বিশ্বকাপ শেষ হতেই বিয়ে করে ফেললেন আর্জেন্টিনার চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য নিকোলাস তাগলিফিকাও। সেই বিয়েতে আমন্ত্রণ পেলেও গেলেন না লিসান্দ্র মার্টিনেজ। বন্ধুর বিয়ে এড়িয়ে চলে এলেন ক্লাবে। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলতে।
Advertisment
আয়াক্সে তো বটেই জাতীয় দলেও সতীর্থ লিসান্দ্র মার্টিনেজ এবং নিকোলাস তাগলিফিকাও। ৩০ বছরের তাগলিফিকাও বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হতেই দীর্ঘদিনের বান্ধবী ক্যারোলিনা কালভানিকে বিয়ে করে ফেলেন। আর ২৪ বছরের লিসান্দ্র অবশ্য সেই বিয়েতে হাজির থাকতে পারলেন না ক্লাবের কথা বিবেচনা করে।
বিয়ে অনেকদিন আগেই হয়ে গিয়েছিল। তবে কোভিড পরিস্থিতির জন্য অনুষ্ঠান পিছিয়ে যায়। এবার চ্যাম্পিয়ন হতেই আর দেরি করেননি। নিকট বন্ধুদের সঙ্গে বিয়ের রিসেপশন সেরে ফেলেন তাগলিফিকাও। সেই অনুষ্ঠানে তিনি হাজির হন বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে, গলায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মেডেল পরে।
যাইহোক, লিসান্দ্র মার্টিনেজ জাতীয় দলকে তৃতীয়বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন করতে সাহায্য করেছেন। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরে ক্লাবের তরফে অতিরিক্ত ছুটি মঞ্জুর করা হয়েছিল ট্রফি জয় সেলিব্রেট করার জন্য। দোহায় বিশ্বকাপ জিতে জাতীয় দলের সঙ্গে রাজধানী বুয়েনস আয়ার্সে দলের সঙ্গে ভিকট্রি সেলিব্রেশনেও অংশ নেন লিসান্দ্র। তবে নিরাপত্তার জন্য খোলা বাসে উদযাপন পর্বে কাটছাঁট করা হয়।
বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলা ফ্রান্সের রাফায়েল ভারানে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলতে হাজির ছিলেন নটিংহ্যামশায়ার ম্যাচে। তবে মার্টিনেজকে পাওয়া যায়নি।