Advertisment

১১ লাখ টাকার বিদ্যুতের বিল মেটাতে বস্তা ভর্তি খুচরো পয়সা!

গত মাস থেকে আর খুচরো জমা নিতে চাইছে না ইলেকট্রিসিটি অফিস। যার ফলে ক্রমশ বেড়ে চলেছে বিলের পরিমাণ। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কও এত খুচরো জমা নিতে চাইছে না।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
11 lakh electric bill

একে তো ইলেকট্রিক বিলের পরিমাণ ১১ লক্ষ টাকা, আবার তা মেটাতে বস্তা ভর্তি খুচরো পয়সা! এই নিয়ে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশের হাথরাসে। বলাই বাহুল্য, সোশ্যাল মিডিয়ায় আপাতত ভাইরাল গোটা ঘটনা।

Advertisment

ঘটনা হলো, হাথরাসের এক বাসিন্দা বস্তায় করে খুচরো পয়সায় ১১ লক্ষ টাকা নিয়ে হাজির হয়েছেন ইলেকট্রিসিটি অফিসে। ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, তাঁর কাছে নোট নেই। তাই তিনি ১০ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকার খুচরো আনেন ইলেকট্রিক বিল জমা দেওয়ার জন্য। কিন্তু এত খুচরো নিতে চাইছে না ইলেকট্রিক অফিস। তাই তারা ফিরিয়ে দিয়েছে ওই ব্যক্তিকে। এদিকে জরিমানার অঙ্ক ক্রমশ বেড়ে চলেছে।

আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে ‘নায়ক’ অনিল কাপুর?

হাথরাসের ওই বাসিন্দা জানিয়েছেন, এটি একটি চিলার (chiller) প্ল্যান্টের বিদ্যুতের বিল। যার অঙ্ক প্রায় ১১ লক্ষ টাকা। বিল না মেটানোর কারণে বিদ্যুতের সংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আইনি নোটিশও ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁর হাতে।

আরও পড়ুন: কাকিমার সঙ্গে গিটার বাজিয়ে ভাইরাল আসানসোলের অনিরুদ্ধ

ওই ব্যক্তিই প্ল্যান্টের ম্যানেজার, এবং তাঁর দাবি, তাঁদের প্রতিদিন খুচরো টাকায় লেনদেন চলে। তাই প্রত্যেকবারই তাঁরা খুচরো টাকা দিয়েই বিল জমা দেন। কিন্তু গত মাস থেকে আর খুচরো জমা নিতে চাইছে না ইলেকট্রিসিটি অফিস। যার ফলে ক্রমশ বেড়ে চলেছে বিলের পরিমাণ। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কও এত খুচরো জমা নিতে চাইছে না। সব মিলিয়ে মহা ফ্যাসাদে পড়েছে হাথরাসের এই চিলার প্ল্যান্ট। এমনকি ইলেকট্রিক অফিসের বিরুদ্ধে আইনি অভিযোগ করার কথাও ভাবছে তারা।

viral
Advertisment