Sunrisers Hyderabad Vs Delhi Capitals Highlights: শুরুতে পৃথ্বী শ। শেষে ঋষভ পন্থ। দুই তরুণ তুর্কির ব্যাটে ভর করে উত্তেজক ম্যাচে দারুণ জয় পেল দিল্লি। হায়দরাবাদের ১৬৩ রানের টার্গেট ১ বল বাকি থাকতে রূদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতল দিল্লি। ২ উইকেটে জয় তাদের। শুরুতে পৃথ্বীর ইনিংস যদি ক্লাসিক ব্যাটিংয়ের পারফেক্ট উদাহরণ হয়ে থাকে। তাহলে ঋষভ পন্থ যেন বিধ্বংসী ঝড়ের প্রতীক। শেষদিকে, ৪৯ রানের মারকাটারি ইনিংসের সৌজন্যে একাই দিল্লিকে জয় এনে দেন তিনি। ১৯তম ওভারে ঋষভ পন্থ আউট হয়ে গেলেও তখন ইতিমধ্যেই জয় নিশ্চিত করে ফেলেছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, রিকি পণ্টিংয়ের দল। শেষ ওভারে নাটকীয় পরিস্থিতিতে আসে জয়।
মাঝে রশিদ খান ও খলিল আহমেদ নিজেদের দু-ওভারে জোড়া উইকেট তুলে একসময় মারাত্মক চাপে ফেলে দিয়েছিলেন দিল্লিকে। একসময় মনে হচ্ছিল, দিল্লি ম্যাচ বের করতে পারবে না। তবে ঋষভ পন্থের ব্যাটের সাইক্লোনে সেই চাপ দূরে সরিয়ে শুক্রবার চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে খেলা নিশ্চিত করে ফেলল দিল্লি।
Live IPL 2019: SRH vs DC Playing 11 Highlights
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ঝড়ের ইঙ্গিত দিয়েছিল সানরাইজার্সও। বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে দেশে ফিরে গিয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার, জনি বেয়ারস্টোরা। এতদিন অজি-ইংরেজ তারকার জন্যই প্রথম একাদশে সুযোগ পাচ্ছিলেন না গুপ্তিল (১৯ বলে ৩৬)। তবে এদিন সেই আক্ষেপ সুদে আসলে পুষিয়ে নেওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন। তবে তাঁকে ফেরান অমিত মিশ্র। তারপরেই স্লো পিচের জালে ক্রমশ জড়িয়ে পড়েন সানরাইজার্স ব্যাটসম্যানরা। মণীশ পাণ্ডে (৩৬ বলে ৩০), কেন উইলিয়ামসন (২৭ বলে ২৮) রান পেয়েছেন। তবে শেষ দিকে মহম্মদ নবি (১৩ বলে ২০) এবং বিজয়শঙ্কর (১১ বলে ২৫) ক্য়ামিও ইনিংস মোটামুটি ভদ্রস্থ স্কোরে পৌঁছে দেয় সানরাইজার্সকে।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন মাত্র ৫ রান। সেই রান তুলতেই যত কাণ্ড বিশাখাপত্তনমে। প্রথম ৩ বলে ২ রান তোলার পরে চতুর্থ বলেই নাটক। খলিল আহমেদের গুড লেংথের বল মিস করে বসেন অমিত মিশ্র। তা সত্ত্বেও রান নেওয়ার জন্য দু-প্রান্ত থেকে মরিয়া দৌড় শুরু করেছিলেন অমিত মিশ্র-কিমো পল। ঋদ্ধিমান সাহা ছোঁড়া বল সংগ্রহ করে বোলিং রান আপের দিকে রান আউট করার চেষ্টা করেন খলিল আহমেদ। সেই বল গায়ে লাগায় অ্যাক্রস দ্য ক্রিজ দৌঁড়ের জন্য আউট হতে হয় অমিত মিশ্রকে। তার পরের বলে অবশ্য বাউন্ডারি হাকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন কিমো পল।
ঝড় তুললেও ফিনিশ করতে পারলেন না ঋষভ পন্থ ৪৯ রান করে আউট দিল্লির তারকা। শেষ ওভারে দিল্লির জয়ের জন্য দরকার মাত্র ৫ রান। ভুবনেশ্বর কুমার ঋষভ পন্থ ছাড়াও আউট করেন রাদারফোর্ডকে।
ক্রিজে পন্থ থাকলে যে কী হতে পারে, বুঝতে পারছেন কেন উইলিয়ামসন। বাসিল থাম্পিকে দুরমুশ করে ১৯তম ওভারে তুললেন ২২ রান । ১৭ বলে ৪৩ রানে ব্যাট করছেন তারকা ক্রিকেটার। পন্থের ঝড়ে শেষ দু ওভারে দিল্লির জয়ের জন্য প্রয়োজন মাত্র ১২ রান।
উত্তেজক পরিস্থিতিতে ম্যাচ। ১৮ বলে দিল্লির জয়ের জন্য দরকার ৩৪ রান। ক্রিজে ঋষভ পন্থ (১২ বলে ২২) ও রাদারফোর্ড (১০ বলে ৮)।
ফের ভেলকি দেখালেন আফগান স্পিনার
রশিদের খেল শুরু। খলিলের পরে এবার একই ওভারে জোড়া উইকেট দখল করলেন তিনি। পরপর ফিরিয়ে দিলেন কলিন মুনরো ও অক্ষর প্যাটেলকে। প্রথমে গুগলি বুঝতে না পেরে আউট হয়েছিলেন কলিন মুনরো (১৩ বলে ১৪)। তারপরেই ঋদ্ধির ক্যাচে ফিরে যান সদ্য ক্রিজে নামা অক্ষর প্যাটেল। ক্রিজে রাদারফোর্ড। ১৫ ওভার শেষে দিল্লি ১১১। নিজের ৪ ওভারের কোটা শেষ করলেন রশিদ খান। ১৫ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন ২ উইকেট।OUT!! 🧡🧡🧡🧡MAKE THAT TWO FOR RASHID!!!!! #OrangeArmy #RiseWithUs #DCvSRH pic.twitter.com/M7EVWbQFgU— SunRisers Hyderabad (@SunRisers) May 8, 2019
জোড়া উইকেট পতনের পরে রান তোলার গতি কমে গিয়েছে দিল্লির। ক্রিজে ব্যাট করছেন কলিন মুনরো (১২ বলে ১৪ ) ও ঋষভ পন্থ (৮ বলে ১২)। ১৪ ওভার শেষে দিল্লি ১১১। জয়ের জন্য ৩৬ বলে প্রয়োজন ৫২ রান।
খলিল আহমেদ স্ট্রাইকস! এক ওভারেই জোড়া উইকেট শিকার করে ম্যাচ জমিয়ে দিয়েছেন তিনি। প্রথমে দিল্লি ক্যাপ্টেন শ্রেয়স আইয়ারকে ফিরিয়ে দিয়ে বিপক্ষকে দু-নম্বর ঝটকা দিয়েছিলেন উঠতি পেসার। গুড লেংথের বল সামান্য বাউন্স বেশি! এতেই ঠকে গিয়ে ঋদ্ধিমানের হাতে ক্যাচ তুলে আউট শ্রেয়স আইয়ার (১০ বলে ৮)। তারপরেই পৃথ্বী শ-কে (৩৮ বলে ৫৬) ফিরিয়ে দেন তিনি। ১১ ওভার শেষে দিল্লি ৮৭-৩।
আউট হয়ে গেলেও প্রথম দিল্লি ব্যাটসম্যান হিসেবে চলতি আইপিএলে ৫০০ রান পূর্ণ করে ফেললেন ধাওয়ান
ক্ল্যাসিক পৃথ্বীতে মাতোয়ারা বিশাখাপত্তনম। ৩০ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করে ফেললেন তারকা ক্রিকেটার। চলতি টুর্নামেন্টে চতুর্থ হাফসেঞ্চুরি পৃথ্বীর। অন্যদিকে ১৭ রান করে আউট হয়ে গেলেন শিখর ধাওয়ান। হোয়াইড বলে স্ট্যাম্প আউট তিনি। ক্রিজে নেমেছেন ক্যাপ্টেন শ্রেয়স আইয়ার। ৮ ওভারেই ৭০ দিল্লির।
প্রথম ওভারে রশিদ খান দিলেন ৬ রান। এর মধ্যে পৃথ্বী (২৪ বলে ৩৯) বাউন্ডারি মেরে বুঝিয়ে দিলেন আফগান স্পিনারকেও ছাড় দেওয়ার কোনও ইচ্ছে নেই তাঁর। ৬ ওভারে দিল্লি ৫৫।
ভাইজ্যাগের রাত স্মরণীয় করে রাখছেন পৃথ্বী শ। কোনও তাড়াহুড়ো নেই। টাইমিং, শট সিলেকশনে মাতিয়ে দিচ্ছেন বন্দরনগরী। কিছুক্ষণ আগেই পৃথ্বীর প্রহারের শিকার হয়েছিলেন খলিল আহমেদ। এবার পালা ভুবনেশ্বর কুমারের। দুটো বাউন্ডারি ও একটি হাফ কাটে ছক্কা- মনোমুগ্ধকর পৃথ্বীকে কুর্নিশ করছেন তামাম দর্শককুল। ৫ ওভারেই দিল্লি তুলে ফেলেছে ৪৯। জিততে হলে হায়দরাবাদকে এই পার্টনারশিপ ভাঙতেই হবে। রশিদ খানকে আক্রমণে আনতে বাধ্য হলেন কেন উইলিয়ামসন।
ভবিষ্যতের তারকা বলা হচ্ছে তাকে, কেন দেখিয়ে দিলেন পৃথ্বী শ। খলিল আহমেদকে এক ওভারে তিনটে বাউন্ডারি হাকালেন। সে তো অনেকেই মারকাটারি ব্যাটিং করেন! তবে পৃথ্বী শট রীতিমতো ইলাস্ট্রেশন করে বাঁধিয়ে রাখার মতো। একটা ব্যাক লেংথের বলকে লং ইন, একটা পুল শট এবং একটা কপি বুক কভার ড্রাইভ! পৃথ্বী-র শট দেখে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত কনমেন্টেটররাও। ৪ ওভার শেষে দিল্লি ৩২।
ক্রিজে ব্যাট করছেন শিখর ধাওয়ান ও পৃথ্বী শ। ভুবনেশ্বর কুমারের প্রথম ওভারেই উঠল ১০ রান। দ্বিতীয় ওভারে মাত্র ২ রান দিলেন মহম্মদ নবি। রশিদ খানকে কখন আক্রমণে আনেন কেন উইলিয়ানমসন, সেটাই দেখার। আপাতত বোলিং মার্কে খলিল আহমেদ।
নির্ধারিত ২০ ওভারে সানরাইজার্স ৬ উইকেট হারিয়ে তুলল ১৬২। কিমো পলের শেষ ওভারে উঠল ১১ রান। দীপক হুডা ও রশিদ খান- দুজনকেই ফিরিয়ে দেন কিমো পল। স্লো পিচে এই রান তোলা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং। ভুবনেশ্বর কুমার, রশিদ খানদের সামলে স্কোরবোর্ডে এই রান দিল্লি তুলতে সমর্থ হয় কিনা, সেটাই দেখার
শেষদিকে রানের গতি বাড়ালেন মহম্মদ নবি ( ৯ বলে ১৪) ও বিজয়শঙ্কর। ট্রেন্ট বোল্টের বলে যদিও আউট হয়ে ফিরে গিয়েছেন বিজয়শঙ্কর (১১ বলে ২৫)। ১৯ ওভার শেষে সানরাইজার্স ১৫১।
রীতিমতো লড়ছিলেন কেন উইলিয়ামসন। তবে ক্যাপ্টেনকে ইনিংসের শেষ পর্যন্ত থাকতে দিলেন না ইশান্ত শর্মা। ইয়র্কারে স্ট্যাম্প ছিটকে দিলেন নিউজিল্যান্ড তারকার। ২৭ বলে ২৮ রান করে প্যাভিলিয়নে কেন। ক্রিজে মহম্মদ নবি ও বিজয়শঙ্কর। ১৭ ওভার শেষে সানরাইজার্স ১২৭।
১৫ ওভারে শতরান পূর্ণ করল হায়দরাবাদ। শেষ পাঁচ ওভারে কি ঝড় উঠবে কেন উইলিয়ামসন, বিজয়শঙ্করের ব্যাটে। ২৪ বলে ২৩ রান করে ক্রিজে টিকে গিয়েছেন অধিনায়ক কেন
রান রেটের পতন অব্যাহত। এমন অবস্থায় হাত খুলতেই হত মণীশ পাণ্ডে, কেন উইলিয়ামসনদের। কিমো পলকে তুলে মারতে গিয়ে লং অনে ক্যাচ তুলে বিদায় মণীশের (৩৬ বলে ৩০)। তার আগে অমিত মিশ্র দুর্দান্ত স্পেল শেষ করেছেন। ৪ ওভারে ১৬ রান খরচ করে তুলে নিয়েছেন সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ মার্টিন গুপ্তিলকে। ১৩.৩ ওভারে সানরাইজার্স ৯০-৩।
অক্ষর প্যাটেল ৩ ওভারে ১৮, অমিত মিশ্র ৩ ওভারে ১০, কিমো পল ১ ওভারে ৬! স্লো পিচে দিল্লির স্পিন সামলাতে গিয়ে রীতিমতো গলদঘর্ম কেন উইলিয়ামসন (১৪ বলে ৯) ও মণীশ পাণ্ডের (৩২ বলে ২৭)। ৭ নম্বর ওভারের পরে ১২ নম্বর ওভার দেখল বাউন্ডারি। এই ছোট্ট পরিসংখ্যানই বুঝিয়ে দিচ্ছে দিল্লির বোলারদের সামলাতে রীতিমতো সমস্যায় সানরাইজার্স। পিচ যত পুরনো হবে ততই রান তোলা কঠিন হবে। এই পিচে রশিদ খানের সামনে দিল্লি কেমন পারফর্ম করে, সেটাও দেখার।
গুপ্তিল আউট হওয়ার পরেই রান রেট হঠাৎ কমে গিয়েছে। এক প্রান্ত থেকে কিমো পল এবং অন্যপ্রান্তে অমিত মিশ্র আটোসাটো বোলিং করছেন। ক্রিজে ক্যাপ্টেন কেন ও মণীশ পাণ্ডে রয়েছেন। ৯ ওভারে সানরাইজার্স ৬৭-২।
ডেভিড ওয়ার্নার, জনি বেয়ারস্টো নেই। দুই তারকার অনুপস্থিতি একাই পুষিয়ে দিচ্ছিলেন গুপ্তিল। রীতিমতো বিপজ্জনক দেখাচ্ছিল মার্টিন গুপ্তিলকে। তবে ১৯ বলে ৩৬ রানে আউট তিনি। মণীশ পাণ্ডের সঙ্গে ক্রিজে টিকে যাওয়া গুপ্তিলকে ফিরিয়ে প্রথম ওভারেই ব্রেক থ্রু দেন অমিত মিশ্র। তুলে মারতে গিয়ে কিমো পলকে ক্যাচ দিয়ে বিদায় কিউয়ি তারকার। দিল্লির পক্ষে খুব গুরুত্বপূর্ণ এই উইকেট।
শুক্রবার চেন্নাইয়ের মুখোমুখি হবে কোন দল?
একদিকে গুপ্তিল যখন ফনী ঝড়ের সিগনাল দিচ্ছেন তাঁর চওড়া ব্যাটে, অন্যপ্রান্তে আউট ঋদ্ধিমান সাহা। ৯ বলে ৮ রান করে বিদায় বাঙালি তারকার। ইশান্ত শর্মার বলে শ্রেয়স আইয়ারের হাতে ক্যাচ তুলে তিনি আউট। ক্রিজে মণীশ পাণ্ডে। ৪ ওভার শেষে সানরাইজার্স ৩৭।
গুপ্তিলের ব্যাটে ঝড় ওঠার ইঙ্গিত। প্রথমে ইশান্ত শর্মাকে লং অনের উপর দিয়ে ৮৬ মিটারের ছক্কা। তারপরের ওভারেই স্বদেশীয় ট্রেন্ট বোল্টকে অফ সাইডে জোড়া ছক্কা। কিউয়ি ব্যাটসম্যান কিন্তু ভাইজাগের মাঠে রানের বন্যা বইয়ে দিতে পারেন। ৩ ওভার শেষে সানরাইজার্স ৩১।
ম্যাচের প্রথম বলেই নাটক। ট্রেন্ট বোল্টের ইনসুইংগার ঋদ্ধিমান সাহার প্যাডে লাগার পরেই বিনা বাক্যব্যয়ে আউট দিয়ে দিয়েছিলেন আম্পায়ার। ডিআরএস নেওয়ার পরে দেখা যায় বল প্যাডে লাগার আগে ব্যাটের কানা স্পর্শ করেছিল। আম্পায়ার নিজের সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হন। ট্রেন্ট বোল্টের প্রথম ওভার শেষে সানরাইজার্স ৮। ক্রিজে ব্যাট করছেন গুপ্টিল ও ঋদ্ধিমান সাহা।
ম্যাচে নামার আগেই ক্যাপ্টেন শ্রেয়সের সেঞ্চুরি
শুকনো পিচে বেশ কিছু ফাটল রয়েছে। বেশ কিছু স্থান আবার আর্দ্র। পিচে খুব বেশি পেস থাকছে না। লেংথ ও পেসের হেরফের ঘটিয়ে মিডিয়াম পেসাররা ম্যাচে প্রভাব ফেলতে পারেন। উইকেটে স্পিনারদের জন্যও সাহায্য থাকবে
দিল্লি ক্যাপিটালস- শ্রেয়স আইয়ার, ঋষভ পন্থ, শিখর ধাওয়ান, পৃথ্বী শ, ট্রেন্ট বোল্ট, কলিন মুনরো, ইশান্ত শর্মা, রাদারফোর্ড, কিমো পল, অমিত মিশ্র, অক্ষর প্যাটেল
সানরাইজার্স হায়দরাবাদ- ঋদ্ধিমান সাহা, মার্টিন গুপ্তিল, মণীশ পাণ্ডে, কেন উইলিয়ামসন, বিজয়শঙ্কর, দীপক হুডা, রশিদ খান, ভুবনেশ্বর কুমার, খলিল আহমেদ, বাসিল থাম্পি এবং মহম্মদ নবি
প্রথম এলিমিনেটর ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত দিল্লি ক্যাপিটালসের। অর্থাৎ রান তাড়া করাই বেছে নিলেন শ্রেয়স আইয়াররা।