New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/06/cats-189.jpg)
বিটেক পাস করেও মেলেনি চাকরি, অভাবের তাড়নায় হাসি মুখেই চা বিক্রি তরুণীর।
আবেগঘন এই ভিডিওটি এখন পর্যন্ত ৫৬ হাজারের বেশি বার দেখা হয়েছে।
বিটেক পাস করেও মেলেনি চাকরি, অভাবের তাড়নায় হাসি মুখেই চা বিক্রি তরুণীর।
বিটেক পাস করেও মেলেনি চাকরি, অভাবের তাড়নায় হাসি মুখেই চা বিক্রি তরুণীর। সোশ্যাল মিডিয়ায় মাঝে মধ্যে কিছু মানুষের জীবন সংগ্রাম আমাদের সকলকে অনুপ্রেরণা জোগায়। তেমনই এক কাহিনী সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে যেখানে বিটেক পাস করার পরও জোটেনি চাকরি। সংসারের পাশে দাঁড়াতে তাই হাসি মুখেই নিজের চায়ের দোকান চালাচ্ছেন ভার্তিকা ।
ফরিদাবাদে ‘বি টেক চাইওয়ালি’ এখন বেশ জনপ্রিয়। দুরদুরান্ত থেকে মানুষজন এখানে আসেন চা খেতে। লেবু চা বিক্রি ১০ টাকা এবং স্পেশ্যাল চা ২০ টাকাতে বিক্রি করেন তিনি। স্বপ্নকে সত্যি করতে চায়ের দোকানই ভরসা বিহারের এই তরুণীর। বি.টেক পাস করে ফরিদাবাদে একটি চায়ের স্টল দিয়েছেন ভার্তিকা সিং। নিজের ব্যবসা শুরু করতে চেয়েছিলেন তিনি। স্টার্টআপ শুরু করার জন্য তার কাছে পর্যাপ্ত টাকা ছিল না। তাই এই ছোট্ট চায়ের দোকানই ভরসা। নিজের সিদ্ধান্তে অটুট থেকে তিনি B. Tech Chaiwali নামে নিজের চায়ের স্টল শুরু করেন। বিকেল সাড়ে পাঁচটা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত চলে তার দোকানদারি।
আবেগঘন এই ভিডিওটি এখন পর্যন্ত ৫৬ হাজারের বেশি বার দেখা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা তার সংকল্প এবং প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, "আমি আপনার হাসিতে আপনার আত্মবিশ্বাসকে খুঁজে পাই’।অন্য একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, "চলতে থাকুন, আগামী ১ বছরে আপনি একটি ব্র্যান্ড হয়ে উঠবেন”।
এর আগে, একজন অর্থনীতি স্নাতক বিহারের রাজধানী পাটনার একটি মহিলা কলেজের কাছে একটি চায়ের স্টল দিয়েছিলেন। প্রিয়াঙ্কা গুপ্তা নামের ওই তরুণী ২০১৯ সালে তার স্নাতক শেষ করে চাকরি না পেয়ে "এমবিএ চাওয়ালা" প্রফুল্ল বিলোর গল্পে অনুপ্রাণিত হয়ে চায়ের দোকান খোলেন।