/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/01/messi-neymar-mbappe.jpeg)
পিএসজি: ০
রেঁনে: ১ (ট্রাওরে)
বিশ্বকাপের পর প্ৰথমবার একসঙ্গে মাঠে নেমেছিলেন মেসি-নেইমার-এমবাপে। তবে তিন তারকার একসঙ্গে প্ৰথমবার খেলেও দলকে জয় এনে দিতে পারলেন না। এওয়ে ম্যাচে স্টেড দ্যা রেঁনে-তে পিএসজি অঘটনের মুখে পড়ল রেঁনে-র কাছে হার হজম করায়। বিশ্বকাপের পরে দুটো ম্যাচে এই হার হজম করল পিএসজি। জোড়া হারে দ্বিতীয় স্থানে থাকা লেন্সের সঙ্গে পিএসজির পয়েন্টের ব্যবধান দাঁড়াল মাত্র ৩ পয়েন্টে।
পিএসজি কোচ গ্যালতিয়ের প্ৰথম একাদশ থেকে বাইরে রেখেছিলেন এমবাপেকে। মেসি-নেইমারকে রেখেই ম্যাচ সূচনা করেছিল পিএসজি। আগের ম্যাচের গোলদাতা হুগো একতিকেকে মেসি-নেইমারের সঙ্গে প্ৰথম একাদশে নামিয়ে দেন কোচ গ্যালতিয়ের। এছাড়াও চমক দেওয়া দল নির্বাচনে ১৬ বছরের ওয়ারেন জাইরে এমেরিকে নামিয়ে দেওয়া হয়। ম্যাচে ক্রমাগত বৃষ্টি হচ্ছিল। আর এমবাপে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে নেমে মাত্র একটা গোলমুখী শট নিতে পারলেন।
আরও পড়ুন: তাঁকে নেওয়ার জন্য কার্যত ‘ভিক্ষা চেয়েছিলেন’ রোনাল্ডো, তবুও নেয়নি রিয়েল মাদ্রিদ
৬৫ মিনিটে রেঁনে ডিফেন্ডার হ্যামারি ট্রাওরে ৬৫ মিনিটে লো ক্রসে চমৎকার ফিনিশ করে যান পিএসজি গোলকিপার দোনারুম্মাকে পেরিয়ে।
⌛️ Fin du match, les Parisiens s'inclinent face à Rennes. #SRFCPSG I 1-0 pic.twitter.com/drMAzwAMmy
— Paris Saint-Germain (@PSG_inside) January 15, 2023
এর আগে মেসিকে ছাড়া খেলতে নেমে এমবাপের পিএসজি ১-৩ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল লেন্সের কাছে। তারপর এদিনের হার। গোটা ম্যাচে ত্রয়ী মহাতারকার পিএসজির তুলনায় অনেক ভালো খেলল রেঁনে। সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রেও এগিয়ে রেঁনে। রক্ষণাত্মকভাবে দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্স উপহার দিয়ে গেল রেঁনে। পিএসজি মাঝমাঠে মিস করল মার্কো ভেরাত্তির অনুপস্থিতি।
গোল হজম করার পরে এমবাপে সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিলেন শেষের দিকে। তবে তিনি পোস্টের ওপর দিয়ে বল উড়িয়ে দেন। ৮১ মিনিটে হুয়ান বার্নাতের শটও রুখে আটকে দেন রেঁনে ডিফেন্ডার স্টিভ মানদান্দা।
আরও পড়ুন: রোনাল্ডোর পাঙ্গা নিতে সৌদির ক্লাবে সই করতে পারেন মেসি, বিরাট আপডেটে তোলপাড় বিশ্ব
নতুন বছরে দুটো হারের পর পিএসজি ক্যাপ্টেন মার্কুইনহোস জানিয়ে দিয়েছেন, "নতুন বছরে দুটো হার হজম করতে হল। আমাদের আরও বেশি আক্রমণাত্মক এবং সলিড হতে হবে। দ্রুত নিজেদের ছন্দ খুঁজে পেতে হবে। অনেকগুলো পয়েন্ট নষ্ট হয়ে গেল। লেন্স এবং মার্সেইলি মোটেই ধীরে ধীরে এগোবে না।"