/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/26/eZv1o7ZEfLb8YMX58onn.jpg)
ভয়ঙ্কর এই খবরে বুক কেঁপে উঠবে! মারাত্মক আভাসে বিশ্বজুড়ে তোলপাড়
India cyber crime rank: ডিজিট্যাল ভারতে সাইবার অপরাধের ঘটনা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। সম্প্রতি সামনে এসেছে এক ভয়ঙ্কর রিপোর্ট যেখানে সাইবার ক্রাইমে সেরা দশের তালিকা দেখে চমকে উঠেছেন ১৪০ কোটি ভারতীয়।
বিশ্বব্যাপী সাইবার অপরাধের ঘটনা দিনে দিনে বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে এই রিপোর্ট রীতিমত তোলপাড় ফেলেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, হ্যাকিং এবং সাইবার অপরাধের দিক থেকে ভারত এখন বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে উঠে এসেছে। এই তালিকা অনুসারে ভারত দশম স্থানে রয়েছে। ডিজিটাল ভারতে অনলাইন লেনদেন যেমন বাড়ছে তেমনই বাড়ছে প্রতারণার ঘটনাও। রিপোর্ট সামনে আসতে বড়সড় প্রশ্নের মুখে দেশের সাইবার নিরাপত্তা।
বিরাট সাইবার প্রতারণার পর্দা ফাঁস, চুরি কোটি কোটি ব্যক্তিগত ডেটা, ভয়ঙ্কর জালিয়াতিতে বুক কেঁপে উঠবে!
সাইবার অপরাধের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে রাশিয়া
-দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইউক্রেন, চলমান যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের মধ্যেও সেদেশে সাইবার ক্রাইম বেড়েই চলেছে।
-তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন।
অন্যান্য দেশগুলির অবস্থান:
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
- নাইজেরিয়া -রয়েছে এই তালিকার পঞ্চম স্থানে। (বিশেষ করে ইমেল জালিয়াতি ও স্ক্যাম)
- রোমানিয়া - ষষ্ঠ স্থানে
- উত্তর কোরিয়া - রয়েছে সপ্তম স্থানে।
- ব্রিটেন রয়েছে - অষ্টম স্থানে
- ব্রাজিল - নবম স্থানে।
- ভারত - রয়েছে দশম স্থানে।
এই তালিকায় ভারতের নাম উঠে আসায় কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলির। ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের আওতায় অনলাইনে সরকারি পরিষেবা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত লেনদেন—সবই এখন ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এর বিপরীতে সাইবার নিরাপত্তায় যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলেই হ্যাকারদের জন্য ভারত একটি সহজ টার্গেটে পরিণত হচ্ছে বলে মনে করছেন সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টরা।
বাড়িতে বসেই অবিশ্বাস্য উপার্জন! ৭টি ওয়েবসাইট আপনাকে দিচ্ছে 'বড়লোক' হওয়ার বিরাট সুযোগ
যদিও এই তালিকায় পাকিস্তানের নাম না থাকলেও, সাইবার জগতে তাদের কার্যকলাপকে একেবারে অগ্রাহ্য করা যাবে না। কিন্তু ভারতের মতো বৃহৎ ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের জন্য এখনই সাইবার প্রতিরক্ষা জোরদার করা একান্ত প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
- সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলিকে সাইবার সিকিউরিটি ইনফ্রাস্ট্রাকচার শক্তিশালী করতে হবে
- সাধারণ মানুষকে পাসওয়ার্ড ম্যানেজমেন্ট, টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন সম্পর্কে সচেতন করতে হবে
- নিয়মিত সাইবার অডিট এবং ফিশিং প্রতিরোধ প্রশিক্ষণ জরুরি