Advertisment

মার্স ইনসাইট নিরাপদে পৌছাতেই আনন্দে মাতলেন বিজ্ঞানীরা

মঙ্গলের ভুমি ছোঁয়া মাত্রই ইনসাইটের সফলতায় মেতেছে তারা। তার আগে অবধি টেনশনে ঘন ঘন দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলছিলেন ল্যাবে উপস্থিত মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update

দেড় দিনে আতঙ্ক কাটিয়ে উঠেছেন বিজ্ঞানীরা। মার্স ইনসাইট নিরাপদেই পৌছে গেছে মঙ্গলপৃষ্ঠে। কিন্তু এই খবর যে বিজ্ঞানীদের জন্য কতটা আনন্দের, কত টা গর্বের তা ফুটে উঠেছে সদ্য এক ভিডিওতে। সোশাল মিডিয়ার হাত ধরে সম্প্রতি ভাইরাল সেই আনন্দের দৃশ্য।

Advertisment

ভিডিওটি নাসার জেট প্রোপালসন ল্যাবের। মঙ্গলের ভুমি ছোঁয়া মাত্রই ইনসাইটের সফলতায় মেতেছে তারা। তার আগে অবধি টেনশনে ঘন ঘন দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলছিলেন ল্যাবে উপস্থিত মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। যখনই তারা জানতে পারেন বায়ুস্তরের সঙ্গে লড়াই করে গন্থব্যস্থলে পৌছে গেছে মহাকাশ যান মার্স ইনসাইট, আনন্দ উচ্ছাসে মেতে ওঠেন সকলে। একে অপরকে আলিঙ্গন করে, হাত মিলিয়ে অভিনন্দন জানাতে থাকে।

সোশাল মিডিয়া মাধ্যমে অনেকেই হাত মেলাতে চায় বিজ্ঞানীদের সঙ্গে। মূলত তারা বিজ্ঞানীদের সফলতাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

৩০০ মিলিয়ান মাইলের অধিক পথ অতিক্রম করল মার্স ইনসাইট। পৃথিবীর পর মঙ্গলকে নিয়েই ভাবনা চিন্তায় বিজ্ঞানীরা, লাল গ্রহে প্রাণের সঞ্চার ঘটতে পারে এমন আশাতেই রয়েছেন তাঁরা। মঙ্গলের চৌহদ্দির অভ্যন্তরীণ পরিবেশ সম্পর্কে জানান দেবে ইনসাইট। শুধু তাই নয়, ১৬ ফিট (৫ মিটার) গর্ত করে অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা, মঙ্গলে হওয়া ভুমিকম্প, ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য পাঠাতে থাকবে। বিজ্ঞানীদের সন্দেহ দানা বেঁধেছে মঙ্গল গ্রহের ভিন্নতা নিয়ে।

পৃথিবীর তুলনায় মঙ্গলের ভূতাত্ত্বিক সক্রিয়তা প্রায় দ্বিগুণ কম। ‘মার্স ইনসাইট’ জানান দেবে সৌরজগতের পাথুরে গ্রহগুলির থেকে মঙ্গল এত ভিন্ন কেমন করে।

Life on Mars
Advertisment