New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/10/cats-213.jpg)
ছেলে কোলে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) স্কোয়াড্রন লিডার নিহারিকা হান্ডার এক পোস্ট জিতে নিল লাখো লাখো মানুষের মন।
ছেলে কোলে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) স্কোয়াড্রন লিডার নিহারিকা হান্ডার এক পোস্ট জিতে নিল লাখো লাখো মানুষের মন।
ছেলে কোলে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) স্কোয়াড্রন লিডার নিহারিকা হান্ডার এক পোস্ট জিতে নিল লাখো লাখো মানুষের মন।
ছেলে কোলে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) স্কোয়াড্রন লিডার নিহারিকা হান্ডার এক পোস্ট জিতে নিল লাখো লাখো মানুষের মন। শৈশব বড়ই মধুর..কথাটি কী সকল শিশুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য? কখনই নয়। ভিন্ন পরিবেশ, নতুন স্কুল, নতুন বন্ধু এই সব কিছুর সঙ্গে বারে বারে মানিয়ে নিতে নিতে ক্লান্ত হয় শৈশব। তাও তারা মুখ বন্ধ করে থাকে বাবা-মায়ের দেশের প্রতি ত্যাগের কথা চিন্তা করে। মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে সকল পরিবেশের সঙ্গেই। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন।
সেনা পরিবারের সেই সব শিশুদের কথাই আজ বলা হচ্ছে যারা হামেশাই বাবা-মা’র ট্রান্সফারের কারণে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় গিয়ে সেখানের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়। অজানা অচেনা মুখ গুলো বারে বারে আপন করে নেওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু সেটা কত দিনের জন্য তাও তারা জানে না। ফের নতুন জায়গায় বদলি আবারও নতুন সব কিছু। সামরিক বাহিনীর সন্তানদের দেশের প্রতি আত্মত্যাগের কাহিনী এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমেই তুলে ধরেছেন ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) স্কোয়াড্রন লিডার নিহারিকা হান্ডা।
নীহারিকা তার পোস্টে জানিয়েছেন কীভাবে একটি সেনা পরিবারে জন্ম নেওয়া শিশু সব পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়। তিনি প্রতিরক্ষা বাহিনীতে পিতামাতার সন্তানদের সাহসের প্রশংসা করে লিখেছেন যে এই শিশুরা জীবনের সমস্ত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। পোস্টের পাশাপাশি নীহারিকা তার ছেলের সঙ্গে একটি ছবিও শেয়ার করেছেন।
নীহারিকা হান্ডা পোস্টে লিখেছেন, 'সামরিক বাহিনীড় শিশুদের জীবনকাহিনী সত্যিই মুগ্ধ করার মতো... তারা বাড়ি বদল করে, স্কুল বদল করে এবং প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয়। একটি নতুন স্কুল, একটি নতুন পাড়া এবং কখনও কখনও নতুন দেশে ফের নতুন করে সবটা শুরু করা সহজ নয়।' তিনি আরও লিখেছেন, 'সকল সামরিক বাহিনীতে কর্মরত বাবা-মা’র সেই সকল শিশুদের জন্য একটি বড় স্যালুট কারণ তাদের সাহস এবং সমর্থনের মধ্য দিয়েই আমরা দেশের সেবা করার সুযোগ পাচ্ছি। আমি এই ধরণের সকল শিশুর জন্য গর্বিত।'
LinkedIn-এ শেয়ার করা এই পোস্টটি শ’য়ে শ’য়ে লাইক পেয়েছে এবং অনেকে নানান মন্তব্য করেছেন এবং নীহারিকা্র সঙ্গে সহ মত পোষণ করেছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, এবং তারা খুব ভাল মানুষ হয়ে ওঠে। অন্য একজন লিখেছেন,এই শিশুদের আত্মত্যাগের জন্য আমি গর্বিত। বাড়ি বদল করা, স্কুল পরিবর্তন করা এবং নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া একটা বড় চ্যালেঞ্জ।