নাসের হুসেনকে এবার একহাত নিলেন সুনীল গাভাসকার। জানিয়ে দিলেন, ভারতীয় ক্রিকেটারদের কাঠিন্য নিয়ে ও কী বোঝে! কিছুদিন আগেই সৌরভের নেতৃত্বের প্রশংসা করতে গিয়ে প্রাক্তন ইংরেজ নেতা বলে বসেছিলেন, সৌরভের আসার আগে ভারতীয় দল অনেক নরম সরম ছিল। তারপরেই।লিটল মাস্টারের আক্রমণ গাভাসকারকে।
মিড ডে সংবাদপত্রে গাভাস্কার এই বিষয়ে লিখতে গিয়ে জানিয়েছেন, "নাসের জানিয়েছিল আগের ভারতীয় দল নাকি গুড মর্নিং জানাতো, হাসি বিমিময় করত। এদের শুধু মানসিকতা বোঝো- যদি ভদ্র সভ্য আচরণ করা যায়, তাহলে সেটা দুর্বলতা। যতক্ষন না অসৌজন্য বিনিময় করা হবে, ততক্ষণ নাকি তারা কঠিন চরিত্রের নয়।"
গাভাস্কার নিজের যুক্তি সাজিয়ে লিখেছেন, "শচীন, কুম্বলে, হরভজন, লক্ষ্মণ, রাহুল দ্রাবিড়, শেওয়াগ এরা কী দৃঢ়চেতা নয়? কারণ এরা নিঃশব্দে নিজেদের কাজ করে গেছে। যতক্ষন না কেউ চিৎকার করে হাত দিয়ে অশালীন অঙ্গভঙ্গি করবে ততক্ষণ সে দুর্বল!"
শুধু সৌরভ জমানাই নয়, নিজের সময়ের উদাহরণও তুলে ধরেছেন কিংবদন্তি। লিখেছেন, "আমাদের সত্তর আর আশির দশকের ক্রিকেটারদের কতটা ও চেনে যারা বিদেশে এমনকি দেশেও ট্রফি জিতেছিল। কোনো সন্দেহ নেই, সৌরভ একজন দারুন অধিনায়ক। কঠিন সময়ে দলের হাল ধরেছিল।।তবে তার আগে ক্রিকেটাররা দুর্বল ছিল, এটা একদম ননসেন্স।"
স্টার স্পোর্টসের ক্রিকেট কানেক্টেড অনুষ্ঠানে সৌরভের বিষয়ে নাসের জানিয়েছিলেন, “এটা অনেকের মত আমিও বলি যে সৌরভ ভারতকে একটা কঠিন দল হিসাবে গড়ে তুলেছিল। তবে সৌরভের আগে ভারতের দলটাও বেশ প্রতিভাবান ছিল। তবে সেই দলটা অনেক নরম সরম ছিল। যারা সকালে দেখা হলে বলবে, মর্নিং নাসের। শুভেচ্ছা জানাবে।”
তবে সৌরভের আমলেই ভারতীয় দলের এই হাবভাব পরিবর্তন আসে। নাসের বলছিলেন, “সৌরভের দলের বিরুদ্ধে খেললেই বোঝা যেত যেন যুদ্ধ করতে নেমেছি আমরা। সৌরভ একদম ঠিকঠাকভাবে ভারতের ক্রিকেট সমর্থকদের প্যাশন বুঝতে পেড়েছিল। ও বুঝেছিল, এটা কেবলমাত্র স্রেফ একটা খেলা নয়। এটা ক্রিকেট খেলার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।”
এই মন্তব্যে যে বিতর্ক বাড়বে, তা বোধহয় আঁচ করতে পারেননি নাসের।
সৌরভের প্রশংসা করেছিলেন, সেইজন্যই নাসেরকে বিঁধলেন গাভাস্কার
"আমাদের সত্তর আর আশির দশকের ক্রিকেটারদের কতটা ও চেনে যারা বিদেশে এমনকি দেশেও ট্রফি জিতেছিল।"
Follow Us
নাসের হুসেনকে এবার একহাত নিলেন সুনীল গাভাসকার। জানিয়ে দিলেন, ভারতীয় ক্রিকেটারদের কাঠিন্য নিয়ে ও কী বোঝে! কিছুদিন আগেই সৌরভের নেতৃত্বের প্রশংসা করতে গিয়ে প্রাক্তন ইংরেজ নেতা বলে বসেছিলেন, সৌরভের আসার আগে ভারতীয় দল অনেক নরম সরম ছিল। তারপরেই।লিটল মাস্টারের আক্রমণ গাভাসকারকে।
মিড ডে সংবাদপত্রে গাভাস্কার এই বিষয়ে লিখতে গিয়ে জানিয়েছেন, "নাসের জানিয়েছিল আগের ভারতীয় দল নাকি গুড মর্নিং জানাতো, হাসি বিমিময় করত। এদের শুধু মানসিকতা বোঝো- যদি ভদ্র সভ্য আচরণ করা যায়, তাহলে সেটা দুর্বলতা। যতক্ষন না অসৌজন্য বিনিময় করা হবে, ততক্ষণ নাকি তারা কঠিন চরিত্রের নয়।"
গাভাস্কার নিজের যুক্তি সাজিয়ে লিখেছেন, "শচীন, কুম্বলে, হরভজন, লক্ষ্মণ, রাহুল দ্রাবিড়, শেওয়াগ এরা কী দৃঢ়চেতা নয়? কারণ এরা নিঃশব্দে নিজেদের কাজ করে গেছে। যতক্ষন না কেউ চিৎকার করে হাত দিয়ে অশালীন অঙ্গভঙ্গি করবে ততক্ষণ সে দুর্বল!"
শুধু সৌরভ জমানাই নয়, নিজের সময়ের উদাহরণও তুলে ধরেছেন কিংবদন্তি। লিখেছেন, "আমাদের সত্তর আর আশির দশকের ক্রিকেটারদের কতটা ও চেনে যারা বিদেশে এমনকি দেশেও ট্রফি জিতেছিল। কোনো সন্দেহ নেই, সৌরভ একজন দারুন অধিনায়ক। কঠিন সময়ে দলের হাল ধরেছিল।।তবে তার আগে ক্রিকেটাররা দুর্বল ছিল, এটা একদম ননসেন্স।"
স্টার স্পোর্টসের ক্রিকেট কানেক্টেড অনুষ্ঠানে সৌরভের বিষয়ে নাসের জানিয়েছিলেন, “এটা অনেকের মত আমিও বলি যে সৌরভ ভারতকে একটা কঠিন দল হিসাবে গড়ে তুলেছিল। তবে সৌরভের আগে ভারতের দলটাও বেশ প্রতিভাবান ছিল। তবে সেই দলটা অনেক নরম সরম ছিল। যারা সকালে দেখা হলে বলবে, মর্নিং নাসের। শুভেচ্ছা জানাবে।”
তবে সৌরভের আমলেই ভারতীয় দলের এই হাবভাব পরিবর্তন আসে। নাসের বলছিলেন, “সৌরভের দলের বিরুদ্ধে খেললেই বোঝা যেত যেন যুদ্ধ করতে নেমেছি আমরা। সৌরভ একদম ঠিকঠাকভাবে ভারতের ক্রিকেট সমর্থকদের প্যাশন বুঝতে পেড়েছিল। ও বুঝেছিল, এটা কেবলমাত্র স্রেফ একটা খেলা নয়। এটা ক্রিকেট খেলার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।”
এই মন্তব্যে যে বিতর্ক বাড়বে, তা বোধহয় আঁচ করতে পারেননি নাসের।