না ফেরার দেশে 'মেম আইকন', চোখের জলে প্রিয় কুকুরকে বিদায় নেটপাড়ার...

২০১০ সালে একটি ছবি ভাইরাল হওয়ার পরে থেকে রাতারাতি মেম আইকন হয়ে ওঠে 'চিমস' ওরফে বলটজ।

২০১০ সালে একটি ছবি ভাইরাল হওয়ার পরে থেকে রাতারাতি মেম আইকন হয়ে ওঠে 'চিমস' ওরফে বলটজ।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Viral meme,Cheems Balltze,Instagram

‘চিমসে’র প্রিয় খাবারটি ছিল চিজবার্গার, তাই নাম হয়ে ওঠে চিমস।

করোনার সময়ে যখন সোশ্যাল মিডিয়াতেই খানিকটা আনন্দের রসদ খুঁজত মানুষ, ঠিক তখনই নেটদুনিয়ায় ঝড় তুলেছিল 'চিমস' ওরফে বলটজ। রাতারাতি হয়ে উঠেছিল মেম আইকন। মারণ রোগের অস্ত্রোপচারের সময় গত শুক্রবার মৃত্যু হয় চিমসের। চোখের জলে প্রিয় কুকুরকে বিদায় জানাল নেটিজেনরা। ‘চিমসে’র প্রিয় খাবারটি ছিল চিজবার্গার, তাই নাম হয়ে ওঠে চিমস। ২০১০ সালে একটি ছবি ভাইরাল হওয়ার পর চিমস লাইমলাইটে আসে। এর পরে থেকে রাতারাতি মেম আইকন হয়ে ওঠে 'চিমস' ওরফে বলটজ। শিবা ইনু প্রজাতির কুকুর সারা বিশ্বের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

Advertisment

সারমেয়টির একটি হাস্যকর ছবি ব্যাপক ভাইরাল হয়।দ্রুত নেটিজেনদের মনে জায়গা করে নেয় আদরের চিমস। গত ছয় মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত ছিল সেই কুকুরটি।। শেষ পর্যন্ত সার্জারি করতে গিয়ে মৃত্যু হয় ওই চারপেয়ের। প্রিয় পোষ্যর মৃত্যুসংবাদ জানিয়েছে তার মালিক।

Advertisment

ইনস্টাগ্রামে চিমসের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে কুকুকটির মালিক জানিয়েছেন যে গত শুক্রবার সকালে সার্জারির সময়েই বলটজ চিরঘুমের দেশে চলে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে মালিক আরও লিখেছেন, ‘দুঃখ করবেন না, চিমস এতদিন বিশ্বকে যে সুখ দিয়েছেন তা মনে রাখবেন আপামোর বিশ্ববাসী।বলটজের মৃত্যুর খবরে শোকের প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করেছে ইন্টারনেটে। প্রিয় মেম কুকুরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন অসংখ্য নেটিজেন। কেউ বলেছেন, 'আমার চোখের জল ধরে রাখার চেষ্টা করছি।'

viral