New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/27/bg36Z2f6uwpkZ5yOdiJK.jpg)
বছরের প্রথম ভাইরাল গান "ছি ছি রে ননী" Photograph: (বছরের প্রথম ভাইরাল গান "ছি ছি রে ননী")
বছরের প্রথম ভাইরাল গান "ছি ছি রে ননী" Photograph: (বছরের প্রথম ভাইরাল গান "ছি ছি রে ননী")
Chi Chi Chire Nani: "বছরের প্রথম ভাইরাল গান "ছি ছি রে ননী"...",যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে। মাত্র কয়েকদিনেই এই গানটি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন হয়ে উঠেছে। ওড়িশা এবং তার বাইরে বাংলা সহ একাধিক রাজ্যে শ্রোতাদের মন কেড়েছে এই গান। দাবানলের মত ভাইরাল হয়েছে "ছি ছি রে ননী"।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জনের পর,খুশির হাওয়া মিউজিক ভিডিওটির সঙ্গে যুক্ত সকলেই। গানটি ইতিমধ্যেই ইউটিউবে ১২০ কোটি বারের বেশি বার দেখা হয়েছে। ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মে ইউজাররা এই গানটির এক লক্ষেরও বেশি ছোট ছোট ক্লিপ আপলোড করেছেন।
প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল, যিনি গানটি লিখেছেন তিনি এত বছর পর গানটির সাফল্যের জন্য প্রয়াত গায়ক ও গীতিকার সত্যনারায়ণ অধিকারীকে পুরো কৃতিত্ব দিয়েছেন। গানটির জনপ্রিয়তার কারণে এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন মিউজিক ভিডিও-র মুখ্য শিল্পী বিভূতি ভিশ্বল এবং পরিচালক মানভঞ্জন নায়েক।
বিভূতি ভিশ্বল সাধারণত আগে একাধিক থিয়েটারে কাজ করেছেন। পাশাপাশি অল ইন্ডিয়া রেডিও (আকাশবাণী সম্বলপুর) এর একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী। গানের জনপ্রিয়তার পর বিভূতি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, 'সেই সময় পরিচালক মানবভঞ্জন তার গ্রাম্য রোগা-পাতলা চেহারা দেখে তাকে এই মিউজিক ভিডিও'র জন্য বেছে নেন। যদিও বিভূতি আগে কখনও কোনও মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেননি'। স্বাভাবিক অভিনয় দক্ষতার জন্য তাঁকে এই মিউজিক ভিডিও-র জন্য বেছে নেওয়া হয় বলেও জানিয়েছেন শিল্পী।
১৯৯৫ সালে প্রথম প্রকাশের পর, ভিডিওটি তেমন সাফল্য অর্জন করেনি। কিন্তু এখন ২০ বছর পর ব্যাপক জনপ্রিয়তার জেরে রীতিমত অবাক মিউজিক ভিডিও তৈরির সঙ্গে যুক্ত সকলেই। মিউজিক ভিডিও'র পরিচালক মানবভঞ্জন নায়ক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন গানটি মূলত ১৯৯৫ সালে রেকর্ড করা হয়। ২০০৫ সালে, প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল গানটির জন্য একটি মিউজিক ভিডিও তৈরি করার জন্য তার সাথে যোগাযোগ করেন। মানভঞ্জন আরো জানিয়েছেন, গানটির সুর, কথা নিয়ে তাঁরা যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী থাকলেও, এত বছর পর গানটি এত বিপূল জনপ্রিয়তা পাবেন তা তারা কখনও ভাবেনি।