Advertisment

২০২০-র অগাস্টেই উঠে যাচ্ছে শ্রীসন্থের সাত বছরের নির্বাসন

ডিকে জৈন জানিয়েছেন যে, ২০১৩ সালে আইপিএল স্পট ফিক্সিংয়ে মুখ পুড়িয়ে নির্বাসিত হওয়া শ্রীসন্থের নির্বাসন উঠে যাচ্ছে আগামী বছরের অগাস্ট মাসে। অর্থাৎ শ্রীসন্থ সাত বছরের নির্বাসনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২০-তে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Sreesanth’s ban to be seven years, ends in August, 2020

২০২০-র অগাস্টেই উঠে যাচ্ছে শ্রীসন্থের সাত বছরের নির্বাসন

গত ১৫ মার্চ শ্রীসন্থের থেকে আজীবন নির্বাসনের নির্দেশ তুলে নিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ভারতের নির্বাসিত ফাস্ট বোলারের শাস্তির মেয়াদ বিসিসিআই-কে নির্ধারণ করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু এতদিন বোর্ডের কোনও অম্বুডসম্যান না-থাকায় সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারছিল না ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। অবশেষে মঙ্গলবার বোর্ডের অম্বুডসম্যান ডিকে জৈন শ্রীসান্থের ব্য়াপারে রায় শুনিয়ে দিলেন।

Advertisment

ডিকে জৈন জানিয়েছেন যে, ২০১৩ সালে আইপিএল স্পট ফিক্সিংয়ে মুখ পুড়িয়ে নির্বাসিত হওয়া শ্রীসন্থের নির্বাসন উঠে যাচ্ছে আগামী বছরের অগাস্ট মাসে। অর্থাৎ শ্রীসন্থ সাত বছরের নির্বাসনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২০-তে। তারপর থেকেই ফের একবার বাইশ গজে নামতে পারবেন শ্রীসন্থ। ২০১৩ সালে আইপিএলে দিল্লি পুলিশ ম্যাচ গড়াপেটা কাণ্ডে শ্রীসন্থের সঙ্গে আরও দুই ক্রিকেটার অজিত চাণ্ডিলা ও অঙ্কিত চাভানকেও গ্রেফতার করেছিল।

আরও পড়ুন: ‘সুপ্রিম’ রায়ে আজীবনের নির্বাসন থেকে মুক্ত শ্রীসন্থ

জৈন তাঁর রায়ের ব্য়াখ্য়ায় জানিয়েছেন, "শ্রীসন্থ এই মুহূর্তে তিরিশের শেষ কোঠায়। ক্রিকেটার হিসেবে ওর সেরা সময় চলে গিয়েছে। বলা ভাল ফাস্টবোলার হিসেবে তাঁর কেরিয়ার প্রায় শেষ। বিসিসিআই বা তার অ্যাফিলিয়টেড কোনও সংস্থার সঙ্গে জড়িত কোনও কার্যকলাপ থেকেই শ্রীসন্থ নির্বাসিত করা হয়েছিল। পাশাপাশি কোনও রকম বাণিজ্য়িক ক্রিকেটেও ওকে অংশ নিতে দেওয়া হয়নি। ২০১৩-র ১৩ সেপ্টেম্বর ওকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। বিসিসিআই-এর ডিসিপ্লিনারি কমিটি সেই নির্দেশ দিয়েছিল। ওর বিচার হয়েছে।"

Read full story in English

BCCI
Advertisment