Advertisment

শ্রেয়সই চার নম্বর ব্য়াটসম্য়ান, বার্তা টিম ম্য়ানেজমেন্টর

ভবিষ্য়তে শ্রেয়স আয়ারকেই কি টিম ম্য়ানেজমেন্ট ব্য়াটিংয়ে চার নম্বর জায়গায় ভাবছে? রবিবার নাগপুরে শ্রেয়সের কথাবার্তায় এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গেল।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
shreyas-iyer-number-four-batsma

শ্রেয়সই চার নম্বর ব্য়াটসম্য়ান, বার্তা টিম ম্য়ানেজমেন্টর (ছবি-টুইটার, বিসিসিআই)

ভবিষ্য়তে শ্রেয়স আয়ারকেই কি টিম ম্য়ানেজমেন্ট ব্য়াটিংয়ে চার নম্বর জায়গায় ভাবছেন? রবিবার নাগপুরে শ্রেয়সের কথাবার্তায় এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গেল। ইংল্য়ান্ডের মাটিতে বিশ্বকাপ পর্যন্তও ভারত চার নম্বর জায়গা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে গিয়েছিল। চারের সমাধানসূত্র এখনও বেরিয়ে আসেনি। শেষ কয়েক মাস ধরে আয়ার যে খেলাটা খেলছেন সেক্ষেত্রে তিনিই হতে পারেন টিম ইন্ডিয়ার চার নম্বরের মুশকিল আসান।

Advertisment

আরও পড়ুন-চাহারে মোহিত শচীন থেকে সৌরভ, টুইটারে ভূয়সী প্রশংসা টিম ইন্ডিয়ার

রবিবার নাগপুুরে ৩৫ রানের মধ্য়েই ভারত ২ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ভারত। রোহিত শর্মা (২) ও শিখর ধাওয়ান (১৯) ফিরে যাওয়ার পর চারে ব্যাট করতে নেমে দুরন্ত ইনিংস খেলেন আয়ার। ৩৩ বলে ৬২ রানের ইনিংসে নিজের জাত চেনান তিনি। পাঁচটি ছয় ও তিনটি চারে সাজান নিজের ইনিংস। তাঁর আর কেএল রাহুলের (৩৫ বলে ৫২) ব্য়াটে ভর করেই ভারত ২০ ওভারে ১৭৪ রান তুলতে সমর্থ হয়। ম্য়াচের পর আয়ার বললেন, “টিম ম্য়ানেজমেন্ট আমাকে ব্য়ক্তিগত ভাবে বলেছিল যে, তোমাকে চারে ব্য়াট করতে হবে। সেভাবে যেন নিজেকে প্রস্তুত করি, আত্মবিশ্বাসী থাকি। দেখতে গেলে শেষ কয়েকটা সিরিজ আমার জন্য় অত্য়ন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। চার নম্বরে নিজের একটা মানদণ্ড তৈরি করতে পেরেছি। এই জায়গাটা নিয়েই প্রতিযোগিতা চলছে।"

আরও পড়ুন- রোহিতের মতে টি-২০ ফর্ম্য়াটে ভারতের সেরা কামব্য়াক, চাহারের কৃতজ্ঞতা টিম ম্য়ানেজমেন্টকে

চারের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে শ্রেয়সের ব্য়াখ্য়া, “কোহলি আর রোহিত যদি আউট হয়ে যায়, তাহলে আমাদের এমন একজনকে চাই যে, শেষ পর্যন্ত খেলাটাকে টেনে নিয়ে ফিনিশ করতে পারবে। এটাই চারের ভূমিকা।  আর সেটাই আমি করার চেষ্টা করছিলাম।“ যদিও আয়ার বলছেন যে, আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপে দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য় তাঁর সঙ্গে কারোর লড়াই নেই, নিজের সঙ্গেই নিজের প্রতিযোগিতা তাঁর। আয়ার বললেন, “দলে সুযোগ পেতে গেলে বিরাট প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু ব্য়ক্তিগত ভাবে আমি মনে করি আমার প্রতিদ্বন্দ্বিতা আমার সঙ্গেই। কারোর সঙ্গে নিজের বিচার করতে চাই না। আমি যে কোনও জায়গায় ব্য়াট করতে পারি। কিন্তু বুঝতে পারলাম যে চাপেও ব্য়াট করতে পারি আমি। দলের সাপোর্ট স্টাফ আমাকে সেই স্বাধীনতা দিয়েছে মনের মতো ক্রিকেটটা খেলার।“

Bangladesh India
Advertisment