New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/04/cats_455366.jpg)
২০ বছর আগে কলকাতায় এসে বাংলার আদপ-কায়দা থেকে শুরু করে বাংলা ভাষা সবটাই রপ্ত করেছেন তিনি।
২০ বছর আগে কলকাতায় এসে বাংলার আদপ-কায়দা থেকে শুরু করে ভাষা সবটাই রপ্ত করেছেন তিনি।
২০ বছর আগে কলকাতায় এসে বাংলার আদপ-কায়দা থেকে শুরু করে বাংলা ভাষা সবটাই রপ্ত করেছেন তিনি।
সংস্কৃতির আদান-প্রদান সবচেয়ে ভালো হয় যে কোনও খাবারের মধ্যে দিয়ে। যে কোনও জায়গায় বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে সেখানকার খাবারে। খেতে ভালবাসেন সকলেই। সেই সঙ্গে নিজের শহরে বসে বিদেশি খাবারে স্বাদ কবজি ডুবিয়ে উপভোগ করতে বাঙালির জুড়ি মেলা ভার।
বেশ কয়েকবছরে কোরিয়ান খাবারের বৈচিত্র্য শহরে নানা প্রান্তে।
কলকাতায় এখন চলছে কোরিয়ান ঝড়। মোমো-চাউমিন ছেড়ে বাঙালি মেতে উঠেছে জাপচে’, ‘গিমবাপ’-এর দিকে। একবার টেস্ট করলে কোরিয়ান খাবারের প্রেমে পড়তে আপনি বাধ্য। কোরিয়ান ড্রামা ও বিটিএসের সুবাদে কোরিয়ান ফুডও কাছে টেনেছে শহরের তরুণ প্রজন্মদের। শহরের বিভিন্ন প্রাপ্তে খুলেছে কোরিয়ান রেস্তোরাঁ। তার মধ্যে প্রায় সবকটি ভালই ব্যবসা করছে।
এমন এক কোরিয়ান ফুড ট্রাকের দেখা মিলল নিউমার্কেট চত্ত্বরে। অনর্গল বাংলায় কথা বলে ক্রেতাদের তাঁর স্টলে আসতে অনুরোধ জানান কোরিয়ান ওই মহিলা। কোরিয়ান মহিলার মুখে অনর্গল বাংলা শুনে হতবাক ৮ থেকে আশি। স্টলে সুস্বাদু খাবার একবার চেখে দেখলে যেন মন চাইবে বারে বারে আসতে। এখানে কোরিয়ান খাবার শুরু মাত্র ১৫০ টাকা থেকে।
২০ বছর আগে কলকাতায় এসে বাংলার আদপ-কায়দা থেকে শুরু করে বাংলা ভাষা সবটাই রপ্ত করেছেন তিনি। বাংলায় কথা বলে ক্রেতাদের মন জয় করাটাই তাঁর ব্যবসার মূল ইউএসপি। কর্ন ডগ, ফ্রায়েড চিকেন থেকে বিবিমবাপ, রয়েছে জিভে জল আনা কোরিয়ান খাবারের বিপূল সম্ভার। কোরিয়ান হয়েও বাংলা ভাষাতে ব্যবসা চালানোর দক্ষতা অবাক করেছে অনেকেই।