চন্দ্রযান-২, বর্তমানে চাঁদের কক্ষপথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সেখান থেকেই চাঁদের মাটির রঙিন ছবি তুলে, পৃথিবীতে পাঠিয়েছে সে। যার ওপর ভিত্তি করে ফের শুরু হবে সন্ধান প্রক্রিয়া। একইসঙ্গে পৃথিবীর উপগ্রহের বিবর্তন ও চাঁদের মাটির গর্তের বিশদ তথ্য পাওয়া যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ছবিটি তুলেছে, চন্দ্রাযান-২ এর ডুয়াল ফ্রিকোয়েন্সি সিন্থেটিক অ্যাপারচার র্যাডার।
চাঁদের পৃষ্ঠদেশে যে প্রচুর গর্ত রয়েছে তা আর অজানা নয়। উল্কাপাত ও ধূমকেতুর পতনের কারণেই এই গর্তের সৃষ্টি বলে মনে করেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। যার আড়ালেই রয়েছে ল্যান্ডার তথা বিক্রম। বিক্রম-এর কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি নাসা-র পাঠানো ছবিতেও। নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিক্রম কোনো জায়গায় ছায়ায় ঢাকা পড়েছে। কাজেই, বিক্রম-এর খোঁজে নেমে সফল হল না নাসা-ও। ১৪ অক্টোবর নাসার অর্বিটর ল্যান্ডারের অবতরণ অঞ্চলের কিছু ছবি তুলে পাঠিয়েছিল। প্রতিটি ছবি খুঁটিয়ে দেখা পর নাসা জানিয়েছে, বিক্রম-এর কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: ৮০০০ টাকা দাম কমল স্যামসাংয়ের ৪৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ফোনের
চন্দ্রাযান-২ এর ডুয়াল ফ্রিকোয়েন্সি সিন্থেটিক অ্যাপারচার র্যাডারে তোলা ছবি
সম্প্রতি চন্দ্রাযান-২ এর পাঠানো উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি গুলি থেকে আরও একবার খোঁজা হবে হারিয়ে যাওয়া ল্যান্ডারকে। চন্দ্রাযান -২ এ থাকা সিন্থেটিক অ্যাপারচার র্যাডার (এসএআর) তার এল এস ব্যবহার করে চঁদের ভূপৃষ্ট সম্পর্কে বিশদ বিবরণ তৈরি করতে পারে। যা চাঁদের গর্তের ৩ ও ৫ মিটার গভীরতায় ছবি তুলতে পারে। সুতরাং এই ছবিগুলির সহায়তায় চাঁদের গর্ত সম্পর্কেও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।
Read the full story in English