/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/26/winter-refrigerator-temperature-tips-2025-10-26-15-31-46.jpg)
শীতকালে রেফ্রিজারেটর এই ভাবে চালান! প্রচুর বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের সঙ্গে বাড়বে ফ্রিজের আয়ুও
শীতকালে রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের তাপমাত্রা কমে যাওয়ার কারণে, গ্রীষ্মকালের মতো হাই কুলিং সেটিংয়ে রেফ্রিজারেটর চালালে খাবার অতিরিক্ত ঠান্ডা হতে পারে এবং বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। তাই বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, শীতকালে রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা ২–৩ বা ৩–৪ ডিগ্রিতে সেট করা উচিত। এটি খাবারকে দীর্ঘ সময় তাজা রাখে এবং বিদ্যুতের সাশ্রয়ও নিশ্চিত করে।
আরও পড়ুন-৫,০০০ টাকা ডাউন পেমেন্ট পেয়ে যান দুর্দান্ত এই বাইক, ৭০০ কিলোমিটারের অনবদ্য মাইলেজ
বেশিরভাগ আধুনিক রেফ্রিজারেটরে ১ থেকে ৭ পর্যন্ত একটি ডায়াল বা ডিজিটাল প্যানেল থাকে। সংখ্যাটি যত বেশি, তত বেশি শীতলতা প্রদান করে। গ্রীষ্মে সাধারণত ৪ বা ৫ নম্বর সেট করা হয়, কিন্তু শীতকালে ২ বা ৩ নম্বরে ব্যবহার করাই উপযুক্ত। ডিজিটাল রেফ্রিজারেটরে ৩–৪ ডিগ্রি সেট করা যায়। শীতকালে কম তাপমাত্রায় কম্প্রেসার কম কাজ করে, ফলে খাবার জমে যাওয়া বা দ্রুত নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কমে।
শীতকালে রেফ্রিজারেটরের কুলিং সেটিং কমানো বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও সপ্তাহে কয়েক ঘন্টার জন্য রেফ্রিজারেটর বন্ধ রাখলে এর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সিঙ্গেল ডোর বা ডাইরেক্ট-কুলড রেফ্রিজারেটরের ক্ষেত্রে প্রতি ১৫–২০ দিনে ডিফ্রস্ট করা উচিত, যাতে বরফ জমার কারণে সমস্যা না হয়।
বিশেষজ্ঞরা আরও বলেন, শীতকালে সামান্য কিছু বিষয়ের বদল রেফ্রিজারেটরের আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে। কম কুলিং সেটিং ব্যবহার, মাঝে মাঝে ফ্রিজ বন্ধ রাখা এবং নিয়মিত ডিফ্রস্ট করা রেফ্রিজারেটরের ফ্রিজের আয়ু বাড়ায়। শীতকালে এই সহজ বিষয়গুলির প্রতি নজর দিলে খাবার তাজা থাকে, বিদ্যুতের সাশ্রয় হয় এবং রেফ্রিজারেটরের কর্মক্ষমতাও বাড়ে।
আরও পড়ুন- এক চার্জে দীঘা to কলকাতা, ওলা-আইকিউবের ঘুম ওড়াতে আসরে নামল এই ই-স্কুটার
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us