রবি শাস্ত্রী সহ বাকি চারজনের সঙ্গে তিনিও কোচের দৌড়ে ছিলেন। তবে শুক্রবার কপিল দেব, শান্তা রঙ্গস্বামী এবং অংশুমান গায়কোয়াড়ের কাছে ইন্টারভিউ পর্বেই বসলেন না ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল সিমন্স। তার আগেই বিশ্বক্রিকেটের সবথেকে হাইপ্রোফাইল কোচের লড়াই থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন তিনি।
ভারতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য দু-হাজারের বেশি আবেদনপত্র জমা পড়েছিল। তাদের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া হয়েছিল মোট ছয় জনকে। রবি শাস্ত্রী ছাড়াও সেই তালিকায় ছিলেন প্রাক্তন অস্ট্রেলিয়ান এবং শ্রীলঙ্কান হেড কোচ টম মুডি, নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তন কোচ ও আইপিএলে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের কোচ মাইক হেসন, ২০০৭ সালে টি টোয়েন্টিতে ভারতের বিশ্বকাপজয়ী কোচ লালচাঁদ রাজপুত, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল সিমন্স এবং মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের কোচিং স্কোয়াডে থাকা রবিন সিং।
আরও পড়ুন
ভারতের কোচের পদে পুনরায় বহাল হওয়ার বিষয়ে ফেভারিট ছিলেন শাস্ত্রীই। বিসিসিআইয়ের তরফে এক সিনিয়র বোর্ড কর্তা সংবাদসংস্থাকে জানিয়ে দেন, "ফিল সিমন্স সাক্ষাৎকারেই আগেই বোর্ডকে জানিয়ে দেন, উনি ইন্টারভিউয়ের সময়ে উপস্থিত থাকবেন না। তাই চূড়ান্ত নির্বাচনের লড়াই আপাতত পাঁচ জনের।" মুম্বইয়ের হোটেলে ব্যক্তিগতভাবে ইন্টারভিউ পর্বে উপস্থিত হন লালচাঁদ রাজপুত এবং রবিন সিং। অন্যদিকে, টম মুডি স্কাইপের মাধ্যমে ইন্টারভিউ দেন কপিল দেবদের সামনে। দ্বিতীয়ার্ধে ইন্টারভিউ নেওয়া হয় মাইক হেসনের।
২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সংস্করণেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। সেবার ধোনি বাহিনীর কোচ ছিলেন লালচাঁদ রাজপুত। তাঁর সাক্ষাৎকার চলে প্রায় ৪০ মিনিট ধরে। সাক্ষাৎকারের পরে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, "আমি আত্মবিশ্বাসী।" কোচের পদে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী রবিন সিং আবার জানিয়ে দেন, "সাক্ষাৎকার পর্ব ভালভাবেই সম্পন্ন হয়েছে।"
Read the full article in ENGLISH