New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/02/cats_fdf50d.jpg)
প্রতিবন্ধকতাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে সাফল্যের চূড়ায়, IAS হয়ে দৃষ্টান্ত ইরার
সকলের কাছে ইরা সিংগালের সাফল্যের কাহিনী আজও অলৌকিক বলে মনে হয়। শারীরিকভাবে অক্ষম হওয়া সত্ত্বেও, ইরা দেশের প্রথম পরীক্ষার্থী যিনি UPSC-এর সাধারণ বিভাগে প্রথম হয়ে নজির গড়েন। ইরা সিংগাল আজ একজন নিবেদিতপ্রাণ এবং কঠোর পরিশ্রমী অফিসার হিসেবে পরিচিত।
প্রতিবন্ধকতাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে সাফল্যের চূড়ায়, IAS হয়ে দৃষ্টান্ত ইরার
সকলের কাছে ইরা সিংগালের সাফল্যের কাহিনী আজও অলৌকিক বলে মনে হয়। শারীরিকভাবে অক্ষম হওয়া সত্ত্বেও, ইরা দেশের প্রথম পরীক্ষার্থী যিনি UPSC-এর সাধারণ বিভাগে প্রথম হয়ে নজির গড়েন। ইরা সিংগাল আজ একজন নিবেদিতপ্রাণ এবং কঠোর পরিশ্রমী অফিসার হিসেবে পরিচিত।
উত্তরপ্রদেশের মিরাটের বাসিন্দা ইরা সিংগাল বি.টেকের পর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে থেকে এমবিএ করেন। স্কোলিওসিস নামক রোগে আক্রান্ত হয়ে শৈশব থেকেই তিনি প্রতিবন্ধী ছিলেন। এক সময় লোকে তাঁকে দেখে ঠাট্টাও করত। তিনি ২০১০, ২০১১ এবং ২০১৩ সালে UPSC পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দৃষ্টান্ত গড়েন। কিন্তু শারীরিক অক্ষমতার কারণে পোস্টিং পান নি তিনি। এই সিদ্ধান্তকে তিনি সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে চ্যালেঞ্জ করেন। ২০১৪ সালে, IRA-এর রায় তাঁর পক্ষেই আসেন। তিনি ২০১৪ সালে আবার পরীক্ষা দেন এবং আইএএস হয়ে সমাজকে অবাক করে দেন।
আরও পড়ুন : < Viral: মায়ের সেবায় প্রাণপাত কিশোরের, ফুটপাতে পড়াশুনা করেই জীবন গড়ার লক্ষ্য, এ কাহিনী অবাক করবেই! >
তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করে ইরা সিংগাল বলেছেন যে তিনি নারী, শিশু এবং শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চান। অনেক সংগ্রামের পর, ইরা সিংগাল তার দৃঢ় ইচ্ছার জোরে সাফল্য অর্জন করেছেন এবং তিনি এটিও প্রমাণ করেছেন কেউ যদি কিছু করার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন, তবে বিশ্বের কোন কিছুই তার কাছে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। ইরার সাফল্যের এই কাহিনী সকলের কাছে আজও অনুপ্রেরণার।