/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/10/youtube-modes-copy.jpg)
ভোরবেলা থেকেই মুখ থুবড়ে পড়েছিল ইউটিউব। অনেকেই পছন্দের গান চালাতে না পেরে হয়ত ভেবে বসেছিলেন নেটওয়ার্ক সমস্যা। কিন্তু এমনটা একেবারেই নয়। কাঠগড়ায় স্বয়ং ইউটিউবই। কিন্তু কেন এমন বিভ্রান্তি? কী বলছে ইউটিউব?
শুধু আমার আপনার নয়। গোটা বিশ্বজুড়ে ভিডিও স্ট্রিমিং বন্ধ ছিল ইউটিউবের। ভারতীয় সময় অনুয়ায়ী সকাল ছ'টা থেকে আটটা অবধি ছিল এই বেহাল দশা। তবে এই সমস্যায় এখনও জর্জরিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান। প্রাথমিক ভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে, কোনও কারণে ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করেছিল। যে কারণে লগ ইনের সময় প্রায় ১৮ শতাংশ ইউজার কে দেখিয়েছে ‘login error’।
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং এর যুগে যা হয়, ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে হ্যাশট্যাগ। ইউজাররা টুইট করে জানিয়েছেন, #YouTubeDown। তবে প্রতিক্রিয়া জানাতে খুব বেশি সময় নেয়নি সংস্থা। তারা বলেছে, "ইউটিউব, ইউটিউব টিভি এবং ইউটিউব মিউজিক অ্যাক্সেসের বিষয়ে আপনাদের মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমরা এটির সমাধান করার জন্য কাজ করছি। সমস্যা সমাধান হলে আপনাদের নির্দিষ্ট ভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে। অসুবিধার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।"
We're back! Thanks for all of your patience. If you continue to experience issues, please let us know. https://t.co/NVU5GP7Sy6
— Team YouTube (@TeamYouTube) October 17, 2018
ইউটিউবের এই বেহাল দশা হওয়ার পর থেকে Google+ এর বন্ধ হওয়াকে সূত্র করে সমালোচনার ঝড় উঠেছে ইতিমধ্যে। বন্ধ হয়ে যাবে ইউটিউব, এমন গুজবও রটেছে। কারণ আলফাবাট-মালিকানাধীন সংস্থাটি তথ্য ফাঁশ হওয়ার খবর ব্যবহারকারীদের জানিয়ে বলেছিল, মার্চ মাসে এটি সনাক্ত করা হয়েছিল।
Read the full story in English