ডিভিলিয়ার্সের কাছে দেশের আগেও টাকা, তোপ দাগলেন শোয়েব আখতার

বিশ্বকাপে মুখ থুবড়ে পড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাফ দুপ্লেসির দল হারের হ্যাটট্রিক করেছে। ইংল্যান্ড, তারপর বাংলাদেশ এবং গত বুধবার ভারতের কাছে হারত হয়েছে প্রোটিয়াদের। তারপরে দক্ষিণ আফ্রিকান সমর্থকরা স্লোগান তুলেছেন ‘ব্রিং ব্য়াক এবিডি’।

বিশ্বকাপে মুখ থুবড়ে পড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাফ দুপ্লেসির দল হারের হ্যাটট্রিক করেছে। ইংল্যান্ড, তারপর বাংলাদেশ এবং গত বুধবার ভারতের কাছে হারত হয়েছে প্রোটিয়াদের। তারপরে দক্ষিণ আফ্রিকান সমর্থকরা স্লোগান তুলেছেন ‘ব্রিং ব্য়াক এবিডি’।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Shoaib Akhtar lashes out at AB De Villiers

দেশের আগে টাকা, এবিডিকে তোপ আখতারের

বিশ্বকাপে মুখ থুবড়ে পড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাফ দুপ্লেসির দল হারের হ্যাটট্রিক করেছে। ইংল্যান্ড, তারপর বাংলাদেশ এবং গত বুধবার ভারতের কাছে হারত হয়েছে প্রোটিয়াদের। তারপরে দক্ষিণ আফ্রিকান সমর্থকরা স্লোগান তুলেছেন ‘ব্রিং ব্য়াক এবিডি’। এমন অবস্থাতেই জানা গিয়েছে যে, এবিডি অবসর ভেঙে ফিরে আসতে চেয়েছিলেন ঠিক বিশ্বকাপের আগেই। তবে প্রোটিয়া টিম ম্যানেজমেন্টই নাকি তাতে আগ্রহ দেখায়নি।

Advertisment

এবিডি ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন প্রাক্তন পাক কিংবদন্তি পেসার শোয়েব আখতার। ধুয়ে দিলেন ডিভিলিয়ার্সকে। বলছেন সংবাদের শিরোনামে থাকতেই এসব করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার। রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেসের মতে এবিডি-র কাছে দেশের আগেও টাকা।

Advertisment

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগেই ডিভিলিয়ার্সকে বাদ দক্ষিণ আফ্রিকার, বিস্ফোরক তথ্য ফাঁস

তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে আখতার বলছেন, "এটা ভুললে চলবে না, বিশ্বকাপের জন্য নিজেকে ফাঁকা রাখার জন্য় ডিভিলিয়ার্সের ওপর একটা চাপ ছিল। ওকে আইপিএল এবং পিএসএলের চুক্তি ভুলতে হতো। ও আইপিএল আর পিএসএল খেলবে বলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে আগেই অবসর নিয়ে নিল। নিজেকে বিশ্বকাপ থেকে সরিয়ে ফেলল। পুরোটাই টাকার ব্যাপার। আমার মনে হয় এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ও অর্থনৈতিক দিকটাই আগে দেখেছিল। আর দেখুন ও কখন অবসর নিল, যখন ওর সামনে জোড়া বিশ্বকাপ ছিল। ২০১৯-এ পঞ্চাশ ওভারের আর ২০২০-তে টি-২০। দক্ষিণ আফ্রিকা যে খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, দেশের ওকে প্রয়োজন ছিল। টাকা আজ নয় তো কাল চলেই আসবে, তা বলে বিশ্বকাপকে উপেক্ষা করে টাকা অর্জনের বিষয়টা মানতে পারছি না।"

আখতার নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা টেনে এনে আরও বলেছেন, "আমাকে আইসিএল থেকে কোটি কোটি টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। আমি কিন্তু না বলে দিয়েছিলাম তাদের। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে এর অর্ধেক টাকাতে খেলেছি। কারণ শহর কলকাতার ও ভারতের থেকে প্রচুর ভালবাসা পেয়েছি। আমার আনুগত্য পাকিস্তানের সঙ্গেই ছিল। যদিও অনেক পাকিস্তানি প্লেয়ারই আইসিএল বেছে নিয়েছিল।"

Read full story in English