উইকেটকিপিং এবং ব্য়াটিং। এর একটিতেও সম্প্রতি ছাপ রাখতে পারছিলেন না ঋষভ পন্থ। রবিবার তিরুঅনন্তপুরমে ব্য়াট হাতে হতাশ করেননি তিনি। কিছুটা হলেও প্রতিভার সুবিচার করেছেন। পাঁচ নম্বরে ব্য়াট করতে এসে ২২ বলে ৩৩ রানে অপরাজিত ছিলেন পন্থ।
ব্য়াটিংয়ে মান রাখলেও কিপিংয়ে হতাশ করেছেন পন্থ। সম্প্রতি তিনি মাঠে কোনও ভুল করলেই গ্য়ালারি থেকে উঠছে “ধোনি…ধোনি“ রব। গ্রিনফিল্ড ইন্টারন্য়াশনাল স্টেডিয়ামেও তার ব্য়তিক্রম হয়নি। ম্য়াচের পঞ্চম ওভারে এভিন লুইসের ক্য়াচ ফসকান পন্থ।
আরও পড়ুন-ধোনির জায়গায় পৌঁছতে পন্থের ১৫ বছর লাগবে: সৌরভ গঙ্গোপাধ্য়ায়
পন্থের ক্য়াচ ফসকানোর পরেই আবারও গ্য়ালারি থেকে “ধোনি…ধোনি“ রব উঠেছিল। আর সেসময় কোহলি বাউন্ডারি লাইনে ফিল্ডিং করছিলেন। বিষয়টিতে তিনি অত্য়ন্ত বিব্রত হন। সমর্থকদের হাবেভাবে বুঝিয়ে দেন কেন তাঁরা এমনটা করছেন, এটা মোটেই ঠিক নয়।
যদি সেই ক্য়াচটা পন্থ ধরতে পারতেন, তাহলে ম্য়াচটা অন্য়রকম হতেই পারত। ঘটনাচক্রে লুইস ৩৫ বলে ৪০ করে আউট হন সেই পন্থের স্টাম্পিংয়েই। লেন্ডি সিমন্সের সঙ্গে জুটি বেঁধে লুইস ৭৩ রান করে দিয়ে গিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন-ঋষভ ম্য়াচ-উইনার, আমরা ওর পাশেই আছি : বিরাট কোহলি
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও পন্থের ব্য়াটিংয়ের পাশাপাশি কিপিংও চূড়ান্ত সমালোচিত হয়েছিল। তিনি এসেছেন স্ক্য়ানারের নিচে। তাসত্ত্বেও পন্থেই অগাধ আস্থা টিম ম্য়ানেজমেন্টের। এমনকী সনজু স্য়ামসন শেষ চারটি ম্য়াচ দলে থেকেও রিজার্ভ বেঞ্চই গরম করেছেন।