দেশের আর্থিক অবস্থা নিয়ে চিন্তা ছিলই। তাই বাজেট কোন দিকে এগোবে তা নিয়ে বিশেষ নজর ছিলই ভারতবাসীর। যদিও বাজেট মাঝে স্বস্তির হাওয়া উঠলেও বাজেট শেষে মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ। আয়করের ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা বাড়লেও, থাকল বেশ কিছু শর্ত। অর্থাৎ কিছু শর্ত মানলে তবেই এই নতুন কর স্ল্যাবের আওতায় পড়বে বেতনভোগীরা। পাশাপাশি দাম বাড়ল জুতো, আসবাবপত্র, সিগারেট, তামাকজাত দ্রব্য, গৃহস্থালির টুকিটাকি, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, বাণিজ্যিক গাড়ির যন্ত্রাংশ, মোবাইল ফোন, আমদানিকৃত বৈদ্যুতিক গাড়ি।আয়করে মধ্যবিত্ত খানিক স্বস্তি পেলেও, লাইফ ইনশিওরেন্স কর্পোরেশন (এলআইসি)-র বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্তে মাথায় হাত আম জনতার। এলআইসির ১০০ শতাংশেরই মালিক সরকার। "সেখানে সরকারই যদি হাত গুটিয়ে নেন, কোথাও নিশ্চিত থাকতে পারব আমরা?" ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার প্রশ্নের উত্তরে এমনটাই জানাল রাজ্যবাসীদের একাংশ। শনিবার বাজেট পেশ করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেন, ‘‘করদাতাদের আস্থাবৃদ্ধি করবে বাজেট ২০২০।" কিন্তু কতটা আস্থা বৃদ্ধি করল এই বাজেট, তা জানালেন জনতা জনার্দনেরাই।