ফেসবুক কর্ণধারের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করতে পারবেন ভারতীয় আইন বিশেষজ্ঞ

পড়াশোনা শেষ করে ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়িয়েছেন। গত বছরই তিনি উপাচার্য পদে নিয়োগ হয়েছেন।

পড়াশোনা শেষ করে ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়িয়েছেন। গত বছরই তিনি উপাচার্য পদে নিয়োগ হয়েছেন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম সংক্রান্ত কোনো সর্বশেষ সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না মার্ক জুকারবার্গ । সম্প্রতি একটি বোর্ড গঠন করা হয়েছে, যে বোর্ডের সদস্যরা ফেসবুকের কন্টেন্টের উপর কড়া নজরদারি করবেন। পাশাপাশি জুকারবার্গ যদি কোনো সিদ্ধান্ত নেয় তার উপর হস্তক্ষেপ করতে পারবে তাঁরা। এই কুড়ি জলের মধ্যে রয়েছেন এক ভারতীয়। নাম সুধীর কৃষ্ঞস্বামী।

Advertisment

সুধীর কৃষ্ণস্বামী ভারতের ন্যাশনাল ল স্কুল অফ ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি, মামলা মোকদ্দমার মাধ্যমে ভারতে এলজিবিটিকিউ এবং ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারকে যথেষ্ট পরিমাণে উন্নত করেছেন ইনি।

অতীতে কৃষ্ণস্বামী স্কুল অফ পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের পরিচালক এবং আজিম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। ডাঃ বি.আর. আম্বেদকর কলম্বিয়া ল স্কুলে ভারতীয় সাংবিধানিক আইন নিয়ে পড়িয়েছেন। তিনি ন্যাশনাল ল স্কুল অফ ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে বিএ এলএলবি নিয়ে স্নাতক এবং রোডস স্কলার হিসাবে, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ল ব্যাচেলর এবং দর্শন নিয়ে ডক্টরেট করেন।

Advertisment

পড়াশোনা শেষ করে ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়িয়েছেন। গত বছরই তিনি উপাচার্য পদে নিয়োগ হয়েছেন। তিনি ভারতীয় সাংবিধানিক আইন, সম্পত্তি আইন, এবং বিচারক দুর্নীতি সহ বিস্তৃত বিষয়ে লিখেছেন।

বর্তমানে নবগঠিত বোর্ড এই সংবেদনশীল ও ঘৃনাজনক মন্তব্য যা মানুষকে হয়রানির মুখে ঠেলে দেয় সেদিকে কড়া নজর দেবে। এই বোর্ডের সদস্যরা ২৭টি দেশের বাসিন্দা, প্রত্যেকেই ২৯ টি ভাষায় পারদর্শী। ২০ জনের মধ্যে ইতিমধ্যে ৪ জনকে বাছাই করা বয়ে গিয়েছে। যারা ফেসবুকের সঙ্গে কথোপকথন করে বাকি সদস্যদের নিয়ে বোর্ড তৈরি করবে। এই চার জন হলেন, মার্কিন ফেডারেল সার্কিট বিচারক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিশেষজ্ঞ মাইকেল ম্যাককনেল, সাংবিধানিক আইন বিশেষজ্ঞ জামাল গ্রিন, কলম্বিয়ার অ্যাটর্নি কাতালিনা বোটেরো-মেরিনো এবং ডেনিশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী হেল থর্নিং-শ্মিট।

Read the full story in English

Facebook