/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/05/mt-everest-climbers-759.jpg)
এভারেস্টের পথে মৃত্যু তিন অভিযাত্রীর (পাসাং শেরপা)
এভারেস্টে চূড়োয় ওঠার হিড়িক লেগেছে। রেকর্ড সংখ্যক পর্যটক সমাগমের সময়েই এল মর্মান্তিক খবর। চরম ক্লান্তিতে ধাপ ভেঙে নামার সময়েই মৃত্যু হল তিন ভারতীয় পর্বতারোহীর। নেপাল থেকেই জানানো হয়েছে এই খবর। যার মধ্যে আবার দু-জন ছিলেন মহিলা। সবমিলিয়ে চলতি মরশুমে এই নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছুঁল ১৫! জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ১২০-এরও বেশি এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করেন। তবে তাঁদের মধ্যেই কেউ কেউ চড়াই ভেঙে নামার সময়ে আটকা পড়ে যান। দীর্ঘসময় জলশূন্য অবস্থায় আটক থাকার পরে মৃত্যু বরণ করে তাঁরা।
জানা গিয়েছে, ২৭ বছরের নিহাল আসপাক বাগওয়ান এবং ৫৪ বছরের অঞ্জলি কুলকার্নি যথাক্রমে পুনে ও মুম্বইয়ের বাসিন্দা। শৃঙ্গ ছুঁয়ে নেমে আসার পথে মৃত্যু হয় তাঁদের। যে সংস্থার সাহায্যে রক ক্লাইম্বিং করছিলেন নিহাল আসপাক বাগওয়ান সেই পিক প্রমোশনের আধিকারিক কেশব পৌডেল জানান, ডিহাইড্রেশনের শিকার হয়ে মারা যান বাগওয়ান। অন্য সংস্থা অরুণ ট্রেকস অ্যান্ড এক্সপিডিশনের লাখা শেরপা বলেন, এভারেস্ট জয় করে সাউথ কলে ফেরার পথে ক্লান্তির শিকার হয়ে অঞ্জলির মৃত্যু ঘটে। নেপালের পর্যটন দফতরের আধিকারিক মীরা আচার্য স্বীকার করে নিয়েছেন জোড়া মৃত্যুর খবর।
‘মিরাকল’ হল না, মাকালু অভিযানে নিখোঁজ দীপঙ্করের দেহ উদ্ধার
পাশাপাশি তিনি আরও জানিয়েছেন, ওড়িশার অন্য এক পর্বতারোহী কল্পনা দাসের এভারেস্ট থেকে প্রত্যাবর্তনের পথে মৃত্যু ঘটেছে। যদিও তাঁর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি।
চলতি মরশুমে মোট ৩৭৯ জনকে এভারেস্টে চড়ার অনুমতি দিয়েছে নেপাল। চলতি মাসেই শেষ হচ্ছে সেই সময়সীমা। গত সপ্তাহে এভারেস্টে নিখোঁজ অথবা মৃত পর্বতারোহীর সংখ্যা ছিল ৬। সবমিলিয়ে সেই সংখ্যা ইতিমধ্যেই ছুঁয়ে ফেলেছে ১৫-তে। তিব্বতের দিক থেকে কিছুদিন আগেই এক সুইস পর্বতারোহী আর্নেস্টের মৃত্যু ঘটেছিল। অন্যান্য বছরে এই মৃত্যুর সংখ্যা থাকে ৫-৬ এর মধ্যে। এই বছরের এত বেশি মৃত্যুতে চিন্তায় নেপালের প্রশাসন।
পুরো আর্টিকলটি পড়ার জন্য ক্লিক করুন এখানে