের মতো এদিনও ব্যর্থ। প্রথম একাদশ অপরিবর্তিত রেখে খলিলকে দ্বিতীয় সুযোগ দিয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে তরুণ পেসার তার ফায়দা তুলতে ব্যর্থ।
দিল্লিতে দূষণের মধ্যেই প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের কাছে হেরেছে ভারত। সিরিজ জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখতে রাজকোটে জিততেই হবে ইন্ডিয়াকে।
তিন ম্যাচের টি-টুয়েন্টি সিরিজে সমতা ফেরাল ভারত। দিল্লির হারের বদলা রাজকোটে। বাংলাদেশকে দুমড়ে-মুচড়ে হারাল টিম ইন্ডিয়া। সৌজন্য, তুলনা-রোহিত শর্মা!
৪৩ বলে ৮৫ রানের দুর্ধর্ষ ইনিংসের শেষ। রোহিত আউট ছয় মারতে গিয়ে। ক্রিজে এখন শ্রেয়স আয়ার আর কে.এল রাহুল। ভারতের স্কোর ১৩২-২। ৪২ বলে চাই ২২। হেসেখেলে হবে। হ্যাটস অফ রোহিত!
আমিনুলের লেগস্পিনে ঠকে গিয়ে শিখর ধাওয়ান বোল্ড! ২৭ বলে ৩১ করে ফিরছেন শিখর। তবে ম্যাচে ফেরার পক্ষে বড্ড দেরি হয়ে গেছে বাংলাদেশের।ভারত জিতছে। সিরিজ ১-১ হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর অপেক্ষা রোহিতের সেঞ্চুরির।
৩৭ বলে ৮০! কী ব্যাটিংটাই না করছেন রোহিত গুরুনাথ শর্মা! মোসাদ্দেকের প্রথম এবং ইনিংসের দশম ওভারের প্রথম তিনটে বলেই তিনটে বিশাল ছক্কা হাঁকালেন। দশ ওভারে ১১৩-০। কিছু পড়ে নেই আর ম্যাচের। সৌজন্য, তুলনা-রোহিত! সেঞ্চুরি আসছে?
যেভাবে চলছে, অলৌকিক ব্যাটিং বিপর্যয় না ঘটলে আজই সিরিজে সমতা ফেরাবে ভারত। আমিনুলের ওভারে দুটো বাউন্ডারি শিখরের।সাত ওভারে ছিল ৭৬-০। এই ম্যাচ কুড়ি ওভার অবধি গড়ালে অবাক হতে হবে।. হাইওয়েতে মসৃণ ড্রাইভের মতো এগোচ্ছে ভারতের ইনিংস। অষ্টম ওভারের প্রথম বলে স্লগ সুইপে রোহিতের ছক্কা! ২৬ বলে রোহিত ব্যাটিন ৫৬! আট ওভার শেষ, বোর্ডে ৮৯ -০।
রোহিতকে কোনওভাবেই সামলাতে পারছে না বাংলাদেশ। মাত্র ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি করে ফেললেন হিটম্যান। স্ট্রাইক রেট দুশোর কাছাকাছি। নিজের ইনিংসে রোহিত ৬টা বাউন্ডারি এবং ৩টে ওভার বাউন্ডারি হাকিয়েছেন ইতিমধ্যে। ছক্কা হাকিয়ে পঞ্চাশ পূর্ণ করে ফেললেন রোহিত। রোহিতের কেরিয়ারে এটাই দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি। অন্যদিকে, ধাওয়ানও যোগ্য সঙ্গত করছেন (২২ বলে ২৭)। ৮ ওভার শেষে ভারত স্কোরবোর্ডে তুলে ফেলল৮৯ রান। রোহিত ২৬ বলে ৫৬ রানে ব্য়াটিং করছেন। জয়ের জন্য ৭২ বলে প্রয়োজন ৬৫ রান।
প্রথম ম্য়াচে ব্যর্থ হয়েছিলেন। দ্বিতীয় ম্যাচে রাজকোটে চলছে রোহিত-শো। মুস্তাফিজুরের উপরে চড়াও হয়েছেন ভারতীয় দলনেতা। চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছোটাচ্ছেন তিনি। প্রথম ওভারে ১১ রান খরচ করার পরে মুস্তাফিজুর দ্বিতীয় ওভারে খরচ করলেন ১৪ রান। জোড়া বাউন্ডারির পাশাপাশি রোহিত মুস্তাফিজুরের ওভারে একটা বিশাল ছক্কাও হাকালেন। ৪ ওভার শেষে ভারত ৩৭। বিনা উইকেটে। রোহিত ১২ বলে ২২ রানে ব্যাটিং করছেন।
রোহিত, ধাওয়ান নিজেদের স্বভাবজাত আক্রমণাত্মক মেজাজেই রান তাড়া করতে শুরু করেছেন। মুস্তাফিজুরের প্রথম ওভার থেকে ১১ রান তোলার পরে দ্বিতীয় ওভারে সফিউলের ওভারে দুই ওপেনার তুললেন আরও ৮ রান। ২ ওভার শেষে ভারত কোনও উইকেট না হারিয়ে ১৯ রান তুলল স্কোরবোর্ডে।
২০ ওভারে বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে তুলল ১৫৩। খলিল আহমেদকেই শেষ ওভারে বল করতে ডেকেছিলেন রোহিত। শেষ ওভারে খলিল ৯ রান দিলেন। সবমিলিয়ে ৪ ওভারে খলিল খরচ করলেন ৪৪ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে শিশির অনেকটাই প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশি বোলাররা এই রানে ভারতকে আটকে রাখতে পারে কিনা, সেটাই দেখার।
ক্রমশ বিপজ্জনক হতে থাকা মাহমুদ্দুল্লাকে ফেরালেন চাহার। নিজের কোটার শেষ ওভারে বল করতে এসেছিলেন তিনি। তৃতীয় বলে স্লোয়ার বাউন্সার দিয়েছিলেন। থার্ডম্যানে তুলতে গিয়ে শিবম দুবের হাতে ক্যাচ তুলে দেন বাংলাদেশি অধিনায়ক। ২১ বলে ৩০ রান করে আউট মাহমুদ্দুল্লা। নিজের ৪ ওভারের কোটায় চাহার খরচ করলেন ২৫ রান। ১৯ ওভার শেষে বাংলাদেশ ১৪৪, ৫ উইকেটের বিনিময়ে।
একদমই ছন্দে নেই খলিল আহমেদ। তৃতীয় ওভারে বল করতে এসে যথারীতি রান বিলোচ্ছিলেন। ১৩ রান দিলেন তিনি। তিনটে বাউন্ডারি সমেতয এর মধ্য়েই তৃতীয় বলে আফিফ হোসেনকে ফেরালেন তিনি। ফুল লেংথের স্লোয়ার বল তুলে চালাতে গিয়েছিলেন আফিফ। ক্যাপ্টেন রোহিত আগে ক্যাচ মিস করলেও এবারে আর ভুল করেননি। ক্যাচ তালুবন্দি করেন। ৮ বলে ৬ রান করে বিদায় আফিফের। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৩৬। ক্রিজে অবশ্য ১৭ বলে ২৭ রানে ব্য়াট করছেন অধিনায়ক মাহমুদুল্লা।
একই ওভারে মুশফিকুরের সঙ্গে সৌম্য সরকারকেও ফেরত পাঠালেন চাহাল। ২০ বলে ৩০ রান করে চাহালের বলে স্ট্যাম্প আউট হয়ে গেলেন সৌম্য। চাহালের বলের ঘূর্ণি বুঝতে না পেরে স্টেপ আউট করে ফস্কেছিলেন। তবে পন্থ এবারে আর ভুল করেননি স্ট্যাম্পিংয়ের ক্ষেত্রে। ধীরে সুস্থে আউট করেন। তবে রিপ্লেতে দেখানোর পরে তৃতীয় আম্পায়ারের তরফে ভুল বশত নট আউট দেওয়া হয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য ভুল সংশোধন করে আউট দেওয়া হয় সৌম্যকে। ১৩ ওভার শেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেট হারিয়ে ১০৩ রান।
আগের ম্যাচের হিরো মুশফিকুর রহিমকে সাততাড়াতাড়ি প্যাভিলিয়নে ফেরত পাঠালেন যুজবেন্দ্র চাহাল। চাহালের বল স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ক্রুনাল পাণ্ডিয়ার হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় নেন মুশফিকুর। ৬ বল খেলে মুশফিকুরের এদিনের অবদান মাত্র ৪ রান। তবে ক্রিজে টিকে গিয়েছেন সৌম্য সরকার। মারমুখী মেজাজে ব্যাটিং করছেন তিনি। তাঁকে ফেরানোই আপাতত চ্যালেঞ্জ ভারতীয় বোলারদের।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় উইকেটের পতন। ওয়াশিংটন সুন্দর নিজের চার ওভারের কোটা পূর্ণ করে ফেললেন। চার ওভারে ২৫ রান দিলেন তিনি। শেষ ওভারে তুলে নিলেন ক্রিজে টিকে যাওয়া মহম্মদ নঈমকে। সুন্দরের বলে ডিপ স্কোয়্যার লেগে ছক্কা হাকাতে গিয়ে শ্রেয়স আইয়ারের হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় নিলেন নঈম। ৩১ বলে তাঁর অবদান ৩৬। ক্রিজে এলেন মুশফিকুর রহিম। ১১ ওভার শেষে বাংলাদেশ ২ উইকেট হারিয়ে ৮৬।
পরপর দু-ওভারে জীবন পেয়ে তৃতীয়বার আর পারলেন না। লিটন দাসকে প্যাভিলিয়নে ফিরতে হল ২৯ রানের মাথায়। সুইপ মারার চেষ্টা করে মিস করেছিলেন লিটন। বল পন্থ নিজেও কালেক্ট করতে পারেননি। তবে তা না দেখেই রান নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন লিটন। দৌঁড়ে গিয়ে পিচের মধ্যে বল সংগ্রহ করে উইকেট ভেঙে দিলেন পন্থ।
চাহালের ঘটনাবহুল পরের ওভারেই লিটন দাস ফের একবার বাঁচলেন ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে। সুন্দরের বলে সুইপ করতে গিয়েছিলেন লিটন। স্কোয়্যার লেগে ওঠা বল ধরতে ছুটে এসেছিলেন রোহিত, পন্থ এবং দুবে। তবে রোহিত ক্য়াচ ধরার কল করেও মিস করলেন।
ফের শিরোনামে ঋষভ পন্থ। চাহাল প্রথম ওভারেই রোহিতকে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছিলেন। তবে ঋষভের সামান্য ভুলে জীবন পেলেন লিটন দাস। ওভার স্টেপ করে ছক্কা হাকাতে গিয়েছিলেন লিটন। তবে বলের লাইন মিস করে বসেন ঋষভ। যথারীতি স্ট্যাম্পিং করলেও নিয়মের ফাঁদে আটকা পড়ে যান তিনি। রিপ্লেতে দেখা যায় বল পুরোপুরি উইকেট পেরোনোর আগেই গ্লাভস দিয়ে বল ধরে উইকেটে ছোঁয়াচ্ছেন তিনি। নিয়ম অনুযায়ী, স্ট্যাম্পিং না হওয়ায় তৃতীয় আম্পায়ার নট আউটের সিদ্ধান্ত নেন। জীবন পেয়ে অবশ্য লিটন জোড়া বাউন্ডারি হাকালেন চাহালের বলে। ৬ ওভার শেষে বাংলাদেশ ৫৪। কোনও উইকেট না হারিয়ে। ওভার পিছু নয় রান করে তুলছেন বাংলাদেশি ওপেনাররা।
মাঠে রীতিমতো অসহায় মনে হচ্ছে রোহিতকে। ব্রেক থ্রু-র উদ্দেশ্য নিয়ে খলিল আহমেদের প্রান্ত থেকে পরিবর্ত করে নিয়ে আসা হয়েছিল ওয়াশিংটন সুন্দরকে। তারপরের ওভারে দীপক চাহারের জায়গায় ফের একবার খলিলকে আক্রমণে আনলেন রোহিত। তবে কাজের কাজ কিছু হল না। রান লিক হয়েই চলেছে। ওয়াশিংটন সুন্দর ৭ রান দেওয়ার পরে খলিল দ্বিতীয় ওভারে ফের একবার খরুচে। ১০ রান দিয়ে এলেন তিনি। দুটো বাউন্ডারি সহ। লিটন-নঈম জুটিকে কোনওভাবেই থামাতে পারছেন না রোহিত। ভারতীয় বোলিংয়ের অনভিজ্ঞতা প্রকট শুরুতেই।
আগের ম্যাচে ১৪ রান খরচ করার পরে দীপক চাহার কিছুটা ড্যামেজ কন্ট্রোল করলেন। মাত্র ৪ রান খরচ করলেন তিনি। ৩ ওভার শেষে বাংলাদেশ বিনা উইকেটে ২৪ রান।
দিল্লিতে যেখানে শেষ করেছিলেন। খলিল আহমেদ রাজকোটে সেখান থেকেই শুরু করলেন। প্রথম ওভারেই বিলিয়ে দিলেন ১৪ রান। তার মধ্যে প্রথম তিন বলেই বাউন্ডারির হ্যাটট্রিক। নঈম পরপর বাউন্ডারি হাকালেন খলিলের বলে। ২ ওভার শেষে বাংলাদেশ বিনা উইকেটে ২০ রান।
প্রথম ওভারে দীপক চাহার ৬ রান খরচ করলেন। ব্যাট করতে নেমেছেন লিটন দাস এবং নঈম। শেষ বলে বাউন্ডারি হাকালেন লিটন দাস। বাংলাদেশকে অল্প রানে বেঁধে রাখতে হলে ওপেনিং জুটিতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভাঙন ধরাতে হবে।
খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি করে ফেললেন রোহিত শর্মা। দেখে নিন নিজের একশো ম্যাচের যাত্রা নিয়ে হিটম্যান কী কথা শেয়ার করলেন?
বাংলাদেশের প্রথম একাদশও ভারতের মতো অপরিবর্তিত থাকছে।
লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মহম্মদ নঈম, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদ্দুল্লা, মোসাদ্দেক হোসেন, আফিফ হোসেন, আমিনুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, আল আমিন হোসেন, সফিউল ইসলাম
প্রথম একাদশে কোনও পরিবর্তন নেই ভারতীয় দলে। আগের দিনের ম্যাচের একাদশই অপরিবর্তিত।
রোহিত শর্মা, শিখর ধাওয়ান, কেএল রাহুল, শ্রেয়স আইয়ার, ঋষভ পন্থ, শিবম দুবে, ক্রুনাল পাণ্ডিয়া, ওয়াশিংটন সুন্দর, যুজবেন্দ্র চাহাল, দীপক চাহার, খলিল আহমেদ।
টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করবে ভারত। বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিল। ভারত কিন্তু রাজকোটে প্রথমে ফিল্ডিং করেই বাংলাদেশ বধের পরিকল্পনা কষে রাখছে।