New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/07/bill-gates.jpg)
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড় ফেলে সামনে এসেছে বিল গেটসের ৫০ বছর আগের এক বায়োডাটা।
তখন তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড় ফেলে সামনে এসেছে বিল গেটসের ৫০ বছর আগের এক বায়োডাটা।
৫০ বছর আগের বায়োডাটা দেখতে কেমন ছিল এনিয়ে জানার আগ্রহ হয়ত রয়েছে অনেকের মধ্যেই। কিন্তু আপনি যদি জানতে পারেন ৫০ বছর আগের বায়োডাটাটি বিশ্বের অন্যতম ধনী বিল গেটসের! কী চমকে উঠলেন? সেটাই স্বাভাবিক।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড় ফেলে সামনে এসেছে বিল গেটসের ৫০ বছর আগের এক বায়োডাটা। তখন তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র। জানেন সিভিতে কী নাম লেখা ছিল বিল গেটসের? বায়োডাটার বয়ান অনুসারে তাঁর নাম উল্লিখিত ছিল উইলিয়াম এইচ গেটস।
বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তির বায়োডাটা একবার চোখের দেখা দেখতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিড় উপচে পড়েছে। পাঁচ দশকের পুরনো সিভি ইন্টারনেটে অনেক মানুষকে চমকে দিয়েছে। যদিও বিল গেটস দাবি করেছেন আজকের দিনে যে সিভি গুলি আমরা দেখতে পাই সেগুলি অনেক বেশি আধুনিক, অনেক বেশি চমকপ্রদ।
আরও পড়ুন: <রূপে মজে গুরুদেব! ভক্তের স্ত্রী’কে নিয়েই পগার পার>
সিভিতে উল্লিখিত বিবরণ অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে বিল গেটস সে সময় ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট, অপারেটিং সিস্টেম স্ট্রাকচার, কম্পিউটার গ্রাফিক্স সহ একাধিক কোর্স করেছিলেন। বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তির তালিকায় রয়েছেন বিল গেটস। তার এই বায়োডাটা ঘিরে বিশ্বজুড়ে তরুণ সমাজের মধ্যে এক আলাদা উন্মাদনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। বিল গেটস অবশ্য তরুণ প্রজন্মের কাছে সব সময়ের অনুপ্রেরণা।
Found this resume of some guy called Bill Gates. No React no Python experience. I guess where he is now.
Source: https://t.co/S1C0PFB5NK pic.twitter.com/ZTk1yXvQ75— Dev Memes (@programemes) July 1, 2022
একজন নেটিজেন তার টুইটার অ্যাকাউন্টে পুরানো বায়োডাটাটি শেয়ার করে লিখেছেন, "বিল গেটস ৫০ বছর আগে লিঙ্কডইন-এ তার জীবনবৃত্তান্ত পোস্ট করেছিলেন। ভেবে অবাক লাগে ৫০ বছর আগেও বায়োডাটার বয়ান আজকের বায়োডাটার বয়ান একেবারেই একই রকম।
মজার বিষয় হল, অন্য একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী লক্ষ্য করেছেন যে বিল গেটস তাঁর ৫০ বছর আগের বায়োডাটাতে উচ্চতা এবং ওজনেরও উল্লেখ করেছেন। বিল গেটসের এই বায়োডাটা সম্পর্কে আপনার কী মতামত?