New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/07/cats-335.jpg)
মুসকানের সাফল্যের গল্প যেমন আকর্ষণীয় তেমনি অনুপ্রেরণার।
মুসকানের সাফল্যের গল্প যেমন আকর্ষণীয় তেমনি অনুপ্রেরণার।
মুসকানের সাফল্যের গল্প যেমন আকর্ষণীয় তেমনি অনুপ্রেরণার।
একশ্রেণির পড়ুয়া আছেন যারা UPSC ট্রেনিংয়ে ব্যয় করেন লক্ষ লক্ষ টাকা। সেখানে কোচিং ছাড়াই UPSC পরীক্ষায় পাস করে বছর ২২-এর তরুণী হয়ে উঠলেন সকলের অনুপ্রেরণা। IAS মুসকান ডাগরের কাহিনী হার মানাবে যে কোন চিত্রনাট্যকেও। এটা মানতেই হবে জীবনের অন্যতম কঠিন পরীক্ষা UPSC, আর এই কঠিন পরীক্ষা পাস করতে লড়াই জারি রাখেন হাজার হাজার পড়ুয়া। তবে খুব কমজনই আশাতীত সাফল্য লাভ করেন। তাদের মধ্যে মুসকান অন্যতম। যিনি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষা দিয়ে সাফল্য ছিনিয়ে এনেছেন।
মুসকানের সাফল্যের গল্প যেমন আকর্ষণীয় তেমনি অনুপ্রেরণার। ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষাকে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। লক্ষ লক্ষ প্রার্থীরা UPSC পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় এবং স্বপ্ন দেখে তা ক্লিয়ার করে সিভিল সার্ভিসে যোগ দেওয়ার। প্রতি বছর লক্ষাধিক পরীক্ষার্থীর মধ্যে হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন UPSC পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেন।
আজকার মেয়েরাও প্রশাসনিক চাকরিতে যোগদানের স্বপ্নের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে চলেছেন এবং পরীক্ষায় সাফল্যের হার অনেক ক্ষেত্রে ছেলেদেরও টেক্কা দেয়। মহিলা অফিসারদের মধ্যে একজনের নাম আইএএস মুসকান ডাগর। মুসকান বর্তমানে একজন আইএএস আধিকারিক, যিনি হরিয়ানার ঝাজ্জারের সেহলাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা।
মুসকান তার প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে দিল্লির হিন্দু কলেজ থেকে বিএসসিতে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এর পরে, তিনি UPSC পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং প্রস্তুতি শুরু করেন। মুসকানের সর্বভারতীয় র্যাঙ্ক ছিল ৭২। প্রথম দিকে, মুসকান মাত্র চার মাস কোচিং করলেও পরে তিনি কোচিং ছেড়ে নিজেই পড়াশোনায় মনোযোগ দেন। পরিবারও মুসকানের সিদ্ধান্ত এবং কঠোর পরিশ্রমে সর্বদা তাকে সাহস জুগিয়ে গেছেন।