/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/03/Virat-Kohli-IPL-2.jpg)
Virat Kohli-IPL: ম্যাচের পরে, কোহলিকে দেখা যায়, অনুষ্কাকে ভিডিও কল করছেন। (ছবি-স্কিনগ্র্যাব)
IPL, Royal Challengers Bengaluru, Virat Kohli: দেশ ছেড়ে কেন তিনি বিদেশে গিয়ে 'বাবা' হলেন! তার পিছনে আসল কারণটা এবার ফাঁস করলেন বিরাট কোহলি। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি, লন্ডনে কোহলির পুত্রসন্তানের জন্ম দেন বিরাটের স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা। সন্তান জন্মের ব্যাপারে রীতিমতো গোপনীয়তা বজায় রেখেছিলেন কোহলি ও তাঁর স্ত্রী। সন্তান জন্মের বেশ কয়েকদিন পরে তাঁরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনেন। জানা যায়, বিরাটের ছেলের নাম আকায়ে।
সোমবার কারণটা জানানোর সময় কোহলিকে রীতিমতো আবেগপ্রবণ লাগছিল। তার আগে ম্যাচ জেতানো ৪৯ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেছেন বিরাট। যার দৌলতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি) চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে পাঞ্জাব কিংসকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে। ম্যাচের পরে, কোহলিকে দেখা যায়, অনুষ্কাকে ভিডিও কল করছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে, কোহলিকে দেখা যায়, ভিডিও কলের এবার থেকে তাঁর ছেলেকে চুমু খাচ্ছেন।
ছেলের জন্মের পর বিরুষ্কা নাটকীয়ভাবে ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে লিখেছিলেন, 'আমাদের মন ভরে গেছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি আমাদের ছেলে ও ভামিকার ছোট ভাই আকায়ে-র জন্ম হয়েছে।' তবে, কোহলি দম্পতি খুশি হলেও ছেলের জন্মের জন্য প্রায় দু'মাস ক্রিকেটমুখো হননি বিরাট। ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ খেলেননি। তা নিয়ে কম জল্পনা চলেনি। এমনকী, বিসিসিআইও যে কোহলির এই আচরণে রীতিমতো বিরক্ত, তা বুঝিয়ে দিয়েছে নানা কথায়।
Virat Kohli on video call with his family.
— Satyam (@iamsatypandey) March 25, 2024
Look at his cute expressions 🫶🏼😭#ViratKohli𓃵#RCBvsPBKSpic.twitter.com/PEdIpdWwQR
এই ব্যাপারে সোমবার বিরাট বলেন, 'আমরা দেশে ছিলাম না। আমরা এমন জায়গায় ছিলাম যেখানে মানুষ আমাদের চিনতেই পারছিল না। আমরা শুধু দুই মাস স্বাভাবিকভাবে বাঁচার জন্য, পরিবার হিসেবে বাঁচার জন্য ওখানে গিয়েছিলাম। এটা আমাদের কাছে এক বিরাট অভিজ্ঞতা। আমি আমার পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর যে সুযোগ পেয়েছি, তার জন্য ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ।'
আরও পড়ুন- মুম্বই হারলেই মাথাব্যথা বাড়বে হার্দিকের! হঠাৎ মুখ খুলে বড় বয়ান বালাজির
ফিরে আসার পর তাঁর অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছিল, তা-ও সংবাদমাধ্যমের কাছে শেয়ার করেছেন বিরাট। তিনি বলেছেন, 'দুই মাস কেউ আমার নাম ধরে ডাকেনি। আসার পর যখন সেই ডাক শুনতে পাই, এক অদ্ভূত অভিজ্ঞতা হয়েছিল। প্রায় দু'মাস আর পাঁচ জন সাধারণ মানুষের মত রাস্তায় ঘোরাফেরা করার সুযোগ পাওয়া একটা বিরাট ব্যাপার।'