/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/01/sachin-sara.jpg)
Sachin Tendulkar victim of deep fake video: মেয়ে সারার সঙ্গে শচীন তেন্ডুলকার (টুইটার)
Sachin Tendulkar Sara Tendulkar: ডিপ ফেক ভিডিও ঝড় তুলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। একের পর এক সেলিব্রিটি আক্রান্ত এই ভিডিওর দাপটে। মুখাবয়ব এবং গলার স্বর নকল করে তারকাদের ভিডিও (deepfake video) বানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে প্রচার করে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের।
অনুষ্কা সেন, রশ্মিকা মান্ধানা, ঐশ্বর্য রায়, আলিয়া ভাট, ক্যাটরিনা কাইফ, রতন টাটা- ডিপফেক ভিডিওর খপ্পরে পড়েছেন সকলেই। এমনকি রতন টাটা থেকে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও শিকার হয়েছেন প্রযুক্তির এই অপব্যবহারের। এবার সেই 'নকলি' ভিডিওর শিকার স্বয়ং শচীন রমেশ তেন্ডুলকার এবং তাঁর মেয়ে সারা।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় শচীনের এক ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল। যে ভিডিওয় বলা শচীনকে দেখা যাচ্ছে, তিনি বলে চলেছেন, অর্থ উপার্জন এত সহজ হয়ে গিয়েছে তিনি জানতেনই না। তাঁর মেয়ে সারা এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করে থাকে।
আরও পড়ুন- টিম ইন্ডিয়া থেকে বাদ দেওয়া হোক অশ্বিনকে, কলকাতায় বসে ভয়ঙ্কর ছোবল যুবরাজের
ঘটনা হল, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যাওয়া এই ভিডিওটি সম্পূর্ণ নকল। শচীন আদপে কোনও অনলাইন সংস্থার হয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচার-ও করেননি। ডিপফেক ভিডিওর সাহায্যে তাঁর গলার স্বর, ভিডিও নকল করে এই ভিডিও বানানো হয়েছে।
These videos are fake. It is disturbing to see rampant misuse of technology. Request everyone to report videos, ads & apps like these in large numbers.
Social Media platforms need to be alert and responsive to complaints. Swift action from their end is crucial to stopping the… pic.twitter.com/4MwXthxSOM— Sachin Tendulkar (@sachin_rt) January 15, 2024
শচীন নিজেই নিজের টুইটার হ্যান্ডলে সরাসরি এই ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, "এই ভিডিওটি ভুয়া এবং আপনাকে প্রতারণা করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। প্রযুক্তির এই ধরনের অপব্যবহার একেবারেই ভুল। আপনাদের সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে যে আপনি যদি এই ধরনের ভিডিও বা অ্যাপস বা বিজ্ঞাপন দেখেন তাহলে অবিলম্বে রিপোর্ট করুন। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকেও সতর্ক হওয়া উচিত এবং তাদের বিরুদ্ধে কড়া অভিযোগের বিষয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এক্ষেত্রে তাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে ভুল তথ্য ও সংবাদ বন্ধ করা যায় এবং ডিপফেকের অপব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হয়।"
শচীন নিজের পোস্টটি কেন্দ্রীয় উদ্যোক্তা, দক্ষতা উন্নয়ন, ইলেকট্রনিক্স এবং প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর (@GoI_MeitY), ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক, ভারত সরকারের (@Rajeev_GoI) এবং মহারাষ্ট্র সাইবার, সাইবার নিরাপত্তার জন্য নোডাল সংস্থার সাথে শেয়ার করেছেন। এবং মহারাষ্ট্রে সাইবার অপরাধ তদন্ত বিষয়ক দপ্তরকে ট্যাগ করেছেন (@MahaCyber1)।