/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/kapil-dev_.jpeg)
ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষে কপিল দেব (এক্সপ্রেস ফটো, শশী ঘোষ)
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবার্ষিকী অনুষ্ঠান উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালেই শহরে চলে এসেছেন কপিল দেব। ১৯৮৩ সালে ভারতকে প্রথমবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ দেওয়া এই কিংবদন্তি এবার লাল-হলুদের 'ভারত গৌরব'।
নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মূল অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে মিনিট পনেরোর জন্য সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন হরিয়ানা হ্যারিকেন। কপিল দেব জানালেন যে, শুধু ইস্টবেঙ্গল নয়, যে ক্লাবই শত বর্ষে পা রাখে তাদের সমর্থক এবং দর্শকদের কৃতিত্ব সিংহভাগ। তারাই ক্লাবের পতাকাবাহক। কপিলের পাশেই ছিলেন সুনীল ছেত্রী ও বাইচুং ভুটিয়া।
আরও পড়ুন তথাগতকে পালটা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী! ইস্টবেঙ্গল-মন্তব্যের কড়া জবাব শতবর্ষের মঞ্চেই
শাস্ত্রীকে নিয়ে কোহলির মন্তব্যকে সম্মান করেন কপিল
কপিল বললেন, "ভারতীয় ফুটবলের দুই কিংবদন্তির সঙ্গে বসে সত্যিই গর্বিত আমি। ওরা ফুটবলটাকে অন্য জায়গায় নিয়ে গেছে। আমার এখনও মনে আছে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে যখন ফুটবল খেলেছিলাম তখন কেউ ফুটবলটা আমাকে কেউ দিতে চাইছিল না। বলছিল চোট লেগে যাবে। আমি বলেছিলাম কিছু হবে না। খেলাটাকে প্রমোট করার জন্য এসেছিলাম সেবার। কিন্তু খুব উপভোগ করেছি।"
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/east-bengal-centenary.jpeg)
কপিলের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, যে তাঁর দেখা প্রিয় ফুটবলার কে? কপিল বললেন, "এ ভাবে বেছে নেওয়া খুব কঠিন। আমি বরাবরই ব্রাজিলের ভক্ত। কিন্তু আমাদের সময় প্রযুক্তি সেরকম ছিল না বলে সেভাবে ম্যাচ দেখার সৌভাগ্য হয়নি। কিন্তু অসাধারণ লাগত মারাদোনার খেলা। হ্যান্ড অফ গড ভোলা যাবে না। আমি যখন খেলা দেখা শুরু করি তখন পেলে অবসর নিয়েছেন। আমার মাথায় শুধুই মারাদোনা আছে। ওর উচ্চতা বাইচুংয়ের থেকে কম হবে। কিন্তু একটা জিনিস দেখেছি, একবার পায়ে বল পেয়ে গেল ও তখন পৃথিবীর দ্রুততম দৌড়বিদ হয়ে যেত।"
কপিল এদিন আরও জানান যে, ক্রিকেটের থেকে তার কাছে ফুটবল অনেক এগিয়ে। কারণ ফুটবল সারা বিশ্ব খেলে ক্রিকেট খেলে হাতে গোনা ১০-১২টা দেশ।