New Update
ICC World Cup 2019, India vs Bangladesh Highlights: বাংলাদেশকে হারিয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারত
ICC World Cup 2019, India vs Bangladesh 2019 Highlights: বার্মিংহ্য়ামের এজবাস্টনে বাংলাদেশকে ২৮ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলবে ভারত।
Advertisment
বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারত। ব্য়াক-টু-ব্য়াক ইয়র্কারে বাংলাদেশের শেষ দুই উইকেট তুলে নিলেন বুমরা। এজবাস্টনে জয়োচ্ছ্বাসে মেতেছে ভারতের ফ্যানেরা। মাঠে নেমে এসেছেম রবি শাস্ত্রী ও দলের বাকি সাপোর্ট স্টাফরাও। দুই দেশের খেলোয়াড়রা শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন একে অপরের সঙ্গে।
আবার উইকেট! ভুবনেশ্বর ফিরিয়ে দিলেন মাশরাফি মোর্তাজাকে। বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৪ বলে ৪৩ রান
সাব্বির রহমান আর মহম্মদ সইফুদ্দিনের জুটিটা ভেঙে দিলেন জসপ্রীত বুমরা। আউট করে দিলেন সাব্বিরকে। ভারতকে ফের ম্য়াচে ফিরিয়ে দিলেন তিনি। ডেথ ওভারে বুমরা থাকা মানে ভারত সবসময় অ্যাডভান্টেজে। এটা জানেন স্বয়ং কোহলিও। ৩৬ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৬৪ রান।
বাংলাদেশের ৬০ বলে প্রয়োজন ৯০ রান। হাতে রয়েছে চার উইকেট। সাব্বির রহমান আর মহম্মদ সইফুদ্দিন কিন্তু আশা জাগাচ্ছেন টাইগার সমর্থকদের মনে। তাঁরা কি পারবেন বাংলাদেশের বৈতরণী পার করাতে! এটাই এখন প্রশ্ন। ভারতের ফ্য়ানেরা কিন্তু এখনই উচ্ছ্বাসে মেতেছেন।
হাফ ডজন উইকেট চলে গেল বাংলাদেশের। শাকিবকে ফিরিয়ে দিলেন হার্দিক পাণ্ডিয়া, মোসাদ্দেক হোসেনকে বোল্ড করে দিলেন জসপ্রীত বুমরা। ছয় উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ কার্যত ম্য়াচের বাইরে। দেখতে গেলে তাদের শেষের শুরুটা হয়ে গেল। আজ পাণ্ডিয়া ব্য়াট হাতে চূড়ান্ত ব্য়র্থ হয়েছেন। কিন্তু বল হাতে জমিয়ে দিলেন ম্য়াচ। ৩৫ ওভারের শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮২।
ফের উইকেট, ম্য়াচে পুরোপুরি ভাবে ভারতের আধিপত্য়। ২৪ বলে ২২ রানের ইনিংস খেলে ফিরলেন লিটন দাস। দীনেশ কার্তিকের হাতে লোপ্পা ক্য়াচ তুলে দিলেন তিনি। বাংলাদেশ ৩০ ওভার শেষে চার উইকেট হারিয়ে ১৬৩ রান তুলল। শেষ ২০ ওভারে তাদের প্রয়োজন ১৫২ রান। বলাই বাহুল্য বাংলাদেশের চাপ ক্রমশ বাড়ছে।
৪৬ নম্বর ওয়ানডে ফিফটি! শাকিব আল হাসান স্বপ্নের ফর্মের মধ্য়ে দিয়ে যাচ্ছেন। আরও একটা অর্ধ-শতরান করে ফেললেন এই বিশ্বকাপে। বুঝিয়ে দিচ্ছেন কেন তিনি বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার। ব্য়াটে-বলে মাত করাটা তাঁর কাছে জলভাতের মতো। দেখতে দেখতে ২৯ ওভারের খেলা হয় গেল। বাংলাদেশ তুলল ১৫৬ রান।
ভারতের ঝুলিতে চলে এল তৃতীয় উইকেট! যুজবেন্দ্র চাহালের বলে সুইপ করতে গিয়ে একদম শামির হাতে ক্য়াচ দিয়ে বসলেন মুশফিকুর। তিন উইকেট চলে গেলে বাংলাদেশের। ভারত জাঁকিয়ে বসছে ম্য়াচে। বাংলাদেশের স্টার ক্রিকেটার লিটন দাস এসেছেন মাঠে। একাই ক্ষমতা রাখেন ম্য়াচের রঙ বদলে দেওয়ার। দেখা যাক আজ তিনি কী ফুল ফোটান। এই ফাঁকে ম্য়াচের স্কোরটাও জেনে নিন। বাংলাদেশ ২৪ ওভার ব্য়াট করে ফেলল। তিন উইকেট হারিয়ে তুলল ১২৫ রান।
তামিমের পর বাংলাদেশ হারাল আরেক ওপেনার সৌম্য়কে। সৌজন্যে হার্দিক পাণ্ডিয়া। ৩৮ বলে ৩৩ রানের ইনিংসের পর থামলেন সৌম্য়। কোহলির হাতে ক্য়াচ আউট হলেন তিনি। এখন ক্রিজে এলেন মুশফিকুর রহিম। শাকিবকে সঙ্গ দেবেন তিনি। বাংলাদশ ১৬ ওভার ব্য়াট করে ৭২ রান তুলে ফেলল। ভারতের প্রয়োজন আরও বেশ কয়েকটা উইকেট। তাহলেই বাংলাদেশ ব্য়াকফুটে চলে আসবে।
সেই শামি, ভারতকে প্রথম উইকেট এনে দিলেন তিনি। টুর্নামেন্টের ১৪ নম্বর উইকেট চলে এল তাঁর। তামিম ইকবালের (৩১ বলে ২২) উইকেটটা ছিটকে দিলেন তিনি। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশ তুলল ৪০ রান। ক্রিজে এলেন শাকিব আল হাসান।
তামিম-সৌম্য়র জুটি সেট হয়ে গিয়েছে। উইকেটের অপেক্ষায় ভারত। কোহলির চিন্তা ক্রমেই বাড়ছে। কারণ ভারত যে রান করেছ তা বাংলাদেশের পক্ষে তাড়া করাটা একেবারেই অসম্ভব কিছু নয়। ভুবি-বুমরায় উইকেট আসেনি। এখন দেখার শামি ভারতকে উইকেট দিতে পারেন কিনা! সাত ওভারের শেষে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে উঠল ২৮ রান।
আরও ৩০-৪০টা রান হতে পারত। কিন্তু মিডল অর্ডারে ভারতীয় ব্য়াটসম্য়ানদের পরপর উইকেট পড়ে যাওয়াতেই ভারতকে ৩১৪ রানে থামতে হয়েছে। ম্য়াচের পর লোকেশ রাহুল এসে বলেছেন এজবাস্টনের পিচ অত্য়ন্ত মন্থর। একই জিনিস তাঁরা ইংল্য়ান্ডের বিরুদ্ধেও টের পেয়েছিল। কিন্তু তাঁর বিশ্বাস ভারতীয় বোলাররা জানে কোথায় আর কীভাবে বল করতে হবে, ফলে তিনি আশাবাদী যে, বাংলাদেশকে ৩০০ রানের মধ্য়েই ভারত থামিয়ে দিতে পারবে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের ইনিংস চলছে। তামিম ইকবাল আর সৌম্য় সরকার রান তাড়া করতে নেমেছেন। ভারতের ওপেনিং স্পেলে রয়েছেন ভুবনেশ্বর কুমার এবং জসপ্রীত বুমরা। দুই ওভারের খেলা হয়ে গেল। বাংলাদেশ তুলল ৯ রান। আজ চোখ থাকবে মহম্মদ শামির দিকেই। দুরন্ত ছন্দে আছেন তিনি।
স্কোরবোর্ডে ৩১৪ তুলল ভারত। অর্থাৎ বাংলাদেশের জন্য ৩১৫ রানের টার্গেট রাখল টিম ইন্ডিয়া। শেষ ওভারে মাত্র ২ রান খরচ করলেন মুস্তাফিজুর। বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে পরপর ফিরিয়ে দিলেন ধোনি, শামি এবং ভুবনেশ্বর কুমারকে। সবমিলিয়ে সাড়ে ৩৫০ রানের লক্ষ্য়মাত্রা নিয়ে ব্যাটিং করছিল ভারত। রোহিতরা, সেই প্ল্যাটফর্মও গড়ে দিয়েছিলেন। তবে সেই সুয়োগের সদ্ব্যবহার করতে পারলেন না বাকি ব্যাটসম্যানরা।
পরপর আউটে রান তোলার গতি হারাচ্ছে ভারত। এবার কাটার মাস্টারের বলেই ফিরলেন নিদাহাস ট্রফি জয়ের নায়ক দীনেশ কার্তিক। স্লো অফকাটার বাউন্সারে ঠকে গিয়ে ক্যাচ তুলে বিদায় নিলেন কার্তিক। ৯ বলে তাঁর অবদান মাত্র ৮। ক্রিজে ধোনির সঙ্গে ব্যাট করতে এলেন ভুবনেশ্বর কুমার। ৪৮ ওভারে ভারত ৬ উইকেট হারিয়ে ৩০০।
হাফসেঞ্চুরি থেকে মাত্র ২ রান দূরে আউট হয়ে গেলেন ঋষভ পন্থ। কোহলি, পাণ্ডিয়া পরপর আউট হয়ে গেলেও ক্রিজে স্বমহিমায় খেলছিলেন পন্থ। বিশ্বকাপের প্রথম ফিফটি এদিনই করে ফেলতে পারতেন। তবে ৪১ বলে ৪৮ রান করে শাকিবের বলে মোসাদ্দেক হোসেনের হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় নিলেন তিনি। ধোনির সঙ্গে এবার ব্যাট করতে এলেন দীনেশ কার্তিক। ৪৪.২ ওভার ভারত ২৭৮। ৫ উইকেট হারিয়ে।
এক ওভারে জোড়া ধাক্কা দিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। দ্বিতীয় বলে কোহলিকে। চতুর্থ বলে আউট করলেন সদ্য ক্রিজে আসা হার্দিককে। স্লিপে দারুণ ক্যাচ লুফলেন সৌম্য সরকার। ২ বলে খেলে রানের খাতা না খুলেই আউট হার্দিক। পন্থের সঙ্গে ক্রিজে এবার ব্যাটিং করতে এলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ৩৯ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ভারত ২৩৭।
রানের গতি বাড়াতে গিয়ে এবার মুস্তাফিজুরের বলে ছক্কা হাকাতে গিয়ে আউট কোহলি। তার আগে ২৭ বলে ২৬ রান করে যান তিনি। ক্রিজে হার্দিক পাণ্ডিয়া।৩৮.২ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ভারতের স্কোর ২৩৭। অন্যপ্রান্তে ব্যাটিং করছেন ঋষভ পন্থ (২০ বলে ২৩)।
রোহিত আউট হওয়ার পরে বেশিক্ষণ টিকলেন না সঙ্গী লোকেশও। রুবেল হোসেনের বলে মুশফিকুর রহিমের হাতে ক্যাচ তুলে আউট হয়ে গেলেন তিনি। ৯২ বলে তাঁর অবদান ৭৭ রান। নিজের ইনিংসে হাফডজন বাউন্ডারি ও একটা ছক্কা হাকিয়েছেন তিনি। ৩৩ ওভার শেষে ভারত ২ উইকেট হারিয়ে ১৯৬। চার নম্বরে ব্যাট করতে এলেন ঋষভ পন্থ।
অনিয়মিত বোলার সৌম্য সরকারের বলেই এবার আউট হয়ে বিদায় নিলেন রোহিত। গুড লেংথ থেকে উঠে আসা বলে ড্রাইভ করেছিলেন। সহজ ক্যাচ নেন লিটন দাস। ১০৪ করে বিদায় নিলেন তিনি। ক্রিজে এলেন বিরাট কোহলি। অন্যপ্রান্তে লোকেশ রাহুল ৭২ রানে ব্য়াটিং করছেন। ৩০ ওভার শেষে ভারত ১ উইকেট হারিয়ে ১৮০।
চলতি টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক আপাতত রোহিত। দুদ্দাড়িয়ে ছুটছে রোহিতের রান-গাড়ি।
সামান্য একটা ক্যাচ মিস যে ম্যাচে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা মঙ্গলবার বুঝতে পারছে মাশরাফি-বাহিনী। ৯ রানে জীবন পেয়ে রোহিত এবার শতরান করে গেলেন মাত্র ৯০ বলে। চলতি টুর্নামেন্টে এই নিয়ে চতুর্থ শতরান করে ফেললেন হিট-ম্যান! ক্যাচ তুলে বাঁচার পরে রোহিতের ব্যাট আরও আক্রমণাত্মক। তারকা ওপেনারের শতরান এল ১১১.১১ স্ট্রাইক রেটে। রোহিতের ইনিংসে ৬টা বাউন্ডারি সহ ওভার বাউন্ডারির সংখ্যা ৫। ২৯ ওভার শেষে ভারত ১৭৬। লোকেশ রাহুল অন্যপ্রান্তে ৭১ রানে ব্যাটিং করছেন।
ভারতীয় ব্যাটিং যে কী জিনিস, তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রথমে রোহিত শর্মার ক্যাচ মিস। তারপরে আর ফিরে তাকাতে হয়নি ভারতীয় ব্যাটিংকে। ৬ রান রেটে ছুটছে ভারতের ব্যাটিং এক্সপ্রেস। রোহিত শর্মা হাফসেঞ্চুরি করে রুদ্রমূর্তি ধরেছেন। লোকেশ রাহুলও হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে ফেললেন। নিজের ইনিংসে রাহুল ৫টা বাউন্ডারি, একটা ওভার বাউন্ডারি হাকিয়েছেন। ১৮ ওভারের আগেই স্কোরবোর্ডে ভারত ওপেনিং পার্টনারশিপে শতরান করে ফেলেছে। চার পেসার নিয়ে খেলছে বাংলাদেশ। সাকিবকে এনেও লাভ হয়নি। ১৯ ওভারে ভারত ১১৭।
মাত্র ৪৫ বলে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে ফেললেন রোহিত শর্মা। দুরন্ত টাইমিং, আর ক্ল্যাসিক শটের সমাহারে রোহিতের অর্ধশতরান। নিজের ইনিংসে রোহিত চারটে বাউন্ডারির পাশাপাশি ৩টে ওভার বাউন্ডারিও হাকিয়েছেন। ১৭ ওভারে ভারত ৯৯। অন্যপ্রান্তে লোকেশ রাহুলও হাফসেঞ্চুরির দোড়গোড়ায়। তিনি ৪২ রানে ব্যাটিং করছেন। কোনওভাবেই বাংলাদেশি বোলাররা ভারতীয়দের বিব্রত করতে পারছেন না।
মোক্ষম সময়ে ক্যাচ মিস করেছেন তামিম। তার-ই খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। অবলীলায় দুই ওপেনার রোহিত শর্মা ও লোকেশ রাহুল ব্য়াটিং করে চলেছেন। রোহিতের বাউন্ডারিতে ভারতও ৫০ পেরিয়ে গেল। ১১ ওভারে ভারত ৭১। রোহিত শর্মা ৩৪ বলে ৩৯ এবং লোকেশ রাহুল ৩৩ বলে ২৮ রানে ব্যাটিং করছেন।
পাড়ার টুর্নামেন্টেও এমন ক্যাচ কেউ মিস করেন না। তবে সেই কাজই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে করে দেখালেন তামিম ইকবাল। মুস্তাফিজুর রহমানের বলে মিড উইকেটে ক্যাচ তুলেছিলেন রোহিত শর্মা। তবে একদমই হাতের ক্যাচ মিস করে বসলেন তামিম। শুধু তামিমই নন, শাকিবও সহজ ফিল্ডিং মিস করে বসলেন আগের ওভারেই। ইতিহাস বলছে. একবার জীবন পেয়ে গেলে রোহিত শর্মা ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন। সেই ট্র্যাডিশন কী বার্মিংহ্য়ামেও দেখা যাবে?
আগের ম্যাচে হেরে যাওয়ার পরে প্রচণ্ড সমালোচিত হতে হয়েছিল। পাশাপাশি ক্রিকেটারদের সততা নিয়েই প্রশ্ন উঠে গিয়েছিল। এমন অবস্থায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই পজিটিভ মানসিকতা নিয়ে খেলছেন টিম ইন্ডিয়া। ওপেন করতে নেমেছেন লোকেশ রাহুল ও রোহিত শর্মা। প্রথম ওভারেই মাশরাফি মোর্তাজাকে ছক্কা হাকিয়ে রোহিত শর্মা বুঝিয়ে দিয়েছেন, তিনি কতটা টাচের মধ্য়ে রয়েছেন। ৩ ওভার শেষে ভারত বিনা উইকেটে ১৪।
টুর্নামেন্টের প্রথম শতরান কী আজকেই?
বাংলাদেশের ফিটনেস টেস্টে উত্তীর্ণ হতে পারলেন না মহমুদ্দুল্লা। তাঁর পরিবর্তে খেলছেন সাব্বির রহমান। প্রথম একাদশঃ লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তামিম ইকবাল, শাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, মহম্মদ শাইফুদ্দিন, মাশরাফি মোর্তাজা, রুবেল হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান
ভারতের প্রথম একাদশে জোড়া পরিবর্তন। কুলদীপ যাদবের পরিবর্তে খেলছেন ভুবনেশ্বর কুমার। অন্যদিকে, কেদার যাদবকে বাদ দিয়ে খেলানো হচ্ছে দীনেশ কার্তিককে। অর্থাৎ বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন পেসারে খেলছে ভারত।
ভারতঃ রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল, বিরাট কোহলি, ঋষভ পন্থ, দীনেশ কার্তিক, মহেন্দ্র সিং ধোনি, হার্দিক পাণ্ডিয়া, ভুবনেশ্বর কুমার, যুজবেন্দ্র চাহাল, মহম্মদ শামি, জসপ্রীত বুমরা
টসে ফের জিতলেন বিরাট কোহলি। টস জিতে ফের ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত ভারতের। কেদার যাদবের পরিবর্তে খেলছেন দীনেশ কার্তিককে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট নিলেই মহম্মদ শামির সঙ্গে যুগ্মভাবে হবেন ভারতের দ্রুততম আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচে একশো উইকেট সংগ্রহকারী হবেন বুমরা। বিশ্বের তালিকায় শামি ও ট্রেন্ট বোল্টের সঙ্গে উঠে আসবেন ৬ নম্বরে।
চলতি বছরে ১০০০ ওডিআই রানের লক্ষ্য ছোঁয়ার থেকে আর মাত্র সাত রান দূরে রয়েছেন বিরাট কোহলি। একই হিসেবে রোহিত শর্মার চাই মাত্র ৪ রান।
বিশ্বকাপে ১০০০ রান ছুঁতে বিরাট কোহলিকে করতে হবে মাত্র ৩১ রান।
হার্দিক পান্ডিয়াকে আর ১টা উইকেট নিলেই একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৫০ উইকেট দখল করে ফেলবেন।