শচীন হয়ত স্বীকার করবে না। তবে ও শোয়েবকে খেলতে ভয় পেত। এমনই ফের বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে শাহিদ আফ্রিদি। এর আগে কখনো ভারত, কাশ্মীর এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে আপত্তিজনক মন্তব্য করেছেন। পাক তারকার সঙ্গে গৌতম গম্ভীরের সোশ্যাল মিডিয়ায় বাক্যবিনিময় নতুন কিছু নয়। এবার শাহিদ আফ্রিদি নিশানা করলেন শচীনকে।
Advertisment
পাকিস্তানের জনপ্রিয় ক্রীড়া সঞ্চালক জয়নাব আব্বাসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আফ্রিদি জানিয়ে দেন, শচীন এখন স্বীকার করবে না। তবে ও আখতারকে বিরুদ্ধে ব্যাট করতে ভয় পেত। শোয়েবের কিছু স্পেল ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে দিয়েছিল।
"শচীন স্বভাবতই স্বীকার করবে না যে 'আমি ভীত'। তবে শুধু শচীন নয়, শোয়েবের বেশ কিছু স্পেল বিশ্বের সেরাদেরও নাড়িয়ে দিয়েছিল। যাঁরা মিড অফ কিংবা কভারে ফিল্ডিং করে তাঁরা এটা সরাসরি দেখতে পায়। তাঁরা বুঝতে পারে ক্রিকেটারের শরীরী ভাষা কেমন থাকে। ব্যাটসম্যান কতটা চাপে রয়েছে, সে নিজের সেরা ছন্দে নেই।" এমনটাই জানালেন শাহিদ আফ্রিদি।
এখানেই না থেমে আফ্রিদি আরো দাবি করেছেন, "এমনটা কখনই বলছি না যে শোয়েব সবসময়ই শচীনকে ভয়ে রেখেছে। তবে শোয়েবের কিছু স্পেল ছিল যা বিশ্বের সেরাদেরও পিছু হঠিয়ে দেয়।"
২০১১ সালে নিজের আত্মজীবনী 'কন্ট্রোভার্সিয়াললি ইয়োর্স'-এ শোয়েব আখতার এরকমই দাবি জানান। সেই সুরেই এদিন আফ্রিদি শচীনকে 'কার্যত' অপমান করলেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে পরিসংখ্যান বলছে, শোয়েবের বিরুদ্ধে শচীন টেস্টে ৪১.৬০ গড়ে ৪১৬ রান করেছেন। ওয়ানডেতে, ৯ ওয়ানডে ম্যাচে আখতারের বিরুদ্ধে শচীনের গড় ৪৫। টেস্টে শচীনকে পাঁচবার আউট করেছেন আখতার। ওয়ানডেতে শচীনকে পাক পেসার ফিরিয়েছেন মাত্র ৩ বার।
শচীন-শোয়েবের দ্বৈরথ বলতেই ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে পরে যায় ২০০৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তান ম্যাচ। সেই ম্যাচে পাকিস্তানের তিন পেসার- ওয়াকার ইউনিস, ওয়াসিম আক্রম এবং শোয়েব আখতারকে তুলোধোনা করেন মাস্টার ব্লাস্টার। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত করেন বীরেন্দ্র শেওয়াগ। ঠিক সেঞ্চুরির আগেই শচীনকে শোয়েব ফেরালেও সেই ম্যাচ পাকিস্তান বোলার কাছে দুঃস্বপ্নের হয়েই থেকেছে।
মোদি, কাশ্মীরের পর শচীন! আফ্রিদির 'অপমান' ক্রিকেট ঈশ্বরকেই
২০১১ সালে নিজের আত্মজীবনী 'কন্ট্রোভার্সিয়াললি ইয়োর্স'-এ শোয়েব আখতার এরকমই দাবি জানান। সেই সুরেই এদিন আফ্রিদি শচীনকে 'কার্যত' অপমান করলেন।
Follow Us
শচীন হয়ত স্বীকার করবে না। তবে ও শোয়েবকে খেলতে ভয় পেত। এমনই ফের বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে শাহিদ আফ্রিদি। এর আগে কখনো ভারত, কাশ্মীর এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে আপত্তিজনক মন্তব্য করেছেন। পাক তারকার সঙ্গে গৌতম গম্ভীরের সোশ্যাল মিডিয়ায় বাক্যবিনিময় নতুন কিছু নয়। এবার শাহিদ আফ্রিদি নিশানা করলেন শচীনকে।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় ক্রীড়া সঞ্চালক জয়নাব আব্বাসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আফ্রিদি জানিয়ে দেন, শচীন এখন স্বীকার করবে না। তবে ও আখতারকে বিরুদ্ধে ব্যাট করতে ভয় পেত। শোয়েবের কিছু স্পেল ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে দিয়েছিল।
"শচীন স্বভাবতই স্বীকার করবে না যে 'আমি ভীত'। তবে শুধু শচীন নয়, শোয়েবের বেশ কিছু স্পেল বিশ্বের সেরাদেরও নাড়িয়ে দিয়েছিল। যাঁরা মিড অফ কিংবা কভারে ফিল্ডিং করে তাঁরা এটা সরাসরি দেখতে পায়। তাঁরা বুঝতে পারে ক্রিকেটারের শরীরী ভাষা কেমন থাকে। ব্যাটসম্যান কতটা চাপে রয়েছে, সে নিজের সেরা ছন্দে নেই।" এমনটাই জানালেন শাহিদ আফ্রিদি।
এখানেই না থেমে আফ্রিদি আরো দাবি করেছেন, "এমনটা কখনই বলছি না যে শোয়েব সবসময়ই শচীনকে ভয়ে রেখেছে। তবে শোয়েবের কিছু স্পেল ছিল যা বিশ্বের সেরাদেরও পিছু হঠিয়ে দেয়।"
২০১১ সালে নিজের আত্মজীবনী 'কন্ট্রোভার্সিয়াললি ইয়োর্স'-এ শোয়েব আখতার এরকমই দাবি জানান। সেই সুরেই এদিন আফ্রিদি শচীনকে 'কার্যত' অপমান করলেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে পরিসংখ্যান বলছে, শোয়েবের বিরুদ্ধে শচীন টেস্টে ৪১.৬০ গড়ে ৪১৬ রান করেছেন। ওয়ানডেতে, ৯ ওয়ানডে ম্যাচে আখতারের বিরুদ্ধে শচীনের গড় ৪৫। টেস্টে শচীনকে পাঁচবার আউট করেছেন আখতার। ওয়ানডেতে শচীনকে পাক পেসার ফিরিয়েছেন মাত্র ৩ বার।
শচীন-শোয়েবের দ্বৈরথ বলতেই ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে পরে যায় ২০০৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তান ম্যাচ। সেই ম্যাচে পাকিস্তানের তিন পেসার- ওয়াকার ইউনিস, ওয়াসিম আক্রম এবং শোয়েব আখতারকে তুলোধোনা করেন মাস্টার ব্লাস্টার। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত করেন বীরেন্দ্র শেওয়াগ। ঠিক সেঞ্চুরির আগেই শচীনকে শোয়েব ফেরালেও সেই ম্যাচ পাকিস্তান বোলার কাছে দুঃস্বপ্নের হয়েই থেকেছে।