করোনার লোনের টাকায় ল্যাম্বরঘিনী! জালিয়াতি ফাঁস যুবকের

তাঁর ব্যাঙ্কের আয় ব্যয়ও খতিয়ে দেখা হয়। সেখানে দেখা যায়, মাসিক ২০ হাজার ডলার লেনদেন হয়। এরপরেই আবেদন মঞ্জুর করে দেওয়া হয়।

তাঁর ব্যাঙ্কের আয় ব্যয়ও খতিয়ে দেখা হয়। সেখানে দেখা যায়, মাসিক ২০ হাজার ডলার লেনদেন হয়। এরপরেই আবেদন মঞ্জুর করে দেওয়া হয়।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

করোনা ভাইরাসের কারণে প্রায় চার মিলিয়ন ডলার লোন পেয়েছিলেন। সেই লোনের টাকাতেই এবার ল্যাম্বরঘিনী কিনে বসলেন ফ্লোরিডার এক যুবক। যা নিয়ে তোলপাড় মার্কিন প্রচারমাধ্যম। করোনার কারণে ক্ষুদ্র ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই ট্রাম্প সরকার পে চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রামের অধীনে লোন দেওয়া শুরু করেছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের।

Advertisment

সেই ঋণের স্কীমেই চার মিলিয়ন মার্কিন ডলার লোন হিসাবে পান ফ্লোরিডার বাসিন্দা ডেভিড হেইনস। সেই টাকাতে অবশ্য সঠিক খাতে ব্যয় না করে অভিজাত গাড়ি, আসবাব কিনে ফেলেছেন। সংশ্লিষ্ট দফতরের তরফে এরপরেই তাঁর নামে জালিয়াতির কেস ঠুকে দেওয়া হয়েছে।

জানা গিয়েছে, একাধিক কোম্পানির নাম করে তিনি ১৩.৫ মিলিয়ন ডলার লোন চেয়েছিলেন পিপিই স্কিমে। তবে তাঁকে দেওয়া হয় ৪ মিলিয়ন। এছাড়াও নিজের ব্যবসার কর্মচারীদের বেতন দেওয়ার নামে মিথ্যা তথ্য জমা দিয়েছিলেন হেইনস।

Advertisment

লোনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল ব্যাংক অফ আমেরিকা। আবেদন অনুযায়ী, ৭০ জন কর্মচারীর জন্য মাসিক ৪ মিলিয়ন ডলারের আবেদন জমা করেছিলেন। তবে তাঁকে দেওয়া হয় ৩৯৮৪৫৫৭ ডলার।

তাঁর ব্যাঙ্কের আয় ব্যয়ও খতিয়ে দেখা হয়। সেখানে দেখা যায়, মাসিক ২০ হাজার ডলার লেনদেন হয়। এরপরেই আবেদন মঞ্জুর করে দেওয়া হয়।

এরপরে পিপিই ফান্ডে টাকা পেয়েই ৩ লক্ষ ১৮ হাজার ডলার খরচ করে কিনে ফেলেন ল্যাম্বরঘিনী। গাড়ি নথিভুক্ত করার সময় নিজের নামের সঙ্গে একটি কোম্পানির নামও রাখা হয়। এই বিলাস অবশ্য ধরে রাখতে পারলেন না। ধরা পড়ে যেতেই হল।

viral news