সাবস্ক্রাইব
  • প্রতিবেদন
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • খেলা
  • Tech-পুর
  • রাশিফল
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • কী-কেন?
  • সাতকাহন
  • পড়াশোনার খবর
  • ওয়েব গল্প
  • Photos
  • Videos
ad_close_btn
  • খেলা
  • সিনেমা-টিনেমা
  • Photos
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • সাতকাহন
  • Tech-পুর
  • Share নিকেতন
  • রাজনীতি
  • Explained
  • কলেজ স্ট্রিট

Powered by :

আপনি সফলভাবে নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করেছেন.
খেলা

বাইকে চেপে করোনা প্রতিরোধে দিন-রাত খাটছেন বিশ্বকাপজয়ী মুনাফ

নিজের এলাকাতেও একটি কমিটির সঙ্গে করোনা মোকাবিলায় যুক্ত হয়েছেন তিনি। সেই কমিটির পক্ষ থেকে রেশন দান করা হচ্ছে এলাকায়। দরিদ্রদের রেশন দেওয়ায় অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

Written by IE Bangla Web Desk

নিজের এলাকাতেও একটি কমিটির সঙ্গে করোনা মোকাবিলায় যুক্ত হয়েছেন তিনি। সেই কমিটির পক্ষ থেকে রেশন দান করা হচ্ছে এলাকায়। দরিদ্রদের রেশন দেওয়ায় অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
15 Apr 2020 10:07 IST

Follow Us

New Update
NULL

একসময়ের তারকা ক্রিকেটার। এখন ক্রিকেট মাঠ থেকে অনেকটাই দূরে সরে গিয়েছেন। তবে বিশ্বজুড়ে করোনা সংকটের মুহূর্তেই প্রচারের শিরোনামে পেসার মুনাফ প্যাটেল। গুজরাট জুড়ে যিনি আপাতত বার্তা দিচ্ছেন সমাজসেবার।

Advertisment

গত সপ্তাহেই গুজরাটের ভারুচ জেলায় চারজন করোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যায়। সংক্রমিত চার জনই তামিলনাড়ুর মজলিস ই সূরা থেকে ফিরছিলেন। নমুনা করোনা পজিটিভ আসার পরেই সেই চারজনকে গ্রামের বাইরে একটি মসজিদে রাখা হয়েছে।

এরপরেই বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের সদস্যকে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয় তিনি যেন এলাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বার্তা দেন। তারপর থেকেই বাইকে চড়ে স্থানীয় বাজার, এলাকায় করোনা মোকাবিলায় সামাজিক বার্তা দিচ্ছেন মৃদুভাষী ক্রিকেটার।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে মুনাফ প্যাটেল জানান, "চার জন পজিটিভ কেস পাওয়া পর্যন্ত এলাকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল। এখন গোটা গ্রাম সিল করে দিয়েছে। সবাই লকডাউনের মধ্যে।"

Advertisment

তিনি বলেছিলেন, গ্রামে সোশ্যাল ডিস্টানসিং মেনে চলা তুলনামূলকভাবে সোজা। কারণ এলাকায় বাড়ি মোটেই ঘিঞ্জি হয়না। "কিছু এলাকা বাদ দিলে বাড়িগুলো ছাড়াছাড়া। এটা শহর নয় যে একটি পাঁচিল অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে হবে। তাই গ্রামে সামাজিক দুরত্ববিধি মেনে চলা সোজা। খালি মাথায় রাখতে হবে- দলবদ্ধ ভাবে কিছু করা চলবে না। ঘনঘন হাত ধুতে হবে।"

মুনাফ বলছিলেন, "স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাকে অনুরোধ জানানো হয় আমি যেন সবাইকে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার বার্তা দি-ই। ওরা আমাকে কাছের একটা জেলা এবং গ্রামে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে প্রত্যেককে প্রশাসনের নির্দেশিকা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছিলাম। এখানে কোনো গ্রামে ভাইরাস ছড়িয়ে জনজীবনে বিঘ্ন ঘটাক, তা কখনোই চাই না।"

নিজের এলাকাতেও একটি কমিটির সঙ্গে করোনা মোকাবিলায় যুক্ত হয়েছেন তিনি। সেই কমিটির পক্ষ থেকে রেশন দান করা হচ্ছে এলাকায়। দরিদ্রদের রেশন দেওয়ায় অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, চাষের মরশুম হওয়ায় প্রশাসনের কাছ থেকে চাষিদের জন্য আগাম অনুমতিও নিয়ে রাখা হয়েছে।

মুনাফ বলছিলেন, "এখন আমরা রমজানের কথা মাথায় রেখে পরিকল্পনা করছি। ভেন্ডারদের বলেছি ফল সহ অত্যাবশ্যকীয় জিনিসপত্র মজুত করে রাখতে। পঞ্চায়েত ও স্থানীয় কমিটির পক্ষ থেকে পরিকল্পনা করা হয়েছে রমজানের সময় বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়া হবে। পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। যারা পজিটিভ তাদের চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। তাঁদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।"

cricket BCCI
আমাদের নিউজলেটার সদস্যতা! একচেটিয়া অফার এবং সর্বশেষ খবর পেতে প্রথম হন
logo

সম্পর্কিত প্রবন্ধ
পরবর্তী প্রবন্ধ পড়ুন
সর্বশেষ গল্প
আমাদের নিউজলেটার সদস্যতা! একচেটিয়া অফার এবং সর্বশেষ খবর পেতে প্রথম হন

Powered by


Subscribe to our Newsletter!




Powered by
ভাষা নির্বাচন কর
Bangla

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন

আপনি যদি এই নিবন্ধটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন
তারা পরে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবে

ফেসবুক
Twitter
Whatsapp

কপি করা হয়েছে!