New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/01/cats_18ee93.jpg)
রামমন্দিরে নৈবেদ্য হিসাবে ১২৫০ কিলোগ্রাম ওজনের একটি বিশাল লাড্ডু প্রস্তুত করেছে ক্যাটারিং সংস্থা
রামমন্দিরে নৈবেদ্য হিসাবে ১২৫০ কিলোগ্রাম ওজনের একটি বিশাল লাড্ডু প্রস্তুত করেছে ক্যাটারিং সংস্থা
রামমন্দিরে নৈবেদ্য হিসাবে ১২৫০ কিলোগ্রাম ওজনের একটি বিশাল লাড্ডু প্রস্তুত করেছে ক্যাটারিং সংস্থা
রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে দেশ জুড়ে উৎসব আবহ। ভগবান রামের প্রতি ভালবাসা এবং ভক্তির নানান নিদর্শন ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে সামনে এসেছে। রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ১২৬৫ কেজির লাড্ডু তৈরি করে নজির গড়ল হায়দরাবাদে একটি ক্যাটারিং সংস্থা। রামমন্দিরে নৈবেদ্য হিসাবে ১২৫০ কিলোগ্রাম ওজনের একটি বিশাল লাড্ডু প্রস্তুত করেছে ক্যাটারিং সংস্থা।
হায়দ্রাবাদের ক্যাটারিং সংস্থার কর্ণাধার নাগভূষণ রেড্ডি ৩০ জন কারিগরকে নিয়ে ২৪ ঘন্টার টানা চেষ্টায় তৈরি করেছেন ১২৫০ কেজি ওজনের বিরাট লাড্ডু। তিনি সংবাদ সংস্থা এনএআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন,"আমরা মন্দিরের জন্য এই ১২৬৫ কেজি লাড্ডু তৈরি করেছি। আমরা এই লাড্ডুকে হায়দ্রাবাদ থেকে অযোধ্যা যাত্রা হিসাবে একটি রেফ্রিজারেটেড বাক্সে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা ১৭ জানুয়ারি হায়দ্রাবাদ থেকে যাত্রা শুরু করছি এবং সড়কপথে যাত্রা করছি। এই লাড্ডু তৈরির জন্য প্রায় ৩০ জন কারিগর ২৪ ঘন্টা একটানা কাজ করেছে"।
#WATCH | Hyderabad, Telangana: A man from Hyderabad prepares a Laddu weighing 1265 kg to offer at the Ayodhya Ram Temple. The laddu will be taken to Ayodhya from Hyderabad today in a refrigerated glass box. pic.twitter.com/JPricSOoHW
— ANI (@ANI) January 17, 2024
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে অযোধ্যার রামমন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হল। মুখ্য যজমানের আসনের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বসিয়ে গোটা দেশকে সাক্ষী রেখে দুপুর ১২টা ২৯ মিনিট ৪ সেকেন্ড থেকে ১২টা ৩০ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের মধ্যে রামের মূর্তি উন্মোচিত হল। কৃষ্ণপাথরে তৈরি রামলালা মূর্তি সেজেছে ফুল ও সোনা-হীরের অলঙ্কারে, কপালে তিলক। দেশ জুড়ে রাম ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় রামমন্দির উদ্বোধনের নানা ধর্মীয় আচার। সব শেষে আজ রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। অনুষ্ঠানের পর মন্দির দর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
মূল বিগ্রহ পুজোর পরই কষ্টি পাথরের তৈরি নতুন বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠা শুরু হয়। তাতে মুখ্য যজমানের আসনে বসে পুজো দেন। এদিন সকাল পর্যন্ত বিগ্রহের চোখ সোনালি হলুদ কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল। পুজো শুরু হতেই তা খুলে দেওয়া হয়। বিগ্রহকে প্রতীকী স্নান করানোর পর, তার পর চক্ষুদানের মাধ্যমে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয় ভগবান রামের নতুন বিগ্রহের।