টিকটকে নিষেধাজ্ঞা জারি করা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া আগামী এক সপ্তাহে। বুধবার হোয়াট হাউজ থেকে ইঙ্গিত দিয়েছে আগামী এক মাস নয়, এক সপ্তাহের মধ্যেই চিনা অ্যাপ টিকটক বন্ধ করা হবে কিনা, তা নিয়ে জোর কদমে পর্যালোচনা শুরু হয়েছে।
Advertisment
ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, টিকটক বন্ধ হয়ে যাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশ সচিব মাইক পম্পেও জানিয়েছিলেন, টিকটক সহ একাধিক চিনা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে নিশ্চিতভাবে পর্যালোচনা শুরু করেছে আমেরিকা।
মার্কিন আইন বিশেষজ্ঞরা টিকিটক ব্যবহারকারীদের তথ্য পরিচালনার বিষয়ে জাতীয় সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, “চিনা কমিউনিস্ট পার্টির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সংস্থা ওদেশের আইন মেনে স্থানীয় গোয়েন্দাদের কাজে সহযোগিতা করে। সেক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোপনীয়তা রক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকে যায়। সেই আশঙ্কাতেই চিনা অ্যাপ বন্ধ করা নিয়ে পর্যালোচনা শুরু হয়েছে।”
ওবামা, বিল গেটস, থেকে শুরু করে একাধিক প্রভাবশালীর টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক ঘিরে তুমুল চাঞ্চল্য
প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, বর্তমান প্রেসিডেন্ট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেন, শিল্পপতি জেফ বেজোস, ওয়ারেন বাফেট, বিল গেটস, মাইক ব্লুমবার্গ, এলন মাস্ক, সঙ্গীতশিল্পী কেনে ওয়েস্টের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রভাবশালী মার্কিন নাগরিকের টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক ঘিরে চাঞ্চল্য গোটা বিশ্বে। প্রত্যেকের হ্যাকিংয়ের ধরণ হুবহু এক। ‘‘১০০০ বিটকয়েন পাঠালে ২০০০ ফেরত দেব।’’ এমনই একটি টুইট রয়েছে প্রত্যের অ্যাকাউন্টে। টুইটারের ইতিহাসে এত বড় মাপের হ্যাকিং কোনও দিন ঘটেনি। এই ঘটনা টুইটারের জনপ্রিয়তায় দাগ ফেলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
হ্যাক হওয়ার পর যে পোস্ট হয়েছে সকলের অ্যাকাউন্ট থেকে তা হল, ‘‘করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় আমি সমাজের জন্য কিছু করতে চাই। আমার অ্যাকাউন্টে আপনারা ১০০০ বিটকয়েন দিলে আমি ২০০০ বিটকয়েন ফেরত দেব।’’ কোথায় বিট কয়েন পাঠাতে হবে তার ঠিকানাও রয়েছে সেখানে। কীভাবে এত বড় মাপের লোকজনের টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হল? মনে করা হচ্ছে, টুইটারের কন্ট্রোল পেজের অ্যাকসেস পেয়ে গিয়েছিল কোনও হ্যাকার। সেই কারণেই এমনটা ঘটনো সম্ভব হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে বুধবার সকালে। রাতারাতি সেই টুইট ডিলিট করা সম্ভব হয়নি। টুইট ডিলিট করতে দুপুর গড়িয়ে যায়।