New Update
ICC World Cup 2019, New Zealand vs South Africa Highlights: উইলিয়ামসনের সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া বধ কিউয়িদের
ICC World Cup 2019, new zealand vs south africa 2019 Highlights : একেই বলে অধিনায়কোচিত ইনিংস। কেন উইলিয়ামসনের সেঞ্চুরিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে চার উইকেটে হারাল নিউজিল্যান্ড।
Advertisment
৬ বলে প্রয়োজন ছিল ৮ রান। আন্দিলে ফেহলুকোওয়ায়োকে বল তুলে দিয়েছিলেন ফাফ। প্রথম বলটাই ফেস করেছিলেন স্যান্টনার। কোমর বরাবর শর্ট বল তিনি ডিপ মিডউইকেটে পুশ করে সিঙ্গেল নিয়ে কেনকে স্ট্রাইক দেন। কিউয়ি ক্যাপ্টেন ফেহলুকোওয়ায়োর দ্বিতীয় বলটাই হাঁটু গেড়ে বসে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে ওভার বাউন্ডারিতে পাঠালেন। আর এই ছক্কাতেই নিজের সেঞ্চুরি পূরণ করে দলকে জয়ের রাস্তা দেখিয়ে দিলেন। আর তার পরের বলে চার মেরেই গ্যালারি মাতিয়ে দিলেন। প্রমাণ করে দিলেন স্টিভ স্মিথ, বিরাট কোহলিদের সঙ্গেই কেন তাঁর নামটাও বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় রাখা হয়!
৫০ ওভারের ম্য়াচ না টি-২০, এখন বোঝা দায়! শেষ ৬ বলে প্রয়োজন ৮ আর। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ দেখছে বার্মিংহ্য়াম। টানটান উত্তেজনা। ফাফ আলোচনা করছেন তাঁর বোলারদের সঙ্গে। গ্রান্ডহোম ফিরে যাওয়ায় ক্রিজে এসেছেন মিচেল স্য়ান্টনার। তাঁর সঙ্গে আলোচনা করছেন কেন। এখন দেখার শেষ হাসি কে হাসে!
৩৯ বলে ঝকঝকে ফিফটি গ্রান্ডহোমের, দুরন্ত সঙ্গ দিলেন কেনকে
জয়ের রাস্তায় নিউজিল্যান্ড। উইলিয়ামসনই দলের পরিত্রাতা হতে চলেছেন। এমনটাই ইঙ্গিত তাঁর ব্য়াটে। গ্রান্ডহোমও যোগ্য় সঙ্গত দিচ্ছেন তাঁকে। বোঝাই যাচ্ছে ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকার হাত থেকে প্রায় বেরিয়েই গিয়েছে। প্রোটিয়ারা মোমেন্টামটা ধরে রাখতে পারল না।
৩৭ ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ১৬৯ রান তুলল নিউজিল্য়ান্ড। মরিসের বলেই আউট হয়ে ফিরতে হয়েছে নিশামকে। এখন উইলিয়ামসনের সঙ্গে কলিন ডে গ্রান্ডহোম রয়েছেন ক্রিজে। ম্যাচ এখন ফিফটি-ফিফটি বলা যায়। প্রোটিয়ার দ্রুত আরও দুটি উইকেট তুলে নিতে পারলে কিন্তু ম্যাচ কিউয়িদের হাত থেকে বেরিয়ে যাবে।
ফিফটি করলেন কেন উইলিয়ামসন। ২৯ ওভারে ১২০ রান তুলল নিউজিল্যান্ড। কেনের ব্যাটের দিকেই চোখ সবার।
চার উইকেট হারানোর ধাক্কা সামলে কিছুটা হলেও থিতু হয়েছে নিউজিল্যান্ড। কেন উইলিয়ামসন সংযমের সঙ্গে স্ট্রাইক রোটেট করছেন। চেষ্টা করছেন নিশামও। ২৭ ওভারের খেলা শেষ। নিউজিল্যান্ড ১০৯ রান তুলল। ২২ ওভারে আর ১৩৩ রান প্রয়োজন তাদের। হাতে রয়েছে ৬ উইকেট।
আবার মরিস! প্রোটিয়াদের বিশ্ববন্দিত বোলিং অ্যাটাক আজ কথা বলছে। আগুন জ্বালছেন ক্রিস মরিস। টেলরের পর এবার ল্যাথামকে ফেরালেন তিনি। এবারও সেই উইকেটের পিছনে ক্যাচ আউট হলেন ব্যাটসম্যান। ১৯ ওভারে ৮৪ রান তুলতে গিয়ে চার উইকেট হারাল কিউয়িরা। প্রোটিয়ারা তাদের মাথার ওপর চেপে বসেছে। এখন জিমি নিশামের সঙ্গে উইলিয়াসমনকে ক্রিজে সময় কাটাতে হবে অনেকটা। একটা পার্টনারশিপ গড়ে তুলতে হবে। নাহলে কিন্তু চাপে পড়ে যাবে ব্ল্যাক ক্যাপস।
টেলর এলেন আর গেলেন! গাপটিলের পর এবার টেলর। ক্রিস মরিসের লেগ সাই়ডের বাইরের বল ফ্লিক করতে গিয়ে কুইন্টন ডি ককের হাতে উইটেকেটের পিছনে ধরা পড়ে গেলেন। টম ল্যাথাম এলেন ক্রিজে। ১৮ ওভারে নিউজিল্যান্ড তুলল ৮০ রান। ম্যাচে দারুণ ভাবে ফিরল ফাফ অ্যান্ড কোং।
হিট উইকেট! আধুনিক ক্রিকটের বিরল দৃশ্যের সাক্ষী থাকল বিশ্বকাপ। বার্মিংহ্যামে হিট উইকেট হলেন গাপটিল। আন্দিলে ফেহলুকোওয়ায়োর বলে হুক করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পা দিয়ে উইকেট ভেঙে দিলেন গাপটিল। নিজেও মানতে পারছিলেন না আউটটি। হাসতে হাসতেই হতাশা মেনে নিলেন তিনি। নিউজিল্যান্ড ১৫ ওভারে ৭২ রান তুলল ২ উইকেট হারিয়ে। এখন উইলিয়ামসনের সঙ্গে রস টেলর।
উইলিয়ামসন একটা দিক ধরেছেন, ফলে মার্টিন গাপটিল মারমুখী মেজাজে উত্তীর্ণ হয়েছেন। ৯ ওভারের খেলা হয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা ৪১ রান তুলে ফেলল। ফাফ চাইবেন ক্রিস মরিসের থেকে একটা উইকেট। এরপর ইমরান তাহিরের অভিজ্ঞতাকেও কাজে লাগাতে চাইবেন তিনি।
কাগিসো রাবাদা দিলেন ঝটকা! কলিন মানরো ইনসাইড এজ হয়ে যান। প্যাডে লেগে বল শূন্যে উঠে যায়। ফলোথ্রুতে রাবাদা ছুটে এসে ক্যাচটি নিয়ে নেন। দুরন্ত অ্যাথলেটিসিজম বলাই যায়। তিন ওভারের খেলা শেষ। নিউজিল্যান্ড এক হারিয়ে তুলেছে ১৫ রান। ক্রিজে গাপটিলের নতুন সঙ্গী কিউয়ি অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন।
ওপেনিংয়ে সেই চেনা জুটি। কলিন মানরো আর মার্টিন গাপটিল। লুঙ্গি এনগিডি আর কাগিসো রাবাদার ওপেনিং স্পেল প্রোটিয়াদের। প্রথম ওভারেই ৯ রান চলে এল নিউজিল্যান্ডের। দ্রুত উইকেট তোলার লক্ষ্য ফাফ দুপ্লেসির। এখন দেখার কিউয়ি ওপেনাররা জয়ের মঞ্চ গড়ে দিতে পারেন কি না!
আমলা (৫৫) আর ডুসেনের (৬৭) ব্য়াটে দক্ষিণ আফ্রিকা ৪৯ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত ২৪১ রান তুলল। লোকি ফার্গুসন পেলেন তিন উইকেট। বোঝাই যাচ্ছে কিউয়িদের কাছে টার্গেট খুব একটা বড় নয়। ফলে প্রোটিয়া বোলারদের এদিন অসামান্য বোলিংটাই করতে হবে।
অবশেষে ২০০ পেরোল দক্ষিণ আফ্রিকা। মিলার কিছুক্ষণ আগেই আউট হয়ে ফিরে গিয়েছেন। ৩৭ বলে ৩৬ রান করে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটা দিলেন তিনি। ফার্গুসনের বলে বোল্টের হাতে ক্য়াচ তুলে বিদায় তাঁর। ক্রিজে দুসেন (৫২ বলে ৪৪) ও ফেলুকাওয়ে। মিলার-দুসেনের পার্টনারশিপে স্কোরবোর্ডে যুক্ত হয়েছিল ৭৪ রান। ৪৫ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা ২১০। ৪ উইকেটের বিনিময়ে। রীতিমতো স্লো ব্যাটিং প্রোটিয়াজদের। কিউয়ি বোলাররা আগাগোড়া আটোসাটো বোলিং করে চলেছেন। শেষ চার ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকা স্কোরবোর্ডে কত তোলে, সেটাই আপাতত দেখার।
আমলার পরে এবার ডেভিড মিলার। ১২৫ ইনিংসে ওয়ান ডে-তে ৩০০০ রান পূর্ণ করে ফেললেন তিনি।
৪০ ওভার শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬৯। ৪ উইকেটের বিনিময়ে। ওভার পিছু সাড়ে ৪-এরও কম রান রেটে ব্যাটিং করছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্রিজে রয়েছেন ভ্যান ডার দুসেন (৪১ বলে ২৮) ও ডেভিড মিলার (১৮ বলে ১২)। শেষ দশ ওভারে রানের গতিবেগ না বাড়ালে স্কোরবোর্ডে ২৫০ রান তুলতেও সক্ষম হবে না প্রোটিয়াজরা।
৫৫ বলে ৩৮ রান করে আউট মারক্রাম। নিউজিল্যান্ডকে চতুর্থ ব্রেক থ্রু এনে দিলেন গ্র্যান্ডহোম। গ্র্যান্ডহোমের বলে মুনরোর হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় মারক্রামের। ৩৪ ওভার শেষে প্রোটিয়াজরা ৪ উইকেট হারিয়ে ১৪০।
৫৫ রান করে স্যান্টনারের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন হাসিম আমলা। এই নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংসের প্রথম ৩ ব্যাটসম্যানই বোল্ড আউট হলেন। ২৮ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকা ১১২। ৩ উইকেটের বিনিময়ে। ক্রিজে এলেন ভ্যান ডার দুসেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা স্কোরবোর্ডে ১০০ রান তুলে ফেলল। হাফসেঞ্চুরি করে ফেললেন আমলাও। ২৫.২ ওভার লাগল দলগতভাবে তিন অঙ্কের রানে পৌঁছতে। ২৬ ওভার শেষে প্রোটিয়াজরা ২ উইকেট হারিয়ে ১০২। ক্রিজে ব্যাট করছেন আমলা (৮১ বলে ৫৪) এবং মারক্রাম (৩৫ বলে ২২)।
১৪৬ কিমির ইয়র্কার সামলাতে পারলেন না ডুপ্লেসিস।
ডিকক আউট হয়ে যাওয়ার পরে ডুপ্লেসিস-আমলারা খেলা ধরে নিয়েছিল। দুজনের পার্টনারশিপে হাফসেঞ্চুরিও হয়ে গিয়েছিল। এমন সময়েই লকি ফার্গুসনের ইয়র্কার সামলাতে না পেরে বোল্ড ডুপ্লেসিস (৩৫ বলে ২৩)। ১৪ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫৯, ২ উইকেটের বিনিময়ে।
দক্ষিণ আফ্রিকার চতুর্থ ব্য়াটসম্যান হিসেবে ওয়ান ডে ক্রিকেটে ৮০০০ রান পূর্ণ করে ফেললেন হাসিম আমলা।
ডিকক আউট হওয়ার পরে সতর্ক ভঙ্গিতে ব্যাট করছেন আমলা (৩৯ বলে ২৮) ও ডুপ্লেসিস (৩১ বলে ১৮)। দুজনে স্কোরবোর্ডে অর্ধশতরান তুলে ফেললেন। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার ৫০ পেরোতে লাগল ১৩ ওভার। ১৩ ওভার শেষে ১ উইকেট হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫১।
শুরুতেই কামাল নিউজিল্যান্ড বোলারদের। দ্বিতীয় ওভারেই বোল্টের ইনসুইং সামলাতে না পেরে বোল্ড কুইন্টন ডিকক (৮ বলে ৫)। ডিককের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছেন আমলা (৩ বলে ৪)। ২ ওভার শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা স্কোরবোর্ডে ৯ রান তোলার ফাঁকেই খুইয়ে ফেলল প্রথম উইকেট।
টসে জিতলেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত কিউয়িদের। শুরুতে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা কত টার্গেট রাখে, সেটাই দেখার।
ভারতীয় সময় অনুযায়ী বিকেল সাড়ে চারটের সময় খেলা শুরু হবে। খেলা হবে ৪৯ ওভারের।
ফের একবার পিছিয়ে গেল খেলা। বৃষ্টি না হলেও আউটফিল্ডের ঘাস এখনও সপসপে। তাই খেলা পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে বারবার। ভারতীয় সময় অনুযায়ী, ৪টার সময় টস করা হবে।
বৃষ্টি হচ্ছে না। তবে খেলা পুনরায় পিছিয়ে গেল। আউটফিল্ডের ঘাস বেশ ভিজে এখনও। তবে আশার কথা, সূর্যের দেখা মিলেছে এজবাস্টনে।
বৃষ্টি হচ্ছে না। পিচ থেকে কভার সরানো হল। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই পিচ পরিদর্শনে আসবেন ম্যাচের আধিকারিকরা।
রেকর্ড হাতছানি দিচ্ছে তারকা কিউয়ি ব্যাটসম্যান মার্টিন গুপ্টিলকে। আর ৯৩ রান করলেই দ্বিতীয় নিউজিল্যান্ড ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান পূর্ণ করে ফেলবেন তিনি। এর আগে প্রথম কিউয়ি ব্যাটসম্যান হিসেবে এই রেকর্ড গড়েছিলেন স্টিভেন ফ্লেমিং।
বার্মিংহ্যামে প্রোটিয়াজ বনাম কিউয়িদের ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে যেতে পারে। কিছুক্ষণ আগেই বৃষ্টি হয়েছে। ভিজে আউটফিল্ডের কারণে টসের সময়ও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।