Ricky Ponting, Punjab Kings, IPL: টানা সাত বছর দিল্লি ক্যাপিটালসের হেড কোচের দায়িত্ব সামলেছেন। এবার রিকি পন্টিং দায়িত্ব নিলেন পাঞ্জাব কিংসের। স্বদেশীয় ট্রেভর বেইলিসের জায়গায় হেড কোচ হলেন বিশ্বকাপজয়ী কিংবদন্তি। পাঞ্জাব কিংস মালকিন প্রীতি জিন্টা স্বয়ং এই খবর নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় কনফার্ম করেছেন।
দিল্লি ক্যাপিটালসের আগে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স-এর হেড কোচ ছিলেন অজি সুপারস্টার। আইপিএলে নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজির হেড কোচ হওয়ার পর পন্টিং বলে দিয়েছেন, "নতুন হেড কোচ হওয়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য আমি পাঞ্জাব কিংসের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে নেওয়ার জন্য এখন থেকেই মুখিয়ে। দলের রণকৌশল তৈরি করার জন্য ইতিমধ্যেই ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকদের সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনা করেছি।"
"দু তরফের দৃষ্টিভঙ্গির সামঞ্জস্যতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমরা সকলেই ফ্র্যাঞ্চাইজিকে বছরের পর বছর ধরে সমর্থন করা সমর্থকদের ঋণ মেটানোর জন্য বদ্ধপরিকর। তাঁদের জন্য আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতি যে তাঁরা ভিন্ন চেহারার পাঞ্জাব কিংসকে এগিয়ে যেতে দেখবে।"
এই নিয়ে গত সাত সিজনে ছয়বার হেড কোচ বদল করল পাঞ্জাব কিংস। আইপিএলের ইতিহাসে পাঞ্জাব মাত্র দুবার প্লে অফে পৌঁছতে সমর্থ হয়েছে। তবে গত দশ বছরে একবার-ও শেষ চারের বৃত্তে ঢুকতে পারেনি। গত বছর পাঞ্জাব ফিনিশ করেছিল নবম স্থানে। আর তিন মাস পরেই আইপিএলের নিলাম।
প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি কতজনকে রিটেন করতে পারবে, তা নিয়ে এখন আইপিএল কর্তৃপক্ষের তরফে কোনও ঘোষণা করা হয়নি। কোচ হয়েই রিকি পন্টিংয়ের প্রধান দায়িত্ব আপাতত দলে আগামী কয়েক বছরের জন্য কোর গ্রুপের ক্রিকেটার বাছাই করা। কাদের রিটেন করা হবে, সেটাও তাঁকে চিহ্নিত করতে হবে। সেই সঙ্গে নিলাম থেকে কোন তারকাদের কিনতে হবে, সেটাও তাঁকে চূড়ান্ত করতে হবে। কয়েক সপ্তাহ আগেই ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন শিখর ধাওয়ান। ক্যাপ্টেন ধাওয়ানের উত্তরসূরি বাছাইয়ের কাজ-ও পন্টিংয়ের অবশ্য দায়িত্বের মধ্যে পড়ছে।
এমনিতে পাঞ্জাবের হয়ে দুরন্ত ফর্মে থাকা তারকাদের মধ্যে রয়েছেন হর্শল প্যাটেল। যিনি গত সিজনে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয়বার বেগুনি টুপির মালিক হয়েছেন। শশাঙ্ক সিং, আশুতোষ শর্মার মত প্রতিশ্রুতিমান তারকারা যেমন রয়েছেন তেমন জাতীয় দলের সদস্য জিতেশ শর্মা, অর্শদীপ সিংরা রয়েছেন পাঞ্জাব কিংস স্কোয়াডে। বিদেশিদের মধ্যে রয়েছেন ইংল্যান্ডের স্যাম কুরান, লিয়াম লিভিংস্টোন, জনি বেয়ারস্টো, কাগিসো রাবাদারা।
READ THE FULL ARTICLE IN ENGLISH