২০১৬ সালের রিও অলিম্পিক বদলে দিয়েছিল দেশের ব্য়াডমিন্টনের মানচিত্র। গোপীচাঁদের শিষ্য়া দেশের জন্য় রুপোর পদক ছিনিয়ে এনেছিলেন। আর গত অগাস্টে সিন্ধু গোটা বিশ্বের কাছে বার্তা দিয়েছেন তিনি কী করতে পারেন!
সুইজারল্য়ান্ডের বাসেল থেকে বিশ্ব ব্য়াডমিন্টন চ্য়াম্পিয়নশিপের খেতাব জেতেন সোনার মেয়ে। আগামী বছর টোকিওতে ফের একবার অলিম্পিকে নামবেন সিন্ধু। এবার সোনা নিয়েই ফিরতে চান সিন্ধু।
-->
আরও পড়ুন: পদ্ম পুরস্কারের মনোনয়ন মেরি-সিন্ধুর
সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সিন্ধু বললেন, "অলিম্পিক পদক জয়ের অনুভূতিটাই আলাদা ছিল। বিশ্ব চ্য়াম্পিয়শিপ আমাকে অসাধারণ স্মৃতি দিয়েছে। অবশ্য়ই টোকিওতে চাইব সোনা জিততে। আমার ক্য়াবিনেটে ওই সোনার জন্য়ই ফাঁকা জায়গাটা রয়েছে।"
সিন্ধুর কেরিয়ারে একাধিকবার ফাইনালে গিয়ে হেরেছেন। শেষ দু'বারের বিশ্ব চ্য়াম্পিয়ন হোক বা দুবাই সুপার সিরিজ, কমনওয়েলথ এমনকী এশিয়ান গেমস। কিন্তু বিশ্ব চ্য়াম্পিয়নশিপে জাপানের নোজোমি ওকুহারাকে ২১-৭ ২১-৭ উড়িয়ে দেন তিনি। এই জয়ের পরেই পদ্মভূষণের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। ফাইনাল ফোবিয়া প্রসঙ্গে সিন্ধুর জবাব, "যারা আমার ফাইনাল ফোবিয়া নিয়ে কথা বলেন, তাদের উত্তরটা আমি র্যাকেটেই দিয়েছি। তাঁদের বুঝিয়ে দিয়েছি ফাইনালের চাপ নিতে পারি কি না!"
-->
আরও পড়ুন: বিশ্ব ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে ইতিহাস লিখলেন সিন্ধু
আগামী দু'সপ্তাহের মধ্য়ে সিন্ধু চিনা ওপেন (১৭ সেপ্টেম্বর) ও কোরিয়ান ওপেন (২৪ সেপ্টেম্বর) খেলতে নামবেন। বলছেন, রিও তাঁর জীবনের প্রথম অলিম্পিক ছিল। সেখান থেকেই তিনি পরিচিতি পেয়েছেন। এরপরেই তাঁর জীবন বদলে যায়। বিশ্ব চ্য়াম্পিয়নশিপের পরে তিনি অনেক কিছু নতুন শিখেছেন। এভাবেই এগিয়ে যেতে চান তিনি। কারণ বিপক্ষকে তাঁর স্ট্র্য়াটেজি বুঝতে দিতে চান না সিন্ধু।
Read full story in English