ফেসবুক মেসেঞ্জারে ডার্ক মোড চাই? দেখে নিন কী ভাবে

এদিকে কালো ডিসপ্লে বাঁচায় ফোনের চার্জ, এমনটাই বলছে গুগল। গতকাল সান ফ্রানসিস্কোর অ্যান্ড্রয়েড ডেভ সামিট সেশনে এই তথ্য খোলসা করল টেক জায়েন্ট গুগল।

এদিকে কালো ডিসপ্লে বাঁচায় ফোনের চার্জ, এমনটাই বলছে গুগল। গতকাল সান ফ্রানসিস্কোর অ্যান্ড্রয়েড ডেভ সামিট সেশনে এই তথ্য খোলসা করল টেক জায়েন্ট গুগল।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস এর জন্য ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশনে নিয়ে এসেছে কালো থিম । সংস্থা জানিয়েছে মূলত, ইউজারদের একাধিকবার অনুরোধ করার পরই নিয়ে আসা হয় এই ফিচার।

Advertisment

এই কালো ফিচার সম্পর্কে বেশ কয়েকদিন ধরেই কানোঘুষো শোনা যাচ্ছিল। গত বছরের F8 ডেভলপার কনফারেন্সে ফেসবুক জানিয়ে দিয়েছিল তারাই নিয়ে আসতে চলেছে এই ফিচার।

কেমন করে মেসেঞ্জারে সক্রিয় করবেন কালো মোড ?

যেকোনো একটি চ্যাট বক্স খুলুন, সেখানে স্মাইলি বক্স থেকে চাঁদটিকে বেছে সেটি পাঠিয়ে দিন। তারপরই দেখতে পাবেন চ্যাট বক্সের ওপর দিকে ডার্ক মোড অন করার অপশন এসেছে। সেখানে ক্লিক করলেই একটি অন্য পেজ খুলে যাবে , যেখানে রয়েছে আপনার প্রোফাইল ইতিবৃত্ত। এবার অন করে ফেলুন ডার্ক মোড। সমগ্র মেসেঞ্জারই কালো রঙের হয়ে যাবে।

Advertisment

এদিকে কালো ডিসপ্লে বাঁচায় ফোনের চার্জ, এমনটাই বলছে গুগল। গতকাল সান ফ্রানসিস্কোর অ্যান্ড্রয়েড ডেভ সামিট সেশনে এই তথ্য খোলসা করল টেক জায়েন্ট গুগল। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনের ডার্ক মোড বাঁচাবে আপনার ব্যাটারি লাইফ। গুগলের রিপোর্ট অনুযায়ী, যে সব অ্যাপ আমরা ব্যবহার করে থাকি, সেই অ্যাপগুলির যে রঙের বাহার থাকে, তাতে চার্জের অবস্থা শোচনীয় হয়ে যায়। ফোনের ডিসপ্লেতে যদি কোনো উজ্জ্বল হাই ডেফিনিশন ছবি রাখার প্রবণতা থাকে, তাহলে জানবেন, সেই প্রবণতাও আপনার ফোনের চার্জ তাড়াতাড়ি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ।ভাবিক মোডের তুলনায় Google মানচিত্রের রাতের মোড ব্যবহার করার সময় ব্যাটারি খরচ হওয়ার প্রবণতা ৬৩ শতাংশ কমে যাবে।

সম্প্রতি অ্যান্ড্রয়েড মেসেজ, ইউটিউব, গুগল নিউজ ডার্ক মোডের সঙ্গে একটি নতুন উপাদান থিম ডিজাইন করা হয়েছে। ব্যবহারকারীর ফোন ব্যাটারির জীবন বাঁচানোর জন্য ব্যবহারকারীদের অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে গাঢ় কালো মোড সিলেক্ট করে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। গাঢ় মোড শুধুমাত্র যে আপানার ফোনের জন্য ভালো একেবারেই তা নয়, এটি আপনার চোখের জন্যও উপকারী।

Read the full story in English

Facebook