/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/05/kohli_naveen.jpg)
গত সোমবার সংঘাতের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কোহলি বনাম গম্ভীর-নভিনের যুদ্ধ থামার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় কোহলিকে লক্ষ্য করে পোস্ট করেই চলেছেন নভিন উল হক। সঙ্গ দিচ্ছেন গৌতম গম্ভীর-ও। এবার পরোক্ষে জবাব দিলেন বিরাট কোহলিও। নিজের ইনস্টাগ্রাম ভিডিওয় একটা ইঙ্গিতবাহী পোস্ট করেছেন। আমেরিকান কমেডিয়ান কেভিন হার্ট জায়গা পেয়েছেন কোহলির পোস্টে।
লখনৌ বনাম আরসিবি ম্যাচে কোহলি মাঠেই ঝামেলায় জড়ান লখনৌয়ের তারকা পেসার নভিন উল হক এবং মেন্টর গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে। তারপর কোহলি বুধবার যে ভিডিও পোস্ট করলেন সেখানে কেভিন হার্টকে বলতে শোনা যাচ্ছে, অসন্তোষ, রাগারাগি, ক্ষোভ মুছে এগিয়ে যাওয়ার কথা।
হার্টকে সেই ভিডিওয় বলতে শোনা যাচ্ছে, "যতই আবেগ, অনুভূতি সর্বস্ব তুমি হও না কেন, যতই আঘাত পেয়ে থাকো, জীবনে তোমাকে এগিয়ে যেতে হবে। জীবন কারোর জন্য থেমে থাকে না। তুমি যদি এই বিষয়টি উপলব্ধি করতে না পারো, একজায়গায় রয়ে যাও, তাহলে চিরকাল তোমাকে আঘাত সয়ে যেতে হবে। ক্ষোভ, রাগ, নেতিবাচক চিন্তাভাবনা- এসবের জন্য আমার সময় নেই। কারণ আমি সদর্থক এক জীবনযাপন করছি। অতীতে বেঁচে থাকি না আমি। যা ভুল হয়ে গিয়েছে, তা নিয়ে আঁকড়ে পড়ে থাকি না।"
Virat Kohli Latest Instagram Story 📰
Words👌 Bodied Haters, King for reasons🔥 pic.twitter.com/4EmdhZmkqF— Virat⁷⁵ (@Virat_Anushka) May 10, 2023
২৪ ঘন্টা আগেই কোহলিকে কটাক্ষ করে আফগান পেসার নভিন উল হক জোড়া পোস্ট করেন। কোহলি আউট হওয়ার সময় এবং আরসিবির ঠিক হারার আগের মুহূর্তে। যেখানে প্রথম টুইটে তিনি লিখেছেন, "মিষ্টি আম।" দ্বিতীয় টুইটে নভিনের ক্যাপশন, "দ্বিতীয় পর্বের আম খাওয়া শুরু হল। যত আম খেয়েছি, তার মধ্যে এগুলোই সেরা। ধন্যবাদ ধবল পরব ভাই।"
পোস্টে সরাসরি কোহলির নাম নেই। তবে সাম্প্রতিক ঘটনার আবহে নভিন যে কাকে উদ্দেশ্য করতে চাইছেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
তিন দিন আগেই নভিন ইনস্টাগ্রামে টার্গেট করেছিলেন কোহলিকে। লখনৌ দলের মেন্টর গৌতম গম্ভীরকে GOAT সম্বোধন করে ক্যাপশনে লিখে দেন, “যে ভাবে মানুষের সঙ্গে ব্যবহার করবে, সেরকমই সম্মান পাবে। মানুষের সঙ্গে সেভাবেই কথা বলো, যেভাবে তুমি চাও লোকে তোমার সঙ্গে কথা বলুক। GOAT গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে।” নভিনের পোস্টেই গৌতম গম্ভীর আবার কমেন্ট করে বসেন, “যেরকম আছো সেরকমই থেকো। কখনও বদলে যেও না।”
Read the full article in ENGLISH