/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/05/sachin-family.jpg)
Sachin Tendulkar: পড়শির অভিযোগে ছন্নছাড়া শচীন, ক্ষমা চাইতে হল কিংবদন্তিকে (টুইটার)
Sachin Tendulkar and his neighbour: মুম্বই এবং নির্মাণকর্মীরা শব্দ তান্ডব চালিয়েই চলেছে। একাধিক সেলেব কুল এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আগেই সরব হয়েছিলেন। এবার শচীনের বাড়িতে নির্মাণকাজ চলার সময় শব্দের জ্বালায় অতিষ্ট হয়ে এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী সরাসরি আর্জি জানালেন মাস্টার ব্লাস্টারকে। ফল মিলল হাতেনাতেই।
শচীন তেন্ডুলকরকে ট্যাগ করে সেই ব্যক্তি সরাসরি বলে দিলেন, শচীনের বাড়ির নির্মানকর্মীরা যেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করে। তাঁর টুইট-বয়ান, "প্রিয় শচীন, এখন প্রায় রাত ৯ বাজে। আপনার বান্দ্রার বাড়ির সামনে গোটা দিন ধরে যে সিমেন্ট মিশ্রণের যন্ত্র আওয়াজ করেছে, সেটা এখনও রয়েছে। আপনি অনুগ্রহ করে আপনার কর্মীদের বলুন যেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।"
Dear @sachin_rt, it's nearly 9pm and the cement mixer that's been outside your Bandra home all day making a loud noise is still there, still making a loud noise.
Please could you ask the people working on your home to stick to reasonable hours? Thank you so much.— Dilip D'Souza (@DeathEndsFun) May 5, 2024
এমন অভিযোগের পরেই তিনি আপডেট দেন কিছুক্ষণ পরেই। ডিসুজা নামের সেই ব্যক্তি জানান শচীনের অফিস থেকে তাঁকে ফোন করা হয়েছিল। পুরো ঘটনা তাঁকে বুঝিয়ে বলা হয়েছে। "ফলো আপ হিসাবে শচীনের অফিস থেকে মর্যাদাপূর্ণ ভাবে আমাকে ফোন করা হয়েছিল। উনি আমাকে ব্যাখ্যা করে বললেন, ওঁরা শব্দ নূন্যতম রাখার চেষ্টা করে চলেছেন। আমার বক্তব্যও শান্ত সহকারে শোনা হয়।" লিখেছেন তিনি।
As a followup, I got a very gracious call this afternoon from someone at the office of @sachin_rt. He explained their constraints and the efforts they are making to keep noise to a minimum, and gave me a patient hearing.
Far more than I can say about the other noisemakers here.— Dilip D'Souza (@DeathEndsFun) May 6, 2024
এই পোস্ট মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায়। ৬ লক্ষ ১৯ হাজার ভিউ-ও আদায় করে নেয় সংশ্লিস্ট পোস্ট। তবে অনেকেই এই পোস্টকে পাবলিসিটি স্টান্ট বলেছেন। একজন নেটিজেন লিখেছেন, "আপনি সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেন। এবং সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারতেন। পরিবর্তে আপনি পাবলিসিটি স্টান্টের পথে হাঁটলেন।" অন্য একজন লিখেছেন, "শুনেছি, শচীন পড়শি সকলের কাছে অনুরোধ করে চিঠি লিখেছেন গোটা বিশ্বের জন্য। এবং সমস্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনাও করেছেন। এটা কি সত্যি?" তবে অনেকেই সম্মত হয়েছেন যে রাত নয়টার পরেও নির্মাণকাজ চালিয়ে যাওয়া পুরোপুরি নিয়মবিরুদ্ধ।