/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/29/hx5Z7Cv0SD1kUXUqXkiC.jpg)
Sanju Samson Jos Buttler: সঞ্জুর কৃতিত্বে আউট জস বাটলার (স্ক্রিনগ্র্যাব)
Sanju Samson DRS in Jos Buttler dismissal: মঙ্গলবার রাজকোটের নিরঞ্জন শাহ স্টেডিয়ামে পাঁচ ম্যাচের সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে সঞ্জু স্যামসন ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবকে রিভিউ নিতে বাধ্য করলেন। এবং সঙ্গেসঙ্গেই এল উইকেট। টানা দুই ম্যাচে দুরন্ত ফর্মে থাকা বাটলার এভাবেই প্যাভিলিয়ন ফিরলেন।
দশম ওভারের শেষ বলে বরুণ চক্রবর্তী গুড লেন্থের বল ডেলিভারি করেন। ইংল্যান্ডের অধিনায়ক পজিশন বদলে রিভার্স সুইপ খেলতে যান। বল বাটলারের গ্লাভসের খুব কাছাকাছি গিয়ে জমা পড়ে সঞ্জু স্যামসনের গ্লাভসে। বোলার বরুণ নিরুত্তাপ থাকলেও সঞ্জু প্রায় জয়ের উদযাপন শুরু করে দেন।
অন-ফিল্ড আম্পায়ার আবেদনে সাড়া দেননি। এরপরেই সঞ্জু স্যামসন ক্যাপ্টেন সূর্যকুমার যাদবকে রিভিউ নেওয়ার জন্য বোঝান। চিন্তাভাবনার পর ভারতীয় অধিনায়ক তাতে রাজিও হন। যদিও বরুণ চক্রবর্তীও খুব নিশ্চিত ছিলেন না এই আবেদনের বিষয়ে। আল্ট্রাএজে পরে দেখা গেল যে বল ব্যাটের নিচের দিকে হালকা করে স্পর্শ করে গিয়েছে। তাতেই ধরা পড়ে স্পাইক।
Unreal catch from Sanju Samson..... Blindsighted by Jos Buttler, Bowl deflected downward & still Samson made the catch look so easy followed by a terrific DRS call to get Buttler out🔥pic.twitter.com/tXPpgtJClq
— Rajiv (@Rajiv1841) January 28, 2025
সঞ্জু স্যামসন একেবারে সঠিক ছিলেন নিজের সন্দেহে। এই আউটেই ভারত দ্বিতীয় উইকেট শিকার করে। বাটলার ২২ বলে ২৪ রান করে প্যাভিলিয়ন ফিরে যান। এই আউটে সঞ্জু স্যামসন কার্যত পুরোনো ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করেন। এর আগে বেন ডাকেটের বিরুদ্ধে এলবিডব্লিউ আপিলের বিষয়ে সূর্যকুমারকে ডিআরএস নেওয়ার জন্য বুঝিয়েছিলেন। সেই সময় রিভিউ নষ্ট হয়েছিল।
পরিসংখ্যান বলছে, টি-টোয়েন্টিতে বরুণ চক্রবর্তী সাত ইনিংসে চারবারই জস বাটলারের আউট করেছেন। ৭ ইনিংসে বাটলার ভারতীয় স্পিনারের বিপক্ষে ৪৮ বলে ৭৬ রান করেছেন। তবে তিনি চারবার উইকেটও হারিয়েছেন। বরুণ চক্রবর্তী রাজকোটে সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক টি২০ কেরিয়ারের প্ৰথম পাঁচ উইকেট শিকার করে যান।
বরুণ চক্রবর্তী জস বাটলারকে ফেরানোর পর দুই জেমি- স্মিথ এবং ওভারটনকে আউট করেন একই ওভারে। নিজের কোটার শেষ ওভারে ব্রাইডন কার্স এবং জোফ্রা আর্চারকে আউট করে নিজের ফাইফার পূর্ণ করেন নিরঞ্জন শাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।