Advertisment

ইসরো: প্রত্যন্ত এলাকাতেও মিলবে নেটওয়ার্ক

বর্তমানে ভারী কৃত্রিম উপগ্রহ স্থাপন করার ক্ষেত্রে ইউরোপীয়রা ভারতের ওপর নির্ভরশীল। আগামী বছরে ইসরোর চাঁদ মিশন চন্দ্রযান-২ এর ক্ষেত্রেও এই রকেট নির্ধারণ করা হয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

বুধবার ভারতীয় স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন যোগাযোগের স্যাটেলাইট জিএসএটি -২৯ লঞ্চ করল। যাকে সঠিক কক্ষপথে পৌঁছে দেবে ভারতের ভারী রকেট জিওসিঙ্ক্রোনাস স্যাটেলাইট (GSLV-Mk III)। GSLV-Mk III ২০২২ সালে ভারতের প্রথম মানব স্পেসফ্লাইটের জন্য মনোনীত রকেট। আজকের GSLV-Mk III এর লঞ্চ মূলত একটি পরীক্ষামুলক উৎক্ষেপণ ছিল। যার ওজন ৩,৪২৩ কেজি। ১৬ মিনিটে যথাস্থানে পৌঁছে দিতে পেরেছে স্যাটেলাইটটিকে।

Advertisment

GSLV-Mk III অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহারিকোটার সতিশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে ৫.০৮ মিনিটে উত্ৎক্ষেপন করা হয়।

সফল উৎক্ষেপণের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। পাশাপাশি প্রশংসা করেছেন বিজ্ঞানীদের। তিনি জানিয়েছেন, ভারত সবচেয়ে ভারী স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠিয়ে নতুন রেকর্ড করেছে।

"ডিজিটাল ভারত উদ্যোগকে কার্যকর করার জন্য উপকূলীয় অঞ্চল ও উত্তর-পূর্ব অঞ্চল এবং জম্মু ও কাশ্মীরের সঙ্গে যোগাযোগ পরিষেবা দৃঢ় করবে এই স্যাটেলাইট," বলেন ISRO চেয়ারম্যান ডাঃ কে শিভান।

৪,০০০ কেজির GSLV-Mk III মহাকাশে পাড়ি দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। বর্তমানে ভারী কৃত্রিম উপগ্রহ স্থাপন করার ক্ষেত্রে ইউরোপীয়রা ভারতের ওপর নির্ভরশীল। আগামী বছরে ইসরোর চাঁদ মিশন চন্দ্রযান ২-এর ক্ষেত্রেও এই রকেট নির্ধারণ করা হয়েছে।

ISRO
Advertisment