বয়স মাত্র ৩৫ বছর। আর কয়েক বছর পরেই অবসরের চিন্তাভাবনা শুরু করেছিলেন। তবে তার আগেই চিরতরে ছুটির দুনিয়ায় চলে গেলেন হোসে অ্যান্টোনিও রেয়েস। মারা গেলেন সড়ক দুর্ঘটনায়। স্পেনের তারকা ফুটবলার। জাতীয় দলের খেলার পাশাপাশি আর্সেনাল, রিয়াল মাদ্রিদ, অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের মতো তারকাখচিত ক্লাবে খেলেছেন। বর্তমানে খেলছিলেন এক্সট্রেমাদুরায়।
তাঁর মৃত্যুর পরে সেভিয়ার পক্ষ থেকে দুসংবাদ জানিয়ে প্রথমে টুইট করা হয়। পরে থিয়েরি অঁরি, লুংবার্গের মতো তারকারা সমবেদনা জানিয়ে নিজেদের টুইট অ্যাকাউন্টে লেখেন। তারপরে আর্সেনাল এবং লা লিগা-র সরকারি টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রাক্তন ফুটবলারের মৃত্যুতে দুঃখপ্রকাশ করা হয়।
চরম অপমান বিরাট কোহলিকে, প্রথম ম্যাচে খেলতে নামার আগেই তীব্র আক্রমণ
সেভিয়ার ঘরের ছেলে ধরা হয় অ্যান্টোনিও রেয়েস-কে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে সেভিয়ার জার্সিতে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। পরে ২০০৪ সালে অঁরি, পিরেসদের আর্সেনালে ১৭ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ট্রান্সফার নিয়ে চলে যান। সেই মরশুমেই আর্সেনাল একটি ম্যাচ না হেরেই ইপিএল খেতাব জিতেছিল। বিখ্যাত ইনভিসিবেল সাইড-এর সদস্য ছিলেন তিনি।
❤ @SevillaFC_ENG
???? @realmadriden
❤ @atletienglish
???? @RCDEspanyol
???? @Cordobacfsad
❤ @EXT_UDYou will never be forgotten, Reyes. Rest in peace. ???????? pic.twitter.com/G2VaiQMHhG
— LaLiga (@LaLigaEN) June 1, 2019
Everyone at Arsenal is devastated by the shocking news that our former player Jose Antonio Reyes has died in a traffic collision in Spain.
Jose Antonio Reyes: 1983-2019
Rest in peace, Jose ❤️ pic.twitter.com/AT6rLFutvI
— Arsenal FC (@Arsenal) June 1, 2019
I’m devastated to hear the sad news about José Antonio Reyes. Wonderful player, superb team mate and exceptional human being. I wish his family and friends continued strength and courage to get through this difficult time. #takenfartoosoon
— Thierry Henry (@ThierryHenry) June 1, 2019
Numbed by the news about my former team-mate, Jose Antonio Reyes. Gone far too soon, my thoughts are with his family and friends
— Freddie Ljungberg (@freddie) June 1, 2019
২০০৬-০৭ মরশুমে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেন রেয়েস। সেখানে এসে লা লিগা খেতাব জেতেন তিনি। তারপর অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ হয়ে নিজের প্রথম ক্লাব সেভিয়ায় যান ২০১২ সালে। সেভিয়ার জার্সিতে পরপর তিন-বার ইউরোপা লিগ জেতার কৃতিত্বও অর্জন করেন তিনি।
তারপর অল্প সময়ের জন্য এস্প্যানিওল এবং চিনা ক্লাব জিয়াং তিয়াংসেনে খেলে এক্সট্রেমাদুরায় যোগ দেন।