ক্রমশ পিঠে গজিয়ে উঠছিল শিং। একটু একটু করে স্ফীত হচ্ছিল সেটি। প্রথমে এড়িয়ে গেলেও শিং টি বড় হওয়ার পর ক্রমশ উর্ধমুখী হয়ে উঠছিল। আসতে আসতে বোঝেন সমস্যা গুরুতর হচ্ছে। বছর পঞ্চাশের শ্রমিক তিন বছর শরীরে পুষছিল শিং টিকে। এরপর আর তার ওজন নিতে পারে না। তখন তা নিয়ে তিনি গিয়েছিলেন চিকিৎসকরে কাছে। যা দেখে চক্ষু ছানাবড়া হয় তাদের।
শুধু চিকিৎসা মহল নয়, এই 'শিং' খবর সোশাল মিডিয়ায় আসা মাত্রই ভাইরাল হয়ে পড়ে। অবাক হয়ে শেয়ার ও কমেন্টের ঝড় তোলেন নেট নাগরিকরা। এক সংবাদ সংস্থা থেকে জানা যাচ্ছে, ইনি ইংল্যান্ডের লেস্টারের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন:“ক্যামেরার পিছনে আমার বাবা”, গ্যালারিতে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে মেয়ে
শিং এর মত দেখতে এটি কী? তা জানতে চিকিৎসকরা বিভিন্ন পরীক্ষা করালেন। মিরর সংবাদের উল্লেখ রয়েছে, এটি একটি লাম্প ডাক্তারি ভাষায় যা জায়ান্ট কুটানিয়াস হর্ন (সিএইচ)। চিকিৎসকরা যাকে ‘ড্রাগন হর্ন’ বলে থাকেন। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ আছে, কেরাটিন প্রোটিন জমেই তৈরি হয়েছে ওই লাম্প। যার সাইজ, ১৪ সেন্টিমিটার লম্বা ও ৫ সেন্টিমিটার চওড়া।
ছবি সোশাল মিডিয়া
আরও পড়ুন:ছেলেকে ঘুম পাড়ানোর সময় মজার ছলে গান করছেন সুনিধি চৌহান, ভাইরাল ভিডিও
সম্প্রতি অস্ত্রপচার করে পিঠ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে ওই শিং। পায়ের থেকে চামড়া নিয়ে সেই ক্ষত জায়গা প্রলেপ দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সারে আশঙ্কা করা হচ্ছিল তবে এখন তা নির্মূল।