প্রথমেই প্রশ্ন জাগে কে এই শান্তনু নাইডু? সোশাল মিডিয়া ঘেটে জানা যায় টাটা কোম্পানিতে কর্মরত সে। অনেকেই তো এমন আছে তাহলে কেন শান্তুনুকে নিতে এত মাতামাতি? জানা গেল, শান্তনু শুধু টাটা'য় কর্মরত নয়, তিনি রতন টাটা'র কাছের মানুষ। না রতন টাটা'র আত্মীয় নয় ইনি। দেড় বছর ধরে রতন টাটার সঙ্গে কাজ করছেন।
ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম
দেড় বছর আগে ফিরে যাওয়া যাক। ২০১৪ সালে পুনের টাটার কারখানায় অটোমোবাইল ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করা শুরু করেন। ট্রেনি থাকা কালীন সেসময় তিনি পথচলতি কুকুরদের গাড়ির সামনে থেকে কীভাবে বাঁচানো সম্ভব তার একটা সমাধান সূত্র বার করে। যা রতন টাটাকে চিঠিতে লিখে পাঠায় শান্তনু৷
ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম
ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম
সোশাল মিডিয়া প্রকাশিত এক প্রতিবেদন মারফত জানা যায়, সেসময় কোনো উত্তর দেয়নি রতন টাটা। কিন্তু কি
ছুদিন পর তার ডাক পরে মুম্বইয়ের অফিসে। জানা যাচ্ছে, সে সময় এই নতুন প্রজেক্টটির বাস্তবায়ন ঘটাতে শান্তনুকে আর্থিকভাবে ও নানা পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করে রতন টাটা।
ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম
ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম
এরপর শান্তনু নিউ ইয়র্কের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি নিয়ে দেশে ফিরে আসে। তার ইচ্ছা ছিল পশুচিকিৎসা প্রকল্পে কাজ করবেন৷ কিন্তু, তা আর হল না। রতন টাটা শান্তনুর জন্য যে অন্য ভাবনা চিন্তা করে রেখেছিলেন। শান্তনু এখন টাটার এক্সিকিউটিভ পজিশনে কাজ করে। বলা যেতে পারে, রতন টাটার সহকারি হিসেবে কাজ করে সে।