/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/10/Shoaib-Akhtar-and-Sachin-Tendulkar.jpg)
নিজেকে ক্রিকেটের ডন বললেন শোয়েব, টুইটার তাঁকে মনে করাল শচীনের কথা (ছবি-টুইটার)
নিঃসন্দেহে বাইশ গজে সর্বকালের সেরা পেসারদের একজন শোয়েব আখতার। ব্যাটসম্যানদের কাছে ত্রাস ছিলেন প্রাক্তন পাকিস্তানি স্পিডস্টার। বিপক্ষের রাতের ঘুম কাড়তেন আগুনে গতিতে। ১৫ বছর আগে নিউল্যান্ডসের মাটিতে ইংল্য়ান্ডের বিরুদ্ধে ১৬১.৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বল ধেয়ে এসেছিল তাঁর হাত থেকে। আজও ক্রিকেটের রেকর্ডবুকে সেটাই দ্রুততম ডেলিভারি হিসেবে নথিভুক্ত হয়ে আছে।
আরও পড়ুন: কঠিনতম প্রতিদ্বন্দ্বীর নাম বললেন আফ্রিদি-শেহওয়াগ
Don of cricket as they called me but never enjoyed hurting people but I must say when I was out there I just ran in for the love of my country & for the people around the world .. pic.twitter.com/be84Y2yYl5
— Shoaib Akhtar (@shoaib100mph) October 7, 2018
How can you forget this gem from @sachin_rt !!
Smashing you my friend.
You were also winning asia cup this time..???? pic.twitter.com/jyFgga9EXc— Gautam (@TheMystic19) October 7, 2018
This is not T20 match.
Credit goes to @sachin_rtpic.twitter.com/XQ2BufCC65— சரண்யா (@saranya01998) October 7, 2018
এহেন আখতারই এবার বিপাকে পড়লেন টুইট করে। আখতার টুইটারে একটি কোলাজ পোস্ট করেছেন। সেখানে তাঁর বলে নাস্তানাবুদ হওয়া একাধিক ব্যাটসম্যানের ছবি রয়েছে। আখতার লিখলেন, “ আমাকে সবাই ডন অফ ক্রিকেট বলেই ডাকত। কিন্তু কখনই কাউকে আঘাত করাটা উপভোগ করিনি। দেশ ও পৃথিবীর মানুষের প্রতি ভালবাসা থেকেই আমি দৌড়েছি।” নিজেকে ক্রিকেটের ডন বলায় টুইটারাত্তিরা রেয়াত করলেন না তাঁকে। আখতারকে ছিঁড়ে খেল মাইক্রোব্লগিং সাইটের ইউজাররা। তাঁরা এক মুহূর্তও বিলম্ব করলেন না আখতারের ভুল শোধরাতে। আখতারকে তাঁরা মনে করিয়ে দিলেন যে, ২০০৩ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের ঘটনা। সেদিন মাস্টারব্লাস্টারের ধ্বংসলীলা দেখেছিল ক্রিকেটবিশ্ব। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শচীনের হাত থেকে এসেছিল ৭৫ বলে ৯৮ রানের ঝকঝকে ইনিংস। আখতার থেকে আক্রম। শচীনের প্রহার থেকে রেহাই পাননি কেউই। ছ’উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়েছিল ভারত। সেঞ্চুরিয়নে শচীনের সেই ইনিংসের ভিডিও আখতারের পোস্টে রিটুইট হতে থাকে।গত মাসেই আখতার পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)-এর অ্যাডভাইজর পদ থেকে ইস্তফা দেন। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রাক্তন পিসিবি চেয়ারম্যান নাজাম শেঠী তাঁকে এই পদে এনেছিলেন।