PSL: হোঁচট খেতে খেতে ইংরেজি উচ্চারণ! বাংলাদেশি সাংবাদিককে আন্তর্জাতিক স্তরে বেইজ্জত বিদেশি ক্রিকেটারদের, রইল ভিডিও
Matthew Forde Colin Munro made fun of Bangladeshi Journalist : বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেই এক ক্রীড়া সংবাদিক ভাইরাল হয়ে গিয়েছিলেন। বিদেশি ক্রিকেটারদের সামনে ইংরেজিতে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি। সাজিয়ে প্রশ্ন করতে গিয়ে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলেন। রসেল, মঈন আলিরা তাঁর ভাঙা ভাঙা ইংরেজি বুঝতে গিয়ে ঘেমে নেয়ে একশা হন।
Matthew Forde Colin Munro made fun of Bangladeshi Journalist : বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেই এক ক্রীড়া সংবাদিক ভাইরাল হয়ে গিয়েছিলেন। বিদেশি ক্রিকেটারদের সামনে ইংরেজিতে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি। সাজিয়ে প্রশ্ন করতে গিয়ে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলেন। রসেল, মঈন আলিরা তাঁর ভাঙা ভাঙা ইংরেজি বুঝতে গিয়ে ঘেমে নেয়ে একশা হন।
Pakistan Super League, Bangladeshi Premiere League: সাংবাদিকতা পেশা বেশ চ্যালেঞ্জিং। রোমাঞ্চ, নতুন উত্তেজনা যেমন নিয়ে আসে, তেমন এই পেশায় রয়েছে অন্যদের থেকে পিছিয়ে পড়ার ভীতিও। তাই সর্বদাই সজাগ থাকতে হয় সাংবাদিকদের। বিশ্বের সমস্ত ঘটনা প্রবাহের সঙ্গে যেমন সম্যক পরিচিতি থাকতে হয়, তেমন অগাধ পড়াশুনোর মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখা এই পেশার সাফল্যের অন্যতম শর্ত। একাধিক ভাষায় দক্ষতা তো, বলাই বাহুল্য অবিশ্যিকই শুধু নয়, পেশার প্রধান চাহিদাও বটে।
Advertisment
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেই এক ক্রীড়া সংবাদিক ভাইরাল হয়ে গিয়েছিলেন। বিদেশি ক্রিকেটারদের সামনে ইংরেজিতে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি। সাজিয়ে প্রশ্ন করতে গিয়ে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলেন। রসেল, মঈন আলিরা তাঁর ভাঙা ভাঙা ইংরেজি বুঝতে গিয়ে ঘেমে নেয়ে একশা হন।
'ফাইনাল ম্যাচ, ইওর পারফর্ম, হোয়াট হ্যাপেনিং'- বিদেশি ক্রিকেটারদের কাছে স্রেফ এ-টুকুই কতগুলো ইংরেজি শব্দের সমাহার ছুড়ে দিয়েছিলেন বিপিএল ম্যাচের শেষে। সেই ভিডিও ঝড় তুলে দিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। তুমুল হাসির খোরাক হয়েছিলেন সেই বাংলাদেশি ক্রীড়া সাংবাদিক।
তবে অতীতের সেই অস্বস্তিকর স্মৃতিই এবার হঠাৎ চাগার দিয়ে।গিয়েছে পিএসএল চলাকালীন। মুলতান সুলতানকে ফাইনালে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইসলামাবাদ ইউনাইটেড। সেই ম্যাচই এবার অন্য কারণে শিরোনামে উঠে এসেছে। ম্যাচের পর মাঠে ইসলামাবাদ তারকারা যখন জয় উদযাপন করতে ব্যস্ত, সেই সময় হঠাৎ দলের বিদেশি তারকা ম্যাথু ফোর্ডেকে দেখা যায় বাংলাদেশি সেই সাংবাদিককে নকল করে ইংরেজিতে সতীর্থদের কাছে প্রশ্ন করছেন, "ফাইনাল ম্যাচ, ইওর পারফর্ম, হোয়াট হ্যাপেনিং…" আর সেই প্রশ্ন শুনে হাসিতে ফেটে পড়তে দেখা গিয়েছে দলের কিউই তারকা কলিন মুনরোকে। পুরো ভিডিওটি ইসলামবাদ ইউনাইটেড পোস্ট করেছে নিজেদের ফেসবুকে। তারপরেই ভাইরাল সেই ভিডিও।
এমনিতে বিদেশি ভাষায় দক্ষতা না থাকা অপরাধ মোটেই নয়। বিশ্বের বহু ক্রীড়াবিদ নিজেদের মাতৃভাষাতেই ভাব বিনিময় করতে স্বচ্ছন্দ। তবে পেশার প্রয়োজনে এই আবেগকে দূরে সরিয়ে রাখতেই হয়। সড়গড় হতে হয় একাধিক ভাষায়। ইংরেজি আন্তর্জাতিক কমন ভাষা হওয়ায় সাধারণত এই ভাষাতেই বিদেশিদের সঙ্গে যোগসূত্র রাখার চেষ্টা করেন বিশ্বের সাংবাদিককুল। তবে এক্ষেত্রে ইংরেজিতে পারদর্শিতা ছাড়া বিদেশি ক্রিকেটারদের কাছে গিয়েই অন্যরকম ভাবে বাংলাদেশি সাংবাদিক শিরোনামে।