জোমাটো-র তরফে বলা হয়েছে, ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশনের অনুমতি পেলে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে পৌছে যাবে জোমাটো-র এই পরিষেবা। ডিজিসিএ-র তরফে বলা হয়েছিল এই ধরণে প্রকল্পের জন্য যে আগাম পরীক্ষামূলক পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হবে, তার জন্য প্রত্যন্ত অঞ্চলই বেছে নিতে হবে। এই নিয়ম মেনেই গত সপ্তাহের বুধবার জনপ্রিয় এই ফুড ডেলিভারি অ্যাপ একটি ফাঁকা জায়গায় গিয়ে পাঁচ কেজি খাবার ডেলিভারি করে। সেই পরীক্ষাই সফল হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থা।
সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, যে খাবার পৌঁছতে ৪০ মিনিট সময় লাগে, ড্রোনের মাধ্যমে সেই খাবার পৌঁছে যাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিটে। তবে এই কর্মকাণ্ডের জন্য নির্দিষ্ট আকাশপথ বেছে নিতে হবে জোমাটোকে।
We successfully tested a hybrid drone ????️ – fusion of rotary wing and fixed wings on a single drone; covered 5 kms in 10 mins with a peak speed of 80 kmph; with a payload of 5kgs.
Exciting times ahead!
For more details – https://t.co/e9qgGQy9ex pic.twitter.com/DbrUCmK2AW
— Deepinder Goyal (@deepigoyal) June 12, 2019
এই পদ্ধতি কতটা নিরাপদ হবে সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। তবে সংস্থার প্রধান দীপিন্দর গোয়েল বলছেন, “নিরাপদে ড্রোনের সাহায্যেই খাবার পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করছি। অনুমতি পেলে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের পরিষেবা শুরু করব।”
এই কর্মকাণ্ডের জন্য লখনৌয়ের ড্রোন নির্মাণ সংস্থা টেকঈগল-এর সঙ্গে জোট বেঁধেছে জোমাটো। এবছরের শেষেই দেশজুড়ে এই পরিষেবা চালু করতে পারে সংস্থা।
এই পরিষেবাতে জোমাটো একা নয়। রয়েছে উবেরইটস এবং অ্যামাজন। তারাও আগামীদিনে ড্রোনের মাধ্যমে খাবার অথবা যে কোনো পণ্য সঠিক ঠিকানায় পৌছে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।
Read more in English